বরাবর একসঙ্গে বহু ভূমিকা সামলে এসেছেন নয়নতারা পালচৌধুরী। সাক্ষাৎকারের শুরুতেই তাই জিজ্ঞেস করলাম, এই মুহূর্তে কোন কোন ভূমিকায় রয়েছেন তিনি? সেই তালিকাও যে বড্ড লম্বা! “ইন্ডিয়ান টি অ্যাসোসিয়েশনের সদ্য প্রাক্তন চেয়ারপার্সন আমি (প্রথম মহিলা চেয়ারপার্সন)। তবে টি রিসার্চ অ্যাসোসিয়েশনের চেয়ারপার্সন হিসেবে এখনও আছি। জোরহাটে মূল কেন্দ্র। চা ইন্ডাস্ট্রিতে নানা নতুন প্রযুক্তি, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ইত্যাদি নিয়ে রিসার্চ অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট হয় এখানে। আমি নিজে সোশ্যাল সায়েন্টিস্ট। কিন্তু দেশ-বিদেশের বিজ্ঞানীদের সঙ্গে ন্যানো টেকনোলজি থেকে রোবোটিক্স...সব কিছু নিয়ে প্রজেক্ট করতে হয়। তাই, প্রথমে একটু ভয়ই করছিল এই ভূমিকাটি নিতে! এশীয় একটি চা সংগঠনের চেয়ারপার্সনও আমি। সারাজীবন বহু লিডারশিপ পজিশন সামলেছি। একে একে সেগুলো একটু বলি বরং (হাসি)...” শুরু হল তাঁর দীর্ঘ সাফল্যের গল্প। “যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন। গোল্ড মেডেলিস্ট ছিলাম। লন্ডন স্কুল অফ ইকনমিক্স থেকে এম ফিল করেছি। পূর্ব ভারতে ওদের অ্যালামনি অ্যাসোসিয়েশনের প্রধান আমি। তার আগে সোয়াস (SOAS) থেকে মাস্টার্স করি। দেশে ফিরেই আমাদের পারিবারিক চায়ের ব্যবসায় বাবা ঢুকিয়ে দিলেন। আমি হলাম ফোর্থ জেনারেশন প্ল্যান্টার। পেশাগত কেরিয়ারের জার্নিতে বৃহৎ একটি বাণিজ্য সংগঠনের একাধিক পদে ছিলাম। বাংলায় অন্ত্রপ্রনরশিপে উৎসাহ জোগানোর জন্য এন্টারপ্রাইজ ডেভেলপমেন্ট ইনস্টিটিউট প্রতিষ্ঠা করি। প্রচুর জেলায় ঘুরতাম, কোথায় কী শিল্পের প্রয়োজন তা দেখতাম। প্রচুর মহিলাদের সঙ্গে কাজ করতাম। বাংলার এক বাণিজ্য ও শিল্পগোষ্ঠীতে ২০০৫-২০০৬ সাল নাগাদ প্রথম মহিলা প্রেসিডেন্ট হিসেবে নির্বাচিত হই। ১২০ বছর পরে কোনও মহিলা এই পদে এলেন। তখন শিল্প বাণিজ্য মেলা খুব বড় করে হত। ক্রেতা-
Bu hikaye SANANDA dergisinin February 29, 2024 sayısından alınmıştır.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber ? Giriş Yap
Bu hikaye SANANDA dergisinin February 29, 2024 sayısından alınmıştır.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber? Giriş Yap
স্কিবিডি টয়লেট: গেমিংয়ের নতুন ট্রেন্ড
জেন আলফা মেতে রয়েছে • এক নতুন 'বিজার' গেমে। নাম, ‘স্কিবিডি টয়লেট'। নেপথ্যের সম্ভাব্য কারণ কী? বিশদে জানাচ্ছেন পেরেন্টিং কনসালট্যান্ট পায়েল ঘোষ।
চ্যালেঞ্জ ছিল অবাঙালিদের বাঙালি খাবার খাওয়ানো, সেটা আমি পেরেছি
রাত আড়াইটের ফ্লাইট ধরে ভোর পাঁচটায় কলকাতায় এসে নেমেছেন এক ইভেন্টে যোগ দিতে, আবার সাড়ে ছ'টার ফ্লাইট ধরে ফিরে যাবেন মুম্বই। তারই ফাঁকে স্পেশ্যালিটি রেস্তরাঁর অধিকর্তা অঞ্জন চট্টোপাধ্যায়ের মুখোমুখি পারমিতা সাহা
শব্দ, আলোয় দূরে থাক পোষ্য
দীপাবলির ‘আনন্দ’ থেকে দূরে রাখুন পোষ্যেদের। জানাচ্ছেন বিশিষ্ট সার্জন ও পশু বিশেষজ্ঞ ডা. গৌতম মুখোপাধ্যায়।
দূষণ বনাম জীবন!
বেঁচে থাকতে অপরিহার্য পরিষ্কার বাতাসে শ্বাস নেওয়ার অধিকারটুকু। বায়ুদূষণের নিরিখে কোথায় দাঁড়িয়ে আমরা? জানাচ্ছেন অধ্যাপক অনিরুদ্ধ মুখোপাধ্যায় ও পরিবেশ বিজ্ঞানী স্বাতী নন্দী চক্রবর্তী। লিখছেন অনিকেত গুহ ও মধুরিমা সিংহ রায়।
বায়ুদূষণ ও শ্বাসজনিত সমস্যা
বায়ুদূষণ আমাদের শ্বাসযন্ত্রে কী প্রভাব ফেলছে? বিশদে জানাচ্ছেন কনসালট্যান্ট পালমোনোলজিস্ট ডা. সুস্মিতা রায়চৌধুরী ও অ্যালার্জিস্ট ডা. কল্লোল পাল। লিখছেন উপমা মুখোপাধ্যায় ও পৃথা বসু।
সবুজ দীপাবলি: আদৌ সম্ভব?
দীপাবলিকে দূষণমুক্ত করার জন্য কী করা যেতে পারে? সবুজ বাজি এই লক্ষ্যে কতটা সফল? বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে কথা বলে বোঝার চেষ্টা করলেন সংবেত্তা চক্রবর্তী।
স্লিপ ডিভোর্স:সম্পর্ক ও বিজ্ঞান
নিদ্রা-বিচ্ছেদ! বাংলা তর্জমা করলে খানিক এমনই দাঁড়ায় শব্দবন্ধটি। স্লিপ সাইকোলজির গহীনে কি লুকিয়ে ‘সুস্থ’ দাম্পত্যের সমীকরণ? সন্ধান করলেন অনিকেত গুহ।
বন্ধুদের অনুরোধে শুরু, আর পিছন ফিরে তাকাইনি
নানা ইভেন্টে, রেস্তরাঁয় বা বিয়েবাড়িতে সুদৃশ্য টেবল ডেকরেশন করেন অ্যামি কোঠারি। টেবল স্টাইলিস্ট হিসেবে ১০ বছরের কেরিয়ার। তাঁর জার্নির কথা শুনলেন মধুরিমা সিংহ রায়।
সতর্ক হোন মরসুমি জ্বরে...
শীত ও আর্দ্রতার মিশেলে, ভরা হেমন্তেও ঘরে ঘরে ‘সিজনাল ফিভার'। কী করবেন, কী নয়, জানালেন অধ্যাপক ও চিকিৎসক ডা.অরুণাংশু তালুকদার এবং বিশিষ্ট জেনারেল ফিজিশিয়ন ডা. সুবীর মণ্ডল। লিখছেন অনিকেতগুহ।
স্বাদ-এ শেফ
কাবাব, পাই বা সুইস রোল— চেনা পদে অচেনা স্বাদের টুইস্ট থাকলে মুখে তো হাসি ফুটবেই! কলকাতার রেস্তরাঁয় পাওয়া যাবে তেমনই স্বাদের সম্ভার। চারটি এক্সক্লুসিভ পদ সাজিয়ে দিলেন কাফে কোর্টইয়ার্ড-এর কর্ণধার সুদর্শনা দত্ত চাকলাদার।