রূপান্তরিত ও রূপান্তরকামীদের (বা সামগ্রিকভাবে ট্রান্সজেন্ডারদেরই বলা চলে) আর্থিক স্বনির্ভরতার বিষয়টি উপরের ছবির মতোই প্রশ্নচিহ্নের মুখে দাঁড়িয়ে। ধরেই নেওয়া হয়, কিছু নির্দিষ্ট পেশার বাইরে তাঁদের আর কোনও পেশাগত অস্তিত্ব নেই। কেন তাঁরা সহায়তা পান না? আদৌ কি ক'বছরে বদলেছে তাঁদের কর্মসংস্থান বা স্বাধীন ব্যবসার ছবিটা? মানবাধিকার-কর্মী অনুপ্রভা দাস মজুমদার জানালেন, ‘‘ট্রান্সউইমেনের স্বনির্ভরতার জায়গাটা গত কিছু বছরে খুব একটা বদলেছে, তা বলতে পারি না। হয়তো সচেতনতা এসেছে, কথা হচ্ছে তাঁদেরকে কাজের ক্ষেত্রে অন্তর্ভুক্ত করার...কিন্তু তাঁরা এখনও লড়াই করছেন। কাজ পাওয়ার ক্ষেত্রে, নিজের জোরে ব্যবসা শুরুর ক্ষেত্রে বা স্বাধীন পেশাদার হিসেবে কাজের ক্ষেত্রে। সবচেয়ে বড় অন্তরায় হল, ঋণ পাওয়া। ঋণ পেতে হলে কিছু নির্দিষ্ট ডকুমেন্ট লাগে। যেহেতু ওঁরা শারীরিক ও সামগ্রিক পরিবর্তনের মধ্যে দিয়ে গিয়েছেন, তাই ডকুমেন্টের ক্ষেত্রে কিছু সমস্যা হয়। আর ব্যাঙ্ক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো জানেই না রূপান্তরিত নারীদের (ও পুরুষ) ঋণের ব্যাপারে! যাঁদের নিজস্ব সম্পত্তি নেই, ঋণ পাওয়ার জন্য আইটি রিটার্ন ফাইল করতে হয়। ট্রান্সজেন্ডাররা সত্যি বলতে এতটাই পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠী, যে এসব সম্ভবই নয়। কারণ, তার জন্যও তো চাকরি বা ব্যবসা করতে হবে। আবার ব্যবসার জন্য তো ঋণ লাগবে...
Bu hikaye SANANDA dergisinin February 15, 2024 sayısından alınmıştır.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber ? Giriş Yap
Bu hikaye SANANDA dergisinin February 15, 2024 sayısından alınmıştır.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber? Giriş Yap
স্কিবিডি টয়লেট: গেমিংয়ের নতুন ট্রেন্ড
জেন আলফা মেতে রয়েছে • এক নতুন 'বিজার' গেমে। নাম, ‘স্কিবিডি টয়লেট'। নেপথ্যের সম্ভাব্য কারণ কী? বিশদে জানাচ্ছেন পেরেন্টিং কনসালট্যান্ট পায়েল ঘোষ।
চ্যালেঞ্জ ছিল অবাঙালিদের বাঙালি খাবার খাওয়ানো, সেটা আমি পেরেছি
রাত আড়াইটের ফ্লাইট ধরে ভোর পাঁচটায় কলকাতায় এসে নেমেছেন এক ইভেন্টে যোগ দিতে, আবার সাড়ে ছ'টার ফ্লাইট ধরে ফিরে যাবেন মুম্বই। তারই ফাঁকে স্পেশ্যালিটি রেস্তরাঁর অধিকর্তা অঞ্জন চট্টোপাধ্যায়ের মুখোমুখি পারমিতা সাহা
শব্দ, আলোয় দূরে থাক পোষ্য
দীপাবলির ‘আনন্দ’ থেকে দূরে রাখুন পোষ্যেদের। জানাচ্ছেন বিশিষ্ট সার্জন ও পশু বিশেষজ্ঞ ডা. গৌতম মুখোপাধ্যায়।
দূষণ বনাম জীবন!
বেঁচে থাকতে অপরিহার্য পরিষ্কার বাতাসে শ্বাস নেওয়ার অধিকারটুকু। বায়ুদূষণের নিরিখে কোথায় দাঁড়িয়ে আমরা? জানাচ্ছেন অধ্যাপক অনিরুদ্ধ মুখোপাধ্যায় ও পরিবেশ বিজ্ঞানী স্বাতী নন্দী চক্রবর্তী। লিখছেন অনিকেত গুহ ও মধুরিমা সিংহ রায়।
বায়ুদূষণ ও শ্বাসজনিত সমস্যা
বায়ুদূষণ আমাদের শ্বাসযন্ত্রে কী প্রভাব ফেলছে? বিশদে জানাচ্ছেন কনসালট্যান্ট পালমোনোলজিস্ট ডা. সুস্মিতা রায়চৌধুরী ও অ্যালার্জিস্ট ডা. কল্লোল পাল। লিখছেন উপমা মুখোপাধ্যায় ও পৃথা বসু।
সবুজ দীপাবলি: আদৌ সম্ভব?
দীপাবলিকে দূষণমুক্ত করার জন্য কী করা যেতে পারে? সবুজ বাজি এই লক্ষ্যে কতটা সফল? বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে কথা বলে বোঝার চেষ্টা করলেন সংবেত্তা চক্রবর্তী।
স্লিপ ডিভোর্স:সম্পর্ক ও বিজ্ঞান
নিদ্রা-বিচ্ছেদ! বাংলা তর্জমা করলে খানিক এমনই দাঁড়ায় শব্দবন্ধটি। স্লিপ সাইকোলজির গহীনে কি লুকিয়ে ‘সুস্থ’ দাম্পত্যের সমীকরণ? সন্ধান করলেন অনিকেত গুহ।
বন্ধুদের অনুরোধে শুরু, আর পিছন ফিরে তাকাইনি
নানা ইভেন্টে, রেস্তরাঁয় বা বিয়েবাড়িতে সুদৃশ্য টেবল ডেকরেশন করেন অ্যামি কোঠারি। টেবল স্টাইলিস্ট হিসেবে ১০ বছরের কেরিয়ার। তাঁর জার্নির কথা শুনলেন মধুরিমা সিংহ রায়।
সতর্ক হোন মরসুমি জ্বরে...
শীত ও আর্দ্রতার মিশেলে, ভরা হেমন্তেও ঘরে ঘরে ‘সিজনাল ফিভার'। কী করবেন, কী নয়, জানালেন অধ্যাপক ও চিকিৎসক ডা.অরুণাংশু তালুকদার এবং বিশিষ্ট জেনারেল ফিজিশিয়ন ডা. সুবীর মণ্ডল। লিখছেন অনিকেতগুহ।
স্বাদ-এ শেফ
কাবাব, পাই বা সুইস রোল— চেনা পদে অচেনা স্বাদের টুইস্ট থাকলে মুখে তো হাসি ফুটবেই! কলকাতার রেস্তরাঁয় পাওয়া যাবে তেমনই স্বাদের সম্ভার। চারটি এক্সক্লুসিভ পদ সাজিয়ে দিলেন কাফে কোর্টইয়ার্ড-এর কর্ণধার সুদর্শনা দত্ত চাকলাদার।