“ইউ আর নট অ্যালাউড টু এন্টার হিয়ার উইথ দি ওয়াইন বটল।” দৈত্যাকার চেহারার সিকিউরিটি গার্ড। কঠিন চোখে সাবধান বাণী শুনিয়ে দিল। ঘটনাস্থল আইফেল টাওয়ারের এন্ট্রি গেট। অগত্যা সাধ করে কেনা শখের রোজ়-ওয়াইন বটলটি ফেলতে হল ডাস্টবিনে। পরে অবশ্য টাওয়ার থেকে নেমে আমাদের বেড়ানোর গ্রুপের দুই দুঃসাহসী মহিলা সে বোতল ডাস্টবিন থেকে পুনরুদ্ধার করে। সে অন্য গল্প। আপাতত আইফেলে ঢুকি। চেকিং-এর পরে লাইন দিয়ে লিফটে উঠলাম। সবচেয়ে উঁচু তলায় ওঠার টিকিট আমাদের ছিল না। কিন্তু যতটুকু উঠেছি, তাতেই মনে হল আকাশে উড়ছি। এর আগে আইফেল টাওয়ারের ছবি প্রথম দেখেছিলাম সম্ভবত নিচু ক্লাসের কোনও ভূগোল বইতে। সেখানে যে কোনওদিন সশরীরে যেতে পারব তা ভাবিনি। বাঙালি মধ্যবিত্ত। দীঘা পুরী দার্জিলিং-এর বেশি ভাবতে পারি না। এখন অবশ্য দিনকাল বদলেছে। যাই হোক, আমরা দলে ছয়। গ্রুপের নাম ‘উই আর সিক্স’। সবাই মিলে মাথা ঝুঁকিয়ে পুরো আইফেল টাওয়ারের ছবিটা তুললাম। উত্তেজনায় হাত-পা থরথর করে কাঁপছে। আইফেল টাওয়ারে যাওয়ার আগে অবশ্য একটা কাণ্ড ঘটেছিল। দলবল মিলে বাসে উঠেছি। যেখানে নামার কথা, তার কয়েকটি স্টপ আগেই ভুল করে নেমে পড়লাম। ওদিকে টাওয়ারের টিকিটে ওঠার সময় যা লেখা আছে, তা প্রায় ছুই ছুই। কলকাতার রাস্তায় যেমন করে দৌড়ে এসে ট্রেনের শেষ কম্পার্টমেন্টে কিংবা ভিড় বাসের সেকেন্ড দরজায় উঠে পড়ি, তেমন করেই পৌঁছে গেলাম আইফেল টাওয়ারের এন্ট্রি গেটে। প্যারিসের হাওয়া খেয়ে যখন নেমেছি তখন সন্ধ্যা। একটু বাদেই জ্বলে উঠবে স্পার্কিং লাইটিং। আমরা বসে রইলাম পাশের পার্কে। সেখানে অনেকেই তখন ওয়াইন নিয়ে বান্ধবীর কোল ঘেঁষে। মুহূর্তে মনে হল ফরাসি বিপ্লবের শতবর্ষ পূর্তির এই শিল্প স্তম্ভ আসলে ভালবাসার প্রতীক। পার্কের আনাচে-কানাচে আধো অন্ধকারে বসে থাকা প্রেমিক-প্রেমিকাদের ভালবাসা দেখে ঝুঝলাম কেন প্যারিসকে ‘সিটি অফ লাভ’ বলে।
Bu hikaye SANANDA dergisinin July 15, 2022 sayısından alınmıştır.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber ? Giriş Yap
Bu hikaye SANANDA dergisinin July 15, 2022 sayısından alınmıştır.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber? Giriş Yap
স্কিবিডি টয়লেট: গেমিংয়ের নতুন ট্রেন্ড
জেন আলফা মেতে রয়েছে • এক নতুন 'বিজার' গেমে। নাম, ‘স্কিবিডি টয়লেট'। নেপথ্যের সম্ভাব্য কারণ কী? বিশদে জানাচ্ছেন পেরেন্টিং কনসালট্যান্ট পায়েল ঘোষ।
চ্যালেঞ্জ ছিল অবাঙালিদের বাঙালি খাবার খাওয়ানো, সেটা আমি পেরেছি
রাত আড়াইটের ফ্লাইট ধরে ভোর পাঁচটায় কলকাতায় এসে নেমেছেন এক ইভেন্টে যোগ দিতে, আবার সাড়ে ছ'টার ফ্লাইট ধরে ফিরে যাবেন মুম্বই। তারই ফাঁকে স্পেশ্যালিটি রেস্তরাঁর অধিকর্তা অঞ্জন চট্টোপাধ্যায়ের মুখোমুখি পারমিতা সাহা
শব্দ, আলোয় দূরে থাক পোষ্য
দীপাবলির ‘আনন্দ’ থেকে দূরে রাখুন পোষ্যেদের। জানাচ্ছেন বিশিষ্ট সার্জন ও পশু বিশেষজ্ঞ ডা. গৌতম মুখোপাধ্যায়।
দূষণ বনাম জীবন!
বেঁচে থাকতে অপরিহার্য পরিষ্কার বাতাসে শ্বাস নেওয়ার অধিকারটুকু। বায়ুদূষণের নিরিখে কোথায় দাঁড়িয়ে আমরা? জানাচ্ছেন অধ্যাপক অনিরুদ্ধ মুখোপাধ্যায় ও পরিবেশ বিজ্ঞানী স্বাতী নন্দী চক্রবর্তী। লিখছেন অনিকেত গুহ ও মধুরিমা সিংহ রায়।
বায়ুদূষণ ও শ্বাসজনিত সমস্যা
বায়ুদূষণ আমাদের শ্বাসযন্ত্রে কী প্রভাব ফেলছে? বিশদে জানাচ্ছেন কনসালট্যান্ট পালমোনোলজিস্ট ডা. সুস্মিতা রায়চৌধুরী ও অ্যালার্জিস্ট ডা. কল্লোল পাল। লিখছেন উপমা মুখোপাধ্যায় ও পৃথা বসু।
সবুজ দীপাবলি: আদৌ সম্ভব?
দীপাবলিকে দূষণমুক্ত করার জন্য কী করা যেতে পারে? সবুজ বাজি এই লক্ষ্যে কতটা সফল? বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে কথা বলে বোঝার চেষ্টা করলেন সংবেত্তা চক্রবর্তী।
স্লিপ ডিভোর্স:সম্পর্ক ও বিজ্ঞান
নিদ্রা-বিচ্ছেদ! বাংলা তর্জমা করলে খানিক এমনই দাঁড়ায় শব্দবন্ধটি। স্লিপ সাইকোলজির গহীনে কি লুকিয়ে ‘সুস্থ’ দাম্পত্যের সমীকরণ? সন্ধান করলেন অনিকেত গুহ।
বন্ধুদের অনুরোধে শুরু, আর পিছন ফিরে তাকাইনি
নানা ইভেন্টে, রেস্তরাঁয় বা বিয়েবাড়িতে সুদৃশ্য টেবল ডেকরেশন করেন অ্যামি কোঠারি। টেবল স্টাইলিস্ট হিসেবে ১০ বছরের কেরিয়ার। তাঁর জার্নির কথা শুনলেন মধুরিমা সিংহ রায়।
সতর্ক হোন মরসুমি জ্বরে...
শীত ও আর্দ্রতার মিশেলে, ভরা হেমন্তেও ঘরে ঘরে ‘সিজনাল ফিভার'। কী করবেন, কী নয়, জানালেন অধ্যাপক ও চিকিৎসক ডা.অরুণাংশু তালুকদার এবং বিশিষ্ট জেনারেল ফিজিশিয়ন ডা. সুবীর মণ্ডল। লিখছেন অনিকেতগুহ।
স্বাদ-এ শেফ
কাবাব, পাই বা সুইস রোল— চেনা পদে অচেনা স্বাদের টুইস্ট থাকলে মুখে তো হাসি ফুটবেই! কলকাতার রেস্তরাঁয় পাওয়া যাবে তেমনই স্বাদের সম্ভার। চারটি এক্সক্লুসিভ পদ সাজিয়ে দিলেন কাফে কোর্টইয়ার্ড-এর কর্ণধার সুদর্শনা দত্ত চাকলাদার।