বাংলাদেশের ক্রিকেটকে মূলত তিনটি পর্যায়ে ভাগ করা যায়, স্বাধীনতা-পূর্ব, স্বাধীনতা-পরবর্তী ও টেস্ট খেলিয়ে দেশের মর্যাদা পাওয়ার পরের সময়। যখন পূর্ব ও পশ্চিম পাকিস্তান ছিল, তখন থেকেই ঢাকা স্টেডিয়ামকেন্দ্রিক ক্রিকেট-সংস্কৃতি গড়ে ওঠে। বরাবরই ক্লাব ক্রিকেট বাংলাদেশে জনপ্রিয়। ১৯৭১-এর পরে বঙ্গবন্ধু সরকার ক্রিকেটকে সাময়িক স্থগিত করতে চাইলেও, পরবর্তীকালে তাঁর ছেলে একপ্রকার আন্দোলন করেই ক্রিকেট-সংস্কৃতিতে নতুন জোয়ার আনেন। বঙ্গবন্ধুর বড় ছেলে শেখ কামাল সাহেব ‘আবাহনী’ (পেশাদার ফুটবল ক্লাব) তৈরি করেন। কিন্তু তা মূলত ফুটবলকে কেন্দ্র করে। ১৯৯৩-৯৪ অবধি ফুটবলের জনপ্রিয়তার কাছে ক্রিকেট খানিকটা ম্লানই ছিল। সাতের দশকের শেষ থেকে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে একটু একটু করে এগোতে শুরু করে বাংলাদেশ। আটের দশকের মাঝামাঝি এশিয়া কাপে অভিষেক হয়। ভারত, পাকিস্তান ও শ্রীলঙ্কার সঙ্গে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে পা রাখা নিঃসন্দেহে বড় টার্নিং পয়েন্ট। ক্লাব ক্রিকেট বরাবরই বাংলাদেশের ক্রিকেট-সংস্কৃতির শিরদাঁড়া। ঢাকা কেন্দ্রিক একাধিক ক্লাব তো বটেই, চট্টগ্রামেও বছরের পর বছর স্থানীয় ক্রিকেট চলেছে। ১৯৯৪ সালে কেনিয়ার কাছে হেরে যাওয়ায় ১৯৯৬-এর বিশ্বকাপে বাংলাদেশ থাকতে পারেনি। ১৯৯৭-তে প্রথমবার আইসিসি ট্রফি চ্যাম্পিয়ন হয়। ১৯৯৯ সালে বিশ্বকাপে কোয়ালিফাই করে দেশ। পরিকাঠামোর দিক থেকে খুব একটা উন্নত না হলেও, টেস্ট মর্যাদা পাওয়ার আপ্রাণ চেষ্টা করছিল দল। ২০০০ সালে অবশেষে সব দেশের ভোট নিয়েই টেস্ট খেলিয়ে দেশের মর্যাদা পায় বাংলাদেশ। নিউজ়িল্যান্ড ভোট দিতে না চাইলেও ভোট দেয়! ভারতের
Bu hikaye SANANDA dergisinin February 15, 2023 sayısından alınmıştır.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber ? Giriş Yap
Bu hikaye SANANDA dergisinin February 15, 2023 sayısından alınmıştır.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber? Giriş Yap
স্কিবিডি টয়লেট: গেমিংয়ের নতুন ট্রেন্ড
জেন আলফা মেতে রয়েছে • এক নতুন 'বিজার' গেমে। নাম, ‘স্কিবিডি টয়লেট'। নেপথ্যের সম্ভাব্য কারণ কী? বিশদে জানাচ্ছেন পেরেন্টিং কনসালট্যান্ট পায়েল ঘোষ।
চ্যালেঞ্জ ছিল অবাঙালিদের বাঙালি খাবার খাওয়ানো, সেটা আমি পেরেছি
রাত আড়াইটের ফ্লাইট ধরে ভোর পাঁচটায় কলকাতায় এসে নেমেছেন এক ইভেন্টে যোগ দিতে, আবার সাড়ে ছ'টার ফ্লাইট ধরে ফিরে যাবেন মুম্বই। তারই ফাঁকে স্পেশ্যালিটি রেস্তরাঁর অধিকর্তা অঞ্জন চট্টোপাধ্যায়ের মুখোমুখি পারমিতা সাহা
শব্দ, আলোয় দূরে থাক পোষ্য
দীপাবলির ‘আনন্দ’ থেকে দূরে রাখুন পোষ্যেদের। জানাচ্ছেন বিশিষ্ট সার্জন ও পশু বিশেষজ্ঞ ডা. গৌতম মুখোপাধ্যায়।
দূষণ বনাম জীবন!
বেঁচে থাকতে অপরিহার্য পরিষ্কার বাতাসে শ্বাস নেওয়ার অধিকারটুকু। বায়ুদূষণের নিরিখে কোথায় দাঁড়িয়ে আমরা? জানাচ্ছেন অধ্যাপক অনিরুদ্ধ মুখোপাধ্যায় ও পরিবেশ বিজ্ঞানী স্বাতী নন্দী চক্রবর্তী। লিখছেন অনিকেত গুহ ও মধুরিমা সিংহ রায়।
বায়ুদূষণ ও শ্বাসজনিত সমস্যা
বায়ুদূষণ আমাদের শ্বাসযন্ত্রে কী প্রভাব ফেলছে? বিশদে জানাচ্ছেন কনসালট্যান্ট পালমোনোলজিস্ট ডা. সুস্মিতা রায়চৌধুরী ও অ্যালার্জিস্ট ডা. কল্লোল পাল। লিখছেন উপমা মুখোপাধ্যায় ও পৃথা বসু।
সবুজ দীপাবলি: আদৌ সম্ভব?
দীপাবলিকে দূষণমুক্ত করার জন্য কী করা যেতে পারে? সবুজ বাজি এই লক্ষ্যে কতটা সফল? বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে কথা বলে বোঝার চেষ্টা করলেন সংবেত্তা চক্রবর্তী।
স্লিপ ডিভোর্স:সম্পর্ক ও বিজ্ঞান
নিদ্রা-বিচ্ছেদ! বাংলা তর্জমা করলে খানিক এমনই দাঁড়ায় শব্দবন্ধটি। স্লিপ সাইকোলজির গহীনে কি লুকিয়ে ‘সুস্থ’ দাম্পত্যের সমীকরণ? সন্ধান করলেন অনিকেত গুহ।
বন্ধুদের অনুরোধে শুরু, আর পিছন ফিরে তাকাইনি
নানা ইভেন্টে, রেস্তরাঁয় বা বিয়েবাড়িতে সুদৃশ্য টেবল ডেকরেশন করেন অ্যামি কোঠারি। টেবল স্টাইলিস্ট হিসেবে ১০ বছরের কেরিয়ার। তাঁর জার্নির কথা শুনলেন মধুরিমা সিংহ রায়।
সতর্ক হোন মরসুমি জ্বরে...
শীত ও আর্দ্রতার মিশেলে, ভরা হেমন্তেও ঘরে ঘরে ‘সিজনাল ফিভার'। কী করবেন, কী নয়, জানালেন অধ্যাপক ও চিকিৎসক ডা.অরুণাংশু তালুকদার এবং বিশিষ্ট জেনারেল ফিজিশিয়ন ডা. সুবীর মণ্ডল। লিখছেন অনিকেতগুহ।
স্বাদ-এ শেফ
কাবাব, পাই বা সুইস রোল— চেনা পদে অচেনা স্বাদের টুইস্ট থাকলে মুখে তো হাসি ফুটবেই! কলকাতার রেস্তরাঁয় পাওয়া যাবে তেমনই স্বাদের সম্ভার। চারটি এক্সক্লুসিভ পদ সাজিয়ে দিলেন কাফে কোর্টইয়ার্ড-এর কর্ণধার সুদর্শনা দত্ত চাকলাদার।