আমাদের মাথায় প্রতি মুহূর্তে অসংখ্য চিন্তা আসে। কিছু ইতিবাচক, কিছু নেতিবাচক। সেই চিন্তা কখনও একে অপরের সঙ্গে জট বেঁধে যায়। এর থেকেই শুরু হয় নানারকম সমস্যার। রাগ হোক বা দুঃখ, যে কোনও ভাবনার উপর থেকে তখন আমরা নিয়ন্ত্রণ হারাতে থাকি। যার প্রভাবে ব্যক্তিগত জীবন ও প্রফেশনাল দুনিয়া দুই-ই ক্ষতির সামনাসামনি এসে দাঁড়ায়। আর ঠিক সেই জন্যই দরকার হয় চিন্তাশক্তিকে নিয়ন্ত্রণ করার পদ্ধতির। আমাদের চিন্তা-ভাবনার মধ্যে সাযুজ্য বজায় রাখতেই দরকার হয় এই ট্রেনিংয়ের।
কেন এই মাইন্ড ট্রেনিং মাইন্ড ট্রেনিং বা ব্রেন ট্রেনিংকে এক কথায় সংজ্ঞায়িত করলে বলতে হয়, কগনিটিভ ট্রেনিং। এবার প্রশ্ন, কাকে বলে এই কগনিটিভ এবিলিটি? ওয়র্কিং মেমরি, এগজ়িকিউটিভ ফাংশন, সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষমতা— এই ধরনের ‘ফ্লুইড ইনটেলিজেন্স'কেই কগনিটিভ এবিলিটি বলা হয়। এই বুদ্ধিমত্তাকে বৃদ্ধি করতেই দরকার মাইন্ড ট্রেনিংয়ের। বর্তমানে প্রত্যেকে বড় ব্যস্ত। নারী-পুরুষ উভয়েই ঘরেবাইরে সবটা সামলাচ্ছেন। ফলে সমস্যাগুলো ক্রমশ জটিলতর হচ্ছে। আর এর সঙ্গেই বর্তমানে যুক্ত হচ্ছে আরও এক জগৎ। ভার্চুয়াল ওয়র্ল্ড। হিসেব বলছে, মিনিটে গড়ে প্রায় সাড়ে ছ'খানা চিন্তা আমাদের মাথায় আসে। অর্থাৎ অঙ্ক কষলে সংখ্যাটা হয় দিনে প্রায় ছয় হাজার দুশো। আরও একটা চমকে ওঠার মতো কথা হল তার মধ্যে শতকরা ৮০ শতাংশ চিন্তাই নেতিবাচক। সংখ্যাটা আরও বেড়ে যায় ওভার থিঙ্কারদের জন্য। দিনে প্রায় পাঁচ হাজার নেগেটিভ চিন্তা ঘিরে ধরে তাঁদের মস্তিষ্ককে। মাইন্ড ট্রেনিং না জানলে সেই চিন্তা তখন তাঁকে নিয়ন্ত্রণ করতে থাকে। তাঁর চিন্তাদুশ্চিন্তা তাঁকে এতটাই প্রভাবিত করে ফেলে, যে তিনি তাঁর দৈনন্দিন কাজে ক্রমশ পিছিয়ে পড়তে থাকেন। এই বিপুল চিন্তাভাবনাকে নিয়ন্ত্রণ করার জন্যই আমাদের মন ও মস্তিষ্কের ট্রেনিংয়ের দরকার হয়।
Bu hikaye SANANDA dergisinin August 30, 2023 sayısından alınmıştır.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber ? Giriş Yap
Bu hikaye SANANDA dergisinin August 30, 2023 sayısından alınmıştır.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber? Giriş Yap
স্কিবিডি টয়লেট: গেমিংয়ের নতুন ট্রেন্ড
জেন আলফা মেতে রয়েছে • এক নতুন 'বিজার' গেমে। নাম, ‘স্কিবিডি টয়লেট'। নেপথ্যের সম্ভাব্য কারণ কী? বিশদে জানাচ্ছেন পেরেন্টিং কনসালট্যান্ট পায়েল ঘোষ।
চ্যালেঞ্জ ছিল অবাঙালিদের বাঙালি খাবার খাওয়ানো, সেটা আমি পেরেছি
রাত আড়াইটের ফ্লাইট ধরে ভোর পাঁচটায় কলকাতায় এসে নেমেছেন এক ইভেন্টে যোগ দিতে, আবার সাড়ে ছ'টার ফ্লাইট ধরে ফিরে যাবেন মুম্বই। তারই ফাঁকে স্পেশ্যালিটি রেস্তরাঁর অধিকর্তা অঞ্জন চট্টোপাধ্যায়ের মুখোমুখি পারমিতা সাহা
শব্দ, আলোয় দূরে থাক পোষ্য
দীপাবলির ‘আনন্দ’ থেকে দূরে রাখুন পোষ্যেদের। জানাচ্ছেন বিশিষ্ট সার্জন ও পশু বিশেষজ্ঞ ডা. গৌতম মুখোপাধ্যায়।
দূষণ বনাম জীবন!
বেঁচে থাকতে অপরিহার্য পরিষ্কার বাতাসে শ্বাস নেওয়ার অধিকারটুকু। বায়ুদূষণের নিরিখে কোথায় দাঁড়িয়ে আমরা? জানাচ্ছেন অধ্যাপক অনিরুদ্ধ মুখোপাধ্যায় ও পরিবেশ বিজ্ঞানী স্বাতী নন্দী চক্রবর্তী। লিখছেন অনিকেত গুহ ও মধুরিমা সিংহ রায়।
বায়ুদূষণ ও শ্বাসজনিত সমস্যা
বায়ুদূষণ আমাদের শ্বাসযন্ত্রে কী প্রভাব ফেলছে? বিশদে জানাচ্ছেন কনসালট্যান্ট পালমোনোলজিস্ট ডা. সুস্মিতা রায়চৌধুরী ও অ্যালার্জিস্ট ডা. কল্লোল পাল। লিখছেন উপমা মুখোপাধ্যায় ও পৃথা বসু।
সবুজ দীপাবলি: আদৌ সম্ভব?
দীপাবলিকে দূষণমুক্ত করার জন্য কী করা যেতে পারে? সবুজ বাজি এই লক্ষ্যে কতটা সফল? বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে কথা বলে বোঝার চেষ্টা করলেন সংবেত্তা চক্রবর্তী।
স্লিপ ডিভোর্স:সম্পর্ক ও বিজ্ঞান
নিদ্রা-বিচ্ছেদ! বাংলা তর্জমা করলে খানিক এমনই দাঁড়ায় শব্দবন্ধটি। স্লিপ সাইকোলজির গহীনে কি লুকিয়ে ‘সুস্থ’ দাম্পত্যের সমীকরণ? সন্ধান করলেন অনিকেত গুহ।
বন্ধুদের অনুরোধে শুরু, আর পিছন ফিরে তাকাইনি
নানা ইভেন্টে, রেস্তরাঁয় বা বিয়েবাড়িতে সুদৃশ্য টেবল ডেকরেশন করেন অ্যামি কোঠারি। টেবল স্টাইলিস্ট হিসেবে ১০ বছরের কেরিয়ার। তাঁর জার্নির কথা শুনলেন মধুরিমা সিংহ রায়।
সতর্ক হোন মরসুমি জ্বরে...
শীত ও আর্দ্রতার মিশেলে, ভরা হেমন্তেও ঘরে ঘরে ‘সিজনাল ফিভার'। কী করবেন, কী নয়, জানালেন অধ্যাপক ও চিকিৎসক ডা.অরুণাংশু তালুকদার এবং বিশিষ্ট জেনারেল ফিজিশিয়ন ডা. সুবীর মণ্ডল। লিখছেন অনিকেতগুহ।
স্বাদ-এ শেফ
কাবাব, পাই বা সুইস রোল— চেনা পদে অচেনা স্বাদের টুইস্ট থাকলে মুখে তো হাসি ফুটবেই! কলকাতার রেস্তরাঁয় পাওয়া যাবে তেমনই স্বাদের সম্ভার। চারটি এক্সক্লুসিভ পদ সাজিয়ে দিলেন কাফে কোর্টইয়ার্ড-এর কর্ণধার সুদর্শনা দত্ত চাকলাদার।