বছরের শুরু থেকেই চর্চায় থাকে বাজেট প্রসঙ্গ। মধ্যবিত্ত থেকে শিল্পপতি, বাজেটের ঘোষণায় চোখ থাকে গোটা দেশের। ভারতে গাড়ি শিল্পের উন্নয়নে কতটা প্রভাব ফেলল এই বছরের বাজেট? রইল তারই হিসেবনিকেশ...
বাজেট ২০২৩ ও অটো-ইন্ডাস্ট্রি কোভিড ধাক্কা কাটিয়ে ওঠার পর অন্যান্য দেশের মতোই ভারতেও চলেছে আর্থিক মন্দা। যার জেরে অনেকটাই স্তিমিত হয়েছে দেশীয় শিল্পের অগ্রগতি। গাড়ি শিল্পেও দেখা গিয়েছে তার প্রভাব। চলতি বছরের ইউনিয়ন বাজেটে তাই ভারী শিল্পের উপর বিশেষ গুরুত্ব আরোপ করা হয়েছে। ভারতের গাড়ি শিল্পকে আবারও চাঙ্গা করতে নেওয়া হয়েছে এক গুচ্ছ কর্মসূচি।
গ্রিন হাইড্রোজেন মিশন ২০৩০-এর ভারতে মধ্যে ৫ মিলিয়ন মেট্রিক টন গ্রিন হাইড্রোজেন তৈরি করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। লঞ্চ করা হয়েছে ‘ন্যাশনাল গ্রিন হাইড্রোজেন মিশন'। যার লক্ষ্যমাত্রা পূরণের জন্য ১৯,৭০০ কোটি টাকা বরাদ্দ হয়েছে। বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, ভবিষ্যতে কার্বন জনিত দূষণ কমাতে ও গাড়ি শিল্পে জীবাশ্ম জ্বালানির নির্ভরতা কমাতে এই পদক্ষেপ খুবই উপযোগী। এ ছাড়াও পরিবহণে সাসটেনেবল এনার্জির গ্রহণযোগ্যতা বাড়াতে প্রায় ৩৫,০০০ কোটি টাকা বরাদ্দ হয়েছে।
নতুন উদ্যোগ ইভি-তে ইলেকট্রিক গাড়ি সংক্রান্ত এক বড়সড় ঘোষণা করা হয়েছে। ইলেকট্রিক গাড়ির প্রস্তুতিতে অত্যন্ত প্রয়োজনীয় লিথিয়ামআয়ন ব্যাটরি তৈরির উপর কাস্টম ডিউটি তুলে নেওয়া হয়েছে। এতে ইভি তৈরির খরচ অনেকটা কমবে, যার সরাসরি প্রভাব পড়বে বাজার দরে। ফলে ভবিষ্যতে ইভি-র দাম উল্লেখযোগ্য হারে কমবে এবং ভারতীয় গাড়ি শিল্পের এক নতুন দিগন্ত খুলে যেতে পারে।
Bu hikaye SANANDA dergisinin February 15, 2023 sayısından alınmıştır.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber ? Giriş Yap
Bu hikaye SANANDA dergisinin February 15, 2023 sayısından alınmıştır.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber? Giriş Yap
স্কিবিডি টয়লেট: গেমিংয়ের নতুন ট্রেন্ড
জেন আলফা মেতে রয়েছে • এক নতুন 'বিজার' গেমে। নাম, ‘স্কিবিডি টয়লেট'। নেপথ্যের সম্ভাব্য কারণ কী? বিশদে জানাচ্ছেন পেরেন্টিং কনসালট্যান্ট পায়েল ঘোষ।
চ্যালেঞ্জ ছিল অবাঙালিদের বাঙালি খাবার খাওয়ানো, সেটা আমি পেরেছি
রাত আড়াইটের ফ্লাইট ধরে ভোর পাঁচটায় কলকাতায় এসে নেমেছেন এক ইভেন্টে যোগ দিতে, আবার সাড়ে ছ'টার ফ্লাইট ধরে ফিরে যাবেন মুম্বই। তারই ফাঁকে স্পেশ্যালিটি রেস্তরাঁর অধিকর্তা অঞ্জন চট্টোপাধ্যায়ের মুখোমুখি পারমিতা সাহা
শব্দ, আলোয় দূরে থাক পোষ্য
দীপাবলির ‘আনন্দ’ থেকে দূরে রাখুন পোষ্যেদের। জানাচ্ছেন বিশিষ্ট সার্জন ও পশু বিশেষজ্ঞ ডা. গৌতম মুখোপাধ্যায়।
দূষণ বনাম জীবন!
বেঁচে থাকতে অপরিহার্য পরিষ্কার বাতাসে শ্বাস নেওয়ার অধিকারটুকু। বায়ুদূষণের নিরিখে কোথায় দাঁড়িয়ে আমরা? জানাচ্ছেন অধ্যাপক অনিরুদ্ধ মুখোপাধ্যায় ও পরিবেশ বিজ্ঞানী স্বাতী নন্দী চক্রবর্তী। লিখছেন অনিকেত গুহ ও মধুরিমা সিংহ রায়।
বায়ুদূষণ ও শ্বাসজনিত সমস্যা
বায়ুদূষণ আমাদের শ্বাসযন্ত্রে কী প্রভাব ফেলছে? বিশদে জানাচ্ছেন কনসালট্যান্ট পালমোনোলজিস্ট ডা. সুস্মিতা রায়চৌধুরী ও অ্যালার্জিস্ট ডা. কল্লোল পাল। লিখছেন উপমা মুখোপাধ্যায় ও পৃথা বসু।
সবুজ দীপাবলি: আদৌ সম্ভব?
দীপাবলিকে দূষণমুক্ত করার জন্য কী করা যেতে পারে? সবুজ বাজি এই লক্ষ্যে কতটা সফল? বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে কথা বলে বোঝার চেষ্টা করলেন সংবেত্তা চক্রবর্তী।
স্লিপ ডিভোর্স:সম্পর্ক ও বিজ্ঞান
নিদ্রা-বিচ্ছেদ! বাংলা তর্জমা করলে খানিক এমনই দাঁড়ায় শব্দবন্ধটি। স্লিপ সাইকোলজির গহীনে কি লুকিয়ে ‘সুস্থ’ দাম্পত্যের সমীকরণ? সন্ধান করলেন অনিকেত গুহ।
বন্ধুদের অনুরোধে শুরু, আর পিছন ফিরে তাকাইনি
নানা ইভেন্টে, রেস্তরাঁয় বা বিয়েবাড়িতে সুদৃশ্য টেবল ডেকরেশন করেন অ্যামি কোঠারি। টেবল স্টাইলিস্ট হিসেবে ১০ বছরের কেরিয়ার। তাঁর জার্নির কথা শুনলেন মধুরিমা সিংহ রায়।
সতর্ক হোন মরসুমি জ্বরে...
শীত ও আর্দ্রতার মিশেলে, ভরা হেমন্তেও ঘরে ঘরে ‘সিজনাল ফিভার'। কী করবেন, কী নয়, জানালেন অধ্যাপক ও চিকিৎসক ডা.অরুণাংশু তালুকদার এবং বিশিষ্ট জেনারেল ফিজিশিয়ন ডা. সুবীর মণ্ডল। লিখছেন অনিকেতগুহ।
স্বাদ-এ শেফ
কাবাব, পাই বা সুইস রোল— চেনা পদে অচেনা স্বাদের টুইস্ট থাকলে মুখে তো হাসি ফুটবেই! কলকাতার রেস্তরাঁয় পাওয়া যাবে তেমনই স্বাদের সম্ভার। চারটি এক্সক্লুসিভ পদ সাজিয়ে দিলেন কাফে কোর্টইয়ার্ড-এর কর্ণধার সুদর্শনা দত্ত চাকলাদার।