#আমার_মতন _সুখী_কে_আছে?
SANANDA|April 30, 2024
সোশ্যাল মিডিয়ায় লাখো লাখো ফলোয়ার্স। সকাল হলেই নিয়ম করে চলছে হ্যাশট্যাগ ‘গুড ভাইবস ওনলি'র পোস্ট। কিন্তু সেই আনন্দঘন ছবিগুলো কি সত্যিই ভারসাম্য ফেরায় ‘রিল’ আর ‘রিয়াল’-এ? উত্তর খুঁজলেন অনিকেত গুহ।
#আমার_মতন _সুখী_কে_আছে?

=রলের আজমল শরিফ। খাওয়াদাওয়া, ট্র্যাভেল, বন্ধুবান্ধব, পোষ্য, সব মিলিয়ে তার একটা হ্যাপেনিং লাইফ। একজন সফল ক্রিয়েটর হিসেবে পরিচিতি পেয়েছিলেন ইনস্টা, ফেসবুকে। এ পর্যন্ত সবই ঠিক ছিল। ২০২৩ সালের ৮ ডিসেম্বর হঠাৎই সামনে আসে তাঁর আত্মহননের ঘটনা। মাত্র ২৮ বছর বয়সে থামল তাঁর জার্নি। এখন আপনাদের মনে হতেই পারে, সোশ্যাল মিডিয়া নিয়ে এমন নেতিবাচক সূচনার কারণ কী! আসলে আজমল শরিফের মৃত্যু নেহাতই কোনও বিচ্ছিন্ন ঘটনা নয়। আমেরিকার মিশেল ইয়ং থেকে শুরু করে ছত্তীসগঢ়ের লীনা নাগবংশী— একটা সুন্দর সাজানো-গোছানো সোশ্যাল লাইফ থাকা সত্ত্বেও তাঁরা হারিয়ে গিয়েছেন আত্মহত্যার অন্ধকারে। কেউ ক্রিয়েটর, তো কেউ মোটিভেশন ও পজ়িটিভিটি ইনফ্লুয়েন্সর। সামাজিক মাধ্যমে এত এত ফলোয়ার, ছবি জুড়ে লাইক-কমেন্টের বন্যা, ভক্তদের উজাড় করা ভালবাসা— তবুও তাঁরা আত্মঘাতী! তাহলে কি প্রতিদিনের পোস্ট, ভিডিয়োয় পজ়িটিভিটির বার্তা, স্বপ্নের মতো সুন্দর একটা জীবন— পুরোটাই মিথ্যে? পুরোটাই ফেক? এই মৃত্যুগুলো আমাদের কিছু ইস্পাত-কঠিন প্রশ্নের মুখোমুখি দাঁড় করায়। যে যুগে সোশ্যাল মিডিয়ায় ‘ব্যক্তিগত' যাপনকে সার্বজনীন করাই ‘ট্রেন্ড’, সেখানে কি সত্যিই ‘সবার উপরে মানুষ সত্য' থাকে? নাকি জীবনের অবাঞ্ছিত রূঢ়, বন্ধুর দিকটাকে বালিশ চাপা দিতেই এই দেখনদারির বাড়বাড়ন্ত? অন্যের আয়নায় নিজের মুখ দেখে যে অলীক সুখের সন্ধানে প্রত্যহ ছুটে চলেছি আমরা, সেই ‘ডিজিটাল' মরীচিকার চক্রব্যূহে পথভ্রষ্ট হয়েছে বহু তরুণ প্রাণ। সেই হিসেব কে-ই বা রাখে?

কিছু তথ্য ও জিজ্ঞাসা ২০২৪ সালের জানুয়ারি মাসে এক আন্তর্জাতিক সমীক্ষার রিপোর্ট বলছে, পৃথিবীর মোট জনসংখ্যার প্রায় ৬০ শতাংশ মানুষ সামাজিক মাধ্যমে সক্রিয়। হিসেব করলে সংখ্যাটা দাঁড়ায় ৫০০ কোটিরও বেশি! বিশ্বের সর্বাধিক সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারকারী দেশের তালিকায় রয়েছে ভারতও (১৪তম), যেখানে আমরা গড়ে প্রতিদিন ২ ঘণ্টা ২৪ মিনিট সময় ব্যয় করি সোশ্যাল সাইটে। ভার্চুয়াল লাইফকে নিখুঁত ভাবে সাজিয়ে তুলতে মিনিটে মিনিটে চলছে পোস্ট, রিল আরও কত কী! কিন্তু রিল আর রিয়ালের সমতাবিধান কী ঘটছে? সোশ্যাল মিডিয়ায় ‘ভাল থাকা’র ইঁদুর দৌড়ে আদৌ কি ভাল থাকা যায়? মনস্তাত্ত্বিক ও সামাজিক দিকগুলো খতিয়ে দেখলাম আমরা...

Bu hikaye SANANDA dergisinin April 30, 2024 sayısından alınmıştır.

Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.

Bu hikaye SANANDA dergisinin April 30, 2024 sayısından alınmıştır.

Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.

SANANDA DERGISINDEN DAHA FAZLA HIKAYETümünü görüntüle
পুরুষরা রান্না করতে পারেন। কিন্তু অর্থ ও সম্মান উপার্জনের মাধ্যম না হলে পুরুষরা রান্না করতে চান না
SANANDA

পুরুষরা রান্না করতে পারেন। কিন্তু অর্থ ও সম্মান উপার্জনের মাধ্যম না হলে পুরুষরা রান্না করতে চান না

অর্থনীতিতে নোবেল পুরস্কার প্রাপক অভিজিৎ বন্দ্যোপাধ্যায়-এর রন্ধনশৈলীর কথা অনেকেই জানেন না। রান্না, সমাজ ও অর্থনীতিকে মিশিয়ে তিনি লিখেছেন নতুন বই ‘ছঁওক’। সাক্ষাৎকারে মধুরিমা সিংহ রায়।

time-read
2 dak  |
December 30, 2024
তুলসী লাগে না গণেশ পুজোয়
SANANDA

তুলসী লাগে না গণেশ পুজোয়

বাঙালি সাহিত্যের এই গল্পের ধারা বিশদ ও মনোগ্রাহী। এখানে বিভিন্ন চরিত্রের মধ্যে সম্পর্ক, আবেগ ও মানবিকতা খুব সুন্দরভাবে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে। গল্পটি কিছুটা নস্টালজিক, কিছুটা রোমান্টিক এবং সামাজিক বাস্তবতার ছোঁয়া রয়েছে। ফুলপিসি, মিষ্টু, ন’কাকা এবং তুলসীর মধ্যকার আলাপচারিতা এবং তাদের ব্যক্তিত্বগুলো গভীর মনস্তাত্ত্বিক বিশ্লেষণের সুযোগ দেয়। গল্পের মূল থিম সম্পর্কের আন্তরিকতা এবং সময়ের স্রোতে সেই সম্পর্কের পরিবর্তন। ন'কাকার চরিত্রটি অতীতের স্মৃতিতে আটকে থাকা একজন মানুষের প্রতীক, যেখানে ফুলপিসির আন্তরিকতা এবং তুলসীর দাপট আলাদা দুই প্রজন্মের দুই নারীর ব্যক্তিত্ব তুলে ধরে। আপনি যদি এই গল্পটির নির্দিষ্ট অংশের অনুবাদ বা বিশ্লেষণ চান, দয়া করে জানান। বাংলার সাহিত্য পাঠকদের কাছে এটি উপভোগ্য হবে।

time-read
10+ dak  |
December 30, 2024
বর্ষশেষের মিষ্টিমুখ
SANANDA

বর্ষশেষের মিষ্টিমুখ

বছর শেষের উত্তেজনায় বাড়তি আনন্দ যোগ করে নানা রকম মিষ্টি পদ। তাই এই শীতের মরসুমে লোভনীয় কেক, পেস্ট্রি ও ডিজার্টের সন্ধান দিলেন হোমশেফ ও বেকার আদৃতা চৌধুরী।

time-read
4 dak  |
December 30, 2024
নারী, প্রতিবাদ ও মুক্তির জয়গান
SANANDA

নারী, প্রতিবাদ ও মুক্তির জয়গান

প্রতিবাদের গনগনে আঁচে রাতের আঁধারেও ঝলসে উঠেছিল মুক্তির জয়রথ। সংগ্রামী সত্তা, নারী স্বাধীনতা ও এক স্তিমিত জাতির রেনেসাঁ। কলম ধরলেন অলকানন্দা রায়।

time-read
6 dak  |
December 30, 2024
লক্ষ্মীর ঝাঁপি থাকুক শ্রীময়ীদের হাতেই
SANANDA

লক্ষ্মীর ঝাঁপি থাকুক শ্রীময়ীদের হাতেই

শিক্ষা এবং কাজের জগতে নারী আগল ভেঙে বেরিয়েছে। কিন্তু অর্থনৈতিক স্বাধীনতা কি করায়ত্ত হয়েছে তার? প্রশ্ন তুললেন লেখক, অধ্যাপক ও সাংস্কৃতিক কর্মী পৃথা কুণ্ডু।

time-read
9 dak  |
December 30, 2024
লক্ষ্মীর ঝাঁপি থাকুক শ্রীময়ীদের হাতেই
SANANDA

লক্ষ্মীর ঝাঁপি থাকুক শ্রীময়ীদের হাতেই

শিক্ষা এবং কাজের জগতে নারী আগল ভেঙে বেরিয়েছে। কিন্তু অর্থনৈতিক স্বাধীনতা কি করায়ত্ত হয়েছে তার? প্রশ্ন তুললেন লেখক, অধ্যাপক ও সাংস্কৃতিক কর্মী পৃথা কুণ্ডু।

time-read
9 dak  |
December 30, 2024
পেটিকোট ক্যানসার: কতটা আশঙ্কার
SANANDA

পেটিকোট ক্যানসার: কতটা আশঙ্কার

কিছু সাম্প্রতিক ঘটনার প্রেক্ষিতে খবরে এসেছে ‘পেটিকোট ক্যানসার'। খুব একটা কমন না হলেও সতর্ক থাকতে বলছেন ডাক্তাররা। জানাচ্ছেন সিনিয়র কনসালট্যান্ট, মেডিক্যাল অঙ্কোলজি ডা. সন্দীপ গঙ্গোপাধ্যায়। লিখছেন মধুরিমা সিংহ রায়

time-read
2 dak  |
December 30, 2024
কনটেন্টের মহাসাগরে ‘মস্তিষ্কের পচন’!
SANANDA

কনটেন্টের মহাসাগরে ‘মস্তিষ্কের পচন’!

‘ব্রেন রট’ শব্দটি জিতে নিয়েছে অক্সফোর্ড ওয়ার্ড অব দ্য ইয়ার-এর খেতাব। জনপ্রিয়তার আড়ালে আসলে এ কোন অশনি সঙ্কেত? জানালেন মনোবিদ অন্বেষা ভট্টাচার্য ও ডেভেলপমেন্টাল সাইকোলজিস্ট মীনাক্ষি খুরানা সাহা। লিখছেন উপমা মুখোপাধ্যায়।

time-read
5 dak  |
December 30, 2024
প্রসঙ্গ: ডাউন'স সিনড্রোম
SANANDA

প্রসঙ্গ: ডাউন'স সিনড্রোম

ডাউন'স সিনড্রোম নির্ণয়ের উপায় ও বাচ্চাদের সম্ভাব্য সমস্যার কথা বললেন সিনিয়র কনসালট্যান্ট পিডিয়াট্রিশিয়ান ডা.শমীক ঘোষ। দিলেন পাশে থাকার দিশাও। শুনলেন সংবেত্তা চক্রবর্তী।

time-read
4 dak  |
December 30, 2024
ক্ষমতার রাজনীতি ও নারী
SANANDA

ক্ষমতার রাজনীতি ও নারী

নারীকে দেখতে হবে একক সত্তা হিসেবে। সে শাসিত নয়, তার উল্টোদিকে থাকা মানুষটিও শাসক নয়। নারী-পুরুষের সম্পর্ক ও নারীকে নিয়ন্ত্রণের সামাজিক মনস্তত্ত্ব নিয়ে জানালেন মনোসমাজকর্মী রত্নাবলী রায়। নারী ক্ষমতায়নের রাজনীতি নিয়ে মতামত দিলেন অধ্যাপক ও সমাজকর্মী শাশ্বতী ঘোষ। লিখছেন জয়শ্রী রায়।

time-read
7 dak  |
December 30, 2024