বিয়ে এই শব্দটার সঙ্গে জড়িয়ে থাকে নতুন জীবনের স্বপ্ন-মধুরতা। কিন্তু বিবাহের আইন সম্পর্কে জানা না থাকলে বিপাকে পড়তে হতে পারে দুপক্ষকেই। সভ্যতার এত পথ পার হয়ে এসেও ঠিক কোথায় কোথায় ফাঁক রয়ে গিয়েছে? এই সম্পর্কে জানতে গেলে পৌঁছে যেতে হবে বিবাহ সংক্রান্ত আইন প্রণয়নের একেবারে শুরুর সময়টাতে।
শুরুর কথা ভারতে বিবাহ সংক্রান্ত আইনগুলো প্রথম লিপিবদ্ধ হয় ইংলিশ ম্যাট্রিমোনিয়াল ল-এর আদলেই, কারণ ১৭৭২ সালে ওয়ারেন হেস্টিংস প্রথম এই আইনের খসড়া নির্মাণ করেন। ঔপনিবেশিক ভারতে সংস্কৃতিগতভাবে ‘অথেনটিক' জনগোষ্ঠী তৈরি করতে পারার সুবিধা থাকার জন্য বিবাহ সংক্রান্ত আইন নিয়ে কেউই আপত্তি তোলেননি। তারপর থেকে বিবাহের আইনে নানা পরিবর্তন এসেছে। ১৯০৯ সালে প্রথম আরোপ করা হয়েছিল ‘আনন্দ ম্যারেজ অ্যাক্ট’। কালের ফেরে, সময়ের দাবি মেনে পরিবর্তন এসেছে প্রায় প্রতিটা আইনেই। ঠিক এই বিষয় নিয়েই বলতে গিয়ে মার্ক গ্যালানটার তাঁর ‘দ্য
ডিসপ্লেসমেন্ট অফ ট্র্যাডিশনাল ল ইন মর্ডান ইন্ডিয়া’ গবেষণা পত্রে বলছেন, হিন্দু বিবাহ আইন অনেক ক্ষেত্রেই ভারতবর্ষের প্রাচীন পুঁথি এবং প্রথাগুলি থেকে এসেছে। ফলে সেই সময়কার প্রথা ও সমস্যার নিরিখে দেখতে গেলে বর্তমান সময়ের সমস্যার ও সামাজিক ব্যবস্থার সঙ্গে তার যোগসূত্র বড়ই কম।
বন্ধন থাকুক, বাধা নয় বিবাহ সংক্রান্ত কয়েকটি আইন নিম্নরূপ— → হিন্দু বিবাহ আইন, ১৮ মে ১৯৫৫ → পার্সি বিবাহ এবংবিচ্ছেদ আইন, ১৯৩৬ → মুসলিম বিবাহ আইন ১৯৩৯ > ভারতীয় খ্রিস্টান বিবাহ আইন, ১৮৭২ → কনভার্টস্ ম্যারেজ ডিজ়লিউশন অ্যাক্ট, ১৮৬৬ → ইন্ডিয়ান ডিভোর্স অ্যাক্ট, ১৮৬৯ স্পেশ্যাল ম্যারেজ অ্যাক্ট ১৯৫৪ হিন্দু বিবাহ আইন শিখ, বৌদ্ধ এবং ব
Bu hikaye SANANDA dergisinin 30 Nov, 2023 sayısından alınmıştır.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber ? Giriş Yap
Bu hikaye SANANDA dergisinin 30 Nov, 2023 sayısından alınmıştır.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber? Giriş Yap
স্কিবিডি টয়লেট: গেমিংয়ের নতুন ট্রেন্ড
জেন আলফা মেতে রয়েছে • এক নতুন 'বিজার' গেমে। নাম, ‘স্কিবিডি টয়লেট'। নেপথ্যের সম্ভাব্য কারণ কী? বিশদে জানাচ্ছেন পেরেন্টিং কনসালট্যান্ট পায়েল ঘোষ।
চ্যালেঞ্জ ছিল অবাঙালিদের বাঙালি খাবার খাওয়ানো, সেটা আমি পেরেছি
রাত আড়াইটের ফ্লাইট ধরে ভোর পাঁচটায় কলকাতায় এসে নেমেছেন এক ইভেন্টে যোগ দিতে, আবার সাড়ে ছ'টার ফ্লাইট ধরে ফিরে যাবেন মুম্বই। তারই ফাঁকে স্পেশ্যালিটি রেস্তরাঁর অধিকর্তা অঞ্জন চট্টোপাধ্যায়ের মুখোমুখি পারমিতা সাহা
শব্দ, আলোয় দূরে থাক পোষ্য
দীপাবলির ‘আনন্দ’ থেকে দূরে রাখুন পোষ্যেদের। জানাচ্ছেন বিশিষ্ট সার্জন ও পশু বিশেষজ্ঞ ডা. গৌতম মুখোপাধ্যায়।
দূষণ বনাম জীবন!
বেঁচে থাকতে অপরিহার্য পরিষ্কার বাতাসে শ্বাস নেওয়ার অধিকারটুকু। বায়ুদূষণের নিরিখে কোথায় দাঁড়িয়ে আমরা? জানাচ্ছেন অধ্যাপক অনিরুদ্ধ মুখোপাধ্যায় ও পরিবেশ বিজ্ঞানী স্বাতী নন্দী চক্রবর্তী। লিখছেন অনিকেত গুহ ও মধুরিমা সিংহ রায়।
বায়ুদূষণ ও শ্বাসজনিত সমস্যা
বায়ুদূষণ আমাদের শ্বাসযন্ত্রে কী প্রভাব ফেলছে? বিশদে জানাচ্ছেন কনসালট্যান্ট পালমোনোলজিস্ট ডা. সুস্মিতা রায়চৌধুরী ও অ্যালার্জিস্ট ডা. কল্লোল পাল। লিখছেন উপমা মুখোপাধ্যায় ও পৃথা বসু।
সবুজ দীপাবলি: আদৌ সম্ভব?
দীপাবলিকে দূষণমুক্ত করার জন্য কী করা যেতে পারে? সবুজ বাজি এই লক্ষ্যে কতটা সফল? বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে কথা বলে বোঝার চেষ্টা করলেন সংবেত্তা চক্রবর্তী।
স্লিপ ডিভোর্স:সম্পর্ক ও বিজ্ঞান
নিদ্রা-বিচ্ছেদ! বাংলা তর্জমা করলে খানিক এমনই দাঁড়ায় শব্দবন্ধটি। স্লিপ সাইকোলজির গহীনে কি লুকিয়ে ‘সুস্থ’ দাম্পত্যের সমীকরণ? সন্ধান করলেন অনিকেত গুহ।
বন্ধুদের অনুরোধে শুরু, আর পিছন ফিরে তাকাইনি
নানা ইভেন্টে, রেস্তরাঁয় বা বিয়েবাড়িতে সুদৃশ্য টেবল ডেকরেশন করেন অ্যামি কোঠারি। টেবল স্টাইলিস্ট হিসেবে ১০ বছরের কেরিয়ার। তাঁর জার্নির কথা শুনলেন মধুরিমা সিংহ রায়।
সতর্ক হোন মরসুমি জ্বরে...
শীত ও আর্দ্রতার মিশেলে, ভরা হেমন্তেও ঘরে ঘরে ‘সিজনাল ফিভার'। কী করবেন, কী নয়, জানালেন অধ্যাপক ও চিকিৎসক ডা.অরুণাংশু তালুকদার এবং বিশিষ্ট জেনারেল ফিজিশিয়ন ডা. সুবীর মণ্ডল। লিখছেন অনিকেতগুহ।
স্বাদ-এ শেফ
কাবাব, পাই বা সুইস রোল— চেনা পদে অচেনা স্বাদের টুইস্ট থাকলে মুখে তো হাসি ফুটবেই! কলকাতার রেস্তরাঁয় পাওয়া যাবে তেমনই স্বাদের সম্ভার। চারটি এক্সক্লুসিভ পদ সাজিয়ে দিলেন কাফে কোর্টইয়ার্ড-এর কর্ণধার সুদর্শনা দত্ত চাকলাদার।