শ্রী রামপুর স্টেশন থেকে মিনিট দশেক হাঁটলে ‘সাধনার রান্নাঘর'। দু'বছর আগে খাবারের দোকানটা শুরু করে খগেন আর তার স্ত্রী। জুতসই নাম খুঁজে না পেয়ে, শেষ অবধি মায়ের নামে দোকানটা খুলেছিল খগেন। করোনা আসার পর ভিন রাজ্যের কাজটা হারিয়ে বাড়ি ফেরে সে। লকডাউন খোলার পরে বেশ কয়েকবার মালিককে ফোন করেছিল, যদি হারানো কাজটা ফেরত পাওয়া যায়। কিন্তু প্রতিবারই মালিক জানিয়েছে, “এখন কাজের বাজার খারাপ, লোকের প্রয়োজন হলে খবর দেব।”
খগেন বুঝে গিয়েছিল, কাজটা হয়তো আর ফেরত আসবে না। তাই স্থানীয় এলাকায় কাজের খোঁজ করতে শুরু করে। কিন্তু ভাগ্য খারাপ হলে যা হয়! সকলের মুখে একই কথা, ‘এখন মার্কেট খারাপ, কত লোক কাজ খুঁজছে, এখন কোনও কাজ নেই!' দু'-এক জায়গায় ছোটখাটো কয়েকটা কাজ করেছিল, কিন্তু সেগুলোও হাতে গোনা ক'দিনের কাজ! এ রকম পরিস্থিতিতে একদিন তার স্ত্রী মল্লিকা বুদ্ধিটা দিল, “একটা খাবারের দোকান খুললে কেমন হয়?” খগেন প্রথম ভেবেছিল মল্লিকা হয়তো মজা করছে। তাই হো হো করে হেসেছিল। কিন্তু মল্লিকার কঠিন মুখের দিকে তাকিয়েই ওর হাসি থেমে গিয়েছিল। বুঝে গিয়েছিল, মল্লিকা হাসি-ঠাট্টার মুডে নেই। ও পাল্টা প্রশ্ন করেছিল, “তা রান্না কে করবে? তুমি? নাকি রাঁধুনি রাখতে হবে?” “কেন, আমি কি খুব খারাপ রান্না করি নাকি? ইউটিউব দেখে কয়েকটা ভাল রেসিপি শিখে নিলেই হবে। ঠিক ব্যবস্থা হয়ে যাবে।”
Bu hikaye SANANDA dergisinin May 15, 2024 sayısından alınmıştır.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber ? Giriş Yap
Bu hikaye SANANDA dergisinin May 15, 2024 sayısından alınmıştır.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber? Giriş Yap
স্কিবিডি টয়লেট: গেমিংয়ের নতুন ট্রেন্ড
জেন আলফা মেতে রয়েছে • এক নতুন 'বিজার' গেমে। নাম, ‘স্কিবিডি টয়লেট'। নেপথ্যের সম্ভাব্য কারণ কী? বিশদে জানাচ্ছেন পেরেন্টিং কনসালট্যান্ট পায়েল ঘোষ।
চ্যালেঞ্জ ছিল অবাঙালিদের বাঙালি খাবার খাওয়ানো, সেটা আমি পেরেছি
রাত আড়াইটের ফ্লাইট ধরে ভোর পাঁচটায় কলকাতায় এসে নেমেছেন এক ইভেন্টে যোগ দিতে, আবার সাড়ে ছ'টার ফ্লাইট ধরে ফিরে যাবেন মুম্বই। তারই ফাঁকে স্পেশ্যালিটি রেস্তরাঁর অধিকর্তা অঞ্জন চট্টোপাধ্যায়ের মুখোমুখি পারমিতা সাহা
শব্দ, আলোয় দূরে থাক পোষ্য
দীপাবলির ‘আনন্দ’ থেকে দূরে রাখুন পোষ্যেদের। জানাচ্ছেন বিশিষ্ট সার্জন ও পশু বিশেষজ্ঞ ডা. গৌতম মুখোপাধ্যায়।
দূষণ বনাম জীবন!
বেঁচে থাকতে অপরিহার্য পরিষ্কার বাতাসে শ্বাস নেওয়ার অধিকারটুকু। বায়ুদূষণের নিরিখে কোথায় দাঁড়িয়ে আমরা? জানাচ্ছেন অধ্যাপক অনিরুদ্ধ মুখোপাধ্যায় ও পরিবেশ বিজ্ঞানী স্বাতী নন্দী চক্রবর্তী। লিখছেন অনিকেত গুহ ও মধুরিমা সিংহ রায়।
বায়ুদূষণ ও শ্বাসজনিত সমস্যা
বায়ুদূষণ আমাদের শ্বাসযন্ত্রে কী প্রভাব ফেলছে? বিশদে জানাচ্ছেন কনসালট্যান্ট পালমোনোলজিস্ট ডা. সুস্মিতা রায়চৌধুরী ও অ্যালার্জিস্ট ডা. কল্লোল পাল। লিখছেন উপমা মুখোপাধ্যায় ও পৃথা বসু।
সবুজ দীপাবলি: আদৌ সম্ভব?
দীপাবলিকে দূষণমুক্ত করার জন্য কী করা যেতে পারে? সবুজ বাজি এই লক্ষ্যে কতটা সফল? বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে কথা বলে বোঝার চেষ্টা করলেন সংবেত্তা চক্রবর্তী।
স্লিপ ডিভোর্স:সম্পর্ক ও বিজ্ঞান
নিদ্রা-বিচ্ছেদ! বাংলা তর্জমা করলে খানিক এমনই দাঁড়ায় শব্দবন্ধটি। স্লিপ সাইকোলজির গহীনে কি লুকিয়ে ‘সুস্থ’ দাম্পত্যের সমীকরণ? সন্ধান করলেন অনিকেত গুহ।
বন্ধুদের অনুরোধে শুরু, আর পিছন ফিরে তাকাইনি
নানা ইভেন্টে, রেস্তরাঁয় বা বিয়েবাড়িতে সুদৃশ্য টেবল ডেকরেশন করেন অ্যামি কোঠারি। টেবল স্টাইলিস্ট হিসেবে ১০ বছরের কেরিয়ার। তাঁর জার্নির কথা শুনলেন মধুরিমা সিংহ রায়।
সতর্ক হোন মরসুমি জ্বরে...
শীত ও আর্দ্রতার মিশেলে, ভরা হেমন্তেও ঘরে ঘরে ‘সিজনাল ফিভার'। কী করবেন, কী নয়, জানালেন অধ্যাপক ও চিকিৎসক ডা.অরুণাংশু তালুকদার এবং বিশিষ্ট জেনারেল ফিজিশিয়ন ডা. সুবীর মণ্ডল। লিখছেন অনিকেতগুহ।
স্বাদ-এ শেফ
কাবাব, পাই বা সুইস রোল— চেনা পদে অচেনা স্বাদের টুইস্ট থাকলে মুখে তো হাসি ফুটবেই! কলকাতার রেস্তরাঁয় পাওয়া যাবে তেমনই স্বাদের সম্ভার। চারটি এক্সক্লুসিভ পদ সাজিয়ে দিলেন কাফে কোর্টইয়ার্ড-এর কর্ণধার সুদর্শনা দত্ত চাকলাদার।