কমর্জগতে মেয়েরা আগের তুলনায় এখন আরও বেশি সংখ্যায় আসছেন। নানা পরিসংখ্যান মিলিয়ে দেখে মোটামুটি এমনটাই মত দেন বিশেষজ্ঞরা। ওয়র্কফোর্সে মেয়েদের সংখ্যাবৃদ্ধির নেপথ্যে কতটা তাঁদের স্বেচ্ছায় আসা আর কতটা কোভিডপরবর্তী রুজির টানে, তা আলোচ্য বিষয়। কিন্তু চাকরি বা আর্থিক স্বনির্ভরতার ছবিটা কিছুটা বদলালেও, উচ্চপদে কি এখনও যথেষ্ট সংখ্যক মেয়ে রয়েছেন? কর্পোরেট বা সরকারি-আধা সরকারি...সংগঠিত ক্ষেত্রে 'লিডারশিপ’ বা টপ পজিশনে এখনও মেয়েদের সংখ্যা অনেকটাই কম। গত বছরের একটি আন্তর্জাতিক বিজনেস রিপোর্ট অনুযায়ী ভারতে মিড-মার্কেট বিজনেসে সিনিয়র ম্যানেজমেন্ট পদে মহিলা রয়েছেন ৩৬ শতাংশ। এই অনুপাত গ্লোবাল কাউন্টের তুলনায় চার শতাংশ বেশি। তবে বিভিন্ন কর্পোরেট সংস্থা জেন্ডার ডাইভার্সিটি নিয়ে ভাবলেও উচ্চপদে মহিলাদের সংখ্যা এখনও আশানুরূপ নয় খুব একটা। অন্য একটি গ্লোবাল স্টাডি অনুযায়ী ২০২১-এ ভারতে মহিলারা ১৭.১ শতাংশ বোর্ড সিটে ছিলেন। ২০১৪-য় এই অনুপাত ছিল ৯.৪ শতাংশ। বোর্ড চেয়ারে ছিলেন ৩.৬ শতাংশ মহিলা, আর ৪.৭ শতাংশ মহিলা সিইও হিসেবে নিযুক্ত হয়েছিলেন। মহিলাদের নাকি সহজাত নেতৃত্ব দেওয়ার ক্ষমতা থাকে। তাঁরা সুষ্ঠুভাবে ঘরে-বাইরে তাল সামলে রাখতে পারেন। কিন্তু তাঁরা যদি সহজাত নেত্রী হন, তাহলে তাঁদের সংখ্যা আরও খানিকটা বাড়ছে না কেন? তাঁরা নিজেরাও কি যথেষ্ট সচেতন এ নিয়ে?
Bu hikaye SANANDA dergisinin February 29, 2024 sayısından alınmıştır.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber ? Giriş Yap
Bu hikaye SANANDA dergisinin February 29, 2024 sayısından alınmıştır.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber? Giriş Yap
স্কিবিডি টয়লেট: গেমিংয়ের নতুন ট্রেন্ড
জেন আলফা মেতে রয়েছে • এক নতুন 'বিজার' গেমে। নাম, ‘স্কিবিডি টয়লেট'। নেপথ্যের সম্ভাব্য কারণ কী? বিশদে জানাচ্ছেন পেরেন্টিং কনসালট্যান্ট পায়েল ঘোষ।
চ্যালেঞ্জ ছিল অবাঙালিদের বাঙালি খাবার খাওয়ানো, সেটা আমি পেরেছি
রাত আড়াইটের ফ্লাইট ধরে ভোর পাঁচটায় কলকাতায় এসে নেমেছেন এক ইভেন্টে যোগ দিতে, আবার সাড়ে ছ'টার ফ্লাইট ধরে ফিরে যাবেন মুম্বই। তারই ফাঁকে স্পেশ্যালিটি রেস্তরাঁর অধিকর্তা অঞ্জন চট্টোপাধ্যায়ের মুখোমুখি পারমিতা সাহা
শব্দ, আলোয় দূরে থাক পোষ্য
দীপাবলির ‘আনন্দ’ থেকে দূরে রাখুন পোষ্যেদের। জানাচ্ছেন বিশিষ্ট সার্জন ও পশু বিশেষজ্ঞ ডা. গৌতম মুখোপাধ্যায়।
দূষণ বনাম জীবন!
বেঁচে থাকতে অপরিহার্য পরিষ্কার বাতাসে শ্বাস নেওয়ার অধিকারটুকু। বায়ুদূষণের নিরিখে কোথায় দাঁড়িয়ে আমরা? জানাচ্ছেন অধ্যাপক অনিরুদ্ধ মুখোপাধ্যায় ও পরিবেশ বিজ্ঞানী স্বাতী নন্দী চক্রবর্তী। লিখছেন অনিকেত গুহ ও মধুরিমা সিংহ রায়।
বায়ুদূষণ ও শ্বাসজনিত সমস্যা
বায়ুদূষণ আমাদের শ্বাসযন্ত্রে কী প্রভাব ফেলছে? বিশদে জানাচ্ছেন কনসালট্যান্ট পালমোনোলজিস্ট ডা. সুস্মিতা রায়চৌধুরী ও অ্যালার্জিস্ট ডা. কল্লোল পাল। লিখছেন উপমা মুখোপাধ্যায় ও পৃথা বসু।
সবুজ দীপাবলি: আদৌ সম্ভব?
দীপাবলিকে দূষণমুক্ত করার জন্য কী করা যেতে পারে? সবুজ বাজি এই লক্ষ্যে কতটা সফল? বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে কথা বলে বোঝার চেষ্টা করলেন সংবেত্তা চক্রবর্তী।
স্লিপ ডিভোর্স:সম্পর্ক ও বিজ্ঞান
নিদ্রা-বিচ্ছেদ! বাংলা তর্জমা করলে খানিক এমনই দাঁড়ায় শব্দবন্ধটি। স্লিপ সাইকোলজির গহীনে কি লুকিয়ে ‘সুস্থ’ দাম্পত্যের সমীকরণ? সন্ধান করলেন অনিকেত গুহ।
বন্ধুদের অনুরোধে শুরু, আর পিছন ফিরে তাকাইনি
নানা ইভেন্টে, রেস্তরাঁয় বা বিয়েবাড়িতে সুদৃশ্য টেবল ডেকরেশন করেন অ্যামি কোঠারি। টেবল স্টাইলিস্ট হিসেবে ১০ বছরের কেরিয়ার। তাঁর জার্নির কথা শুনলেন মধুরিমা সিংহ রায়।
সতর্ক হোন মরসুমি জ্বরে...
শীত ও আর্দ্রতার মিশেলে, ভরা হেমন্তেও ঘরে ঘরে ‘সিজনাল ফিভার'। কী করবেন, কী নয়, জানালেন অধ্যাপক ও চিকিৎসক ডা.অরুণাংশু তালুকদার এবং বিশিষ্ট জেনারেল ফিজিশিয়ন ডা. সুবীর মণ্ডল। লিখছেন অনিকেতগুহ।
স্বাদ-এ শেফ
কাবাব, পাই বা সুইস রোল— চেনা পদে অচেনা স্বাদের টুইস্ট থাকলে মুখে তো হাসি ফুটবেই! কলকাতার রেস্তরাঁয় পাওয়া যাবে তেমনই স্বাদের সম্ভার। চারটি এক্সক্লুসিভ পদ সাজিয়ে দিলেন কাফে কোর্টইয়ার্ড-এর কর্ণধার সুদর্শনা দত্ত চাকলাদার।