এমনিতেই বাঙালি বিয়েতে আচার অনুষ্ঠানের সংখ্যা কম নয়। বিয়ের ক’টা দিন সকাল থেকে রাত পর্যন্ত চলে বিভিন্ন রকমের পারিবারিক আচার। কিন্তু বাঙালি বিয়ের চেনা ছবিটা ক্রমেই বদলাচ্ছে। গায়ে হলুদ, দধিমঙ্গল, মালাবদলের পাশাপাশি জায়গা করে নিচ্ছে সঙ্গীত, মেহেন্দি বা ককটেল পার্টির মতো রিচুয়্যাল। নামজাদা সেলিব্রিটি তো বটেই, হালফিলে আমার আপনার মতো অনেকেরই বিয়েতে রমরম করে হচ্ছে সঙ্গীত বা মেহেন্দির মতো অনুষ্ঠান। ইভেন্টের জাঁকজমক থাকলেও মূল আকর্ষণ কিন্তু খাওয়াদাওয়া। নাম হোক বা তাদের ধরন, মেনু কার্ড দেখে জিভে জল আসতে বাধ্য। বিয়েবাড়ির মহাভোজের অভিজ্ঞতা কমবেশি হয়তো আমাদের সকলেরই রয়েছে। সেই ট্র্যাডিশনেই আসছে সুস্বাদু মোড়। লোভনীয় সব মেনুতে ভরপুর হয়ে উঠছে সঙ্গীত ও মেহেন্দির এই অনুষ্ঠান। বিরিয়ানি হোক বা পোলাও, মেন কোর্স হোক বা ডেসার্ট, বিয়ের এই মরসুমকে আরও সুস্বাদু করে তুলতে আপনাদের জন্য সাজানো হল বাছাই করা কিছু সঙ্গীত ও মেহেন্দি স্পেশ্যাল মেনু।
S মাটন করাচি উপকরণ: মাটন ১ কেজি, তেল ৩/৪ কাপ, পেঁয়াজ (কুচনো) ১টা, আদা-রসুন বাটা ২ চা-চামচ, জিরে গুঁড়ো ১ চা-চামচ, /২ শুকনোলঙ্কা গুঁড়ো ১/২ চা-চামচ, ধনে গুঁড়ো ১/২ চা-চামচ, টক দই ১/২ কাপ, টমেটো (কুচনো) ৪-৫টা, কাঁচালঙ্কা কুচি ২ = টেবলচামচ, ধনেপাতা কুচি ৫ গ্রাম, জল পরিমাণতো, নুন স্বাদমতো। প্রণালী: একটি প্যানে সামান্য তেল দিন। পেঁয়াজ কুচি লাল করে ভাজুন। মাটনের পিস দিন। প্রায় ৬-৮ মিনিট ভালভাবে এপিঠ-ওপিঠ করে ভাজুন। আদা-রসুন বাটা দিন। সমস্ত গুঁড়ো মশলা একসঙ্গে দিন ও মেশান। এরপর টক দই ও টমেটো কুচি দিন। বেশ কিছুক্ষণ রান্না করার পর পরিমাণমতো জল দিন। হালকা আঁচে প্রায় ২ ঘণ্টা ঢেকে রাখুন। নির্দিষ্ট সময় পর ঢাকা খুলে উপর থেকে কাঁচালঙ্কা কুচি ও ধনেপাতা কুচি ছড়িয়ে দিন। কম আঁচে আরও ২০ মিনিট ঢাকা দিয়ে রেখে নিলেই তৈরি মাটন করাচি। চেখে দেখুন তন্দুরি নানের সঙ্গে।
Bu hikaye SANANDA dergisinin November 30, 2022 sayısından alınmıştır.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber ? Giriş Yap
Bu hikaye SANANDA dergisinin November 30, 2022 sayısından alınmıştır.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber? Giriş Yap
স্কিবিডি টয়লেট: গেমিংয়ের নতুন ট্রেন্ড
জেন আলফা মেতে রয়েছে • এক নতুন 'বিজার' গেমে। নাম, ‘স্কিবিডি টয়লেট'। নেপথ্যের সম্ভাব্য কারণ কী? বিশদে জানাচ্ছেন পেরেন্টিং কনসালট্যান্ট পায়েল ঘোষ।
চ্যালেঞ্জ ছিল অবাঙালিদের বাঙালি খাবার খাওয়ানো, সেটা আমি পেরেছি
রাত আড়াইটের ফ্লাইট ধরে ভোর পাঁচটায় কলকাতায় এসে নেমেছেন এক ইভেন্টে যোগ দিতে, আবার সাড়ে ছ'টার ফ্লাইট ধরে ফিরে যাবেন মুম্বই। তারই ফাঁকে স্পেশ্যালিটি রেস্তরাঁর অধিকর্তা অঞ্জন চট্টোপাধ্যায়ের মুখোমুখি পারমিতা সাহা
শব্দ, আলোয় দূরে থাক পোষ্য
দীপাবলির ‘আনন্দ’ থেকে দূরে রাখুন পোষ্যেদের। জানাচ্ছেন বিশিষ্ট সার্জন ও পশু বিশেষজ্ঞ ডা. গৌতম মুখোপাধ্যায়।
দূষণ বনাম জীবন!
বেঁচে থাকতে অপরিহার্য পরিষ্কার বাতাসে শ্বাস নেওয়ার অধিকারটুকু। বায়ুদূষণের নিরিখে কোথায় দাঁড়িয়ে আমরা? জানাচ্ছেন অধ্যাপক অনিরুদ্ধ মুখোপাধ্যায় ও পরিবেশ বিজ্ঞানী স্বাতী নন্দী চক্রবর্তী। লিখছেন অনিকেত গুহ ও মধুরিমা সিংহ রায়।
বায়ুদূষণ ও শ্বাসজনিত সমস্যা
বায়ুদূষণ আমাদের শ্বাসযন্ত্রে কী প্রভাব ফেলছে? বিশদে জানাচ্ছেন কনসালট্যান্ট পালমোনোলজিস্ট ডা. সুস্মিতা রায়চৌধুরী ও অ্যালার্জিস্ট ডা. কল্লোল পাল। লিখছেন উপমা মুখোপাধ্যায় ও পৃথা বসু।
সবুজ দীপাবলি: আদৌ সম্ভব?
দীপাবলিকে দূষণমুক্ত করার জন্য কী করা যেতে পারে? সবুজ বাজি এই লক্ষ্যে কতটা সফল? বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে কথা বলে বোঝার চেষ্টা করলেন সংবেত্তা চক্রবর্তী।
স্লিপ ডিভোর্স:সম্পর্ক ও বিজ্ঞান
নিদ্রা-বিচ্ছেদ! বাংলা তর্জমা করলে খানিক এমনই দাঁড়ায় শব্দবন্ধটি। স্লিপ সাইকোলজির গহীনে কি লুকিয়ে ‘সুস্থ’ দাম্পত্যের সমীকরণ? সন্ধান করলেন অনিকেত গুহ।
বন্ধুদের অনুরোধে শুরু, আর পিছন ফিরে তাকাইনি
নানা ইভেন্টে, রেস্তরাঁয় বা বিয়েবাড়িতে সুদৃশ্য টেবল ডেকরেশন করেন অ্যামি কোঠারি। টেবল স্টাইলিস্ট হিসেবে ১০ বছরের কেরিয়ার। তাঁর জার্নির কথা শুনলেন মধুরিমা সিংহ রায়।
সতর্ক হোন মরসুমি জ্বরে...
শীত ও আর্দ্রতার মিশেলে, ভরা হেমন্তেও ঘরে ঘরে ‘সিজনাল ফিভার'। কী করবেন, কী নয়, জানালেন অধ্যাপক ও চিকিৎসক ডা.অরুণাংশু তালুকদার এবং বিশিষ্ট জেনারেল ফিজিশিয়ন ডা. সুবীর মণ্ডল। লিখছেন অনিকেতগুহ।
স্বাদ-এ শেফ
কাবাব, পাই বা সুইস রোল— চেনা পদে অচেনা স্বাদের টুইস্ট থাকলে মুখে তো হাসি ফুটবেই! কলকাতার রেস্তরাঁয় পাওয়া যাবে তেমনই স্বাদের সম্ভার। চারটি এক্সক্লুসিভ পদ সাজিয়ে দিলেন কাফে কোর্টইয়ার্ড-এর কর্ণধার সুদর্শনা দত্ত চাকলাদার।