বা চ্চার স্বাভাবিক বৃদ্ধির যে পর্যায়গুলো রয়েছে, তার একটি গুরুত্বপূর্ণ ধাপ হল, কথা বলতে শুরু করা। আমরা যে নিউরোডেভেলপমেন্টাল সমস্যাগুলোর কথা সাধারণত জানি, যেমন অটিজম স্পেকট্রাম ডিসঅর্ডার, ইন্টেলেকচুয়াল ডেভেলপমেন্ট ডিসঅর্ডার, সেরিব্রাল পলসি— এগুলো এবং আরও অনেক নিউরো-ডেভেলপমেন্টাল সমস্যারই লক্ষণ হতে পারে, কথা না বলা বা দেরিতে বলা। এ বিষয়ে তাই একটু বিশদে বোঝা দরকার।
কোন বয়সে সচেতন হবেন? বাচ্চা যদি কথা না বলে, মোটামুটি তার ১৮ থেকে ২০ মাস বয়সের মধ্যে তা মা-বাবার চোখে পড়া উচিত। আর বাচ্চার ভোকাবুলারি ডেভেলপমেন্ট যদি বয়স অনুযায়ী অন্য বাচ্চাদের তুলনায় কম হয়, মোটামুটি বছর দুয়েকের মধ্যে তাঁদের বুঝতে পারার কথা। যখনই এটা চোখে ই পড়বে, বিশেষজ্ঞের সঙ্গে যোগাযোগ করুন। তত
তাড়াতাড়ি চিকিৎসা হবে। অনেক সময়ে এই বয়সেও বাচ্চা যদি কথা না বলে, তা হলেও বাবা-মা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নেন না। তাঁরা মনে করেন, অথবা আশপাশের মানুষজন তাঁদের বোঝান যে বাচ্চা ‘আর একটু বড় হলেই কথা বলবে'। ফলে তাঁরা চার-পাঁচ বছর অবধি অপেক্ষা করেন। বছর দশেক আগেও বেশির ভাগ মা-বাবাই চিকিৎসকের কাছে আসতেন বাচ্চার সাড়ে তিন-চার বছর বয়সে। কিন্তু এখন অভিভাবকদের একটা বড় অংশই বাচ্চার এক বছর আট মাস থেকে দু'বছরের মধ্যে চিকিৎসকের কাছে পৌঁছে যান। সাধারণত তাঁরা প্রথমে পিডিয়াট্রিশিয়ানকেই সমস্যাটা জানান। পিডিয়াট্রিশিয়ান যদি দেখেন, বয়স অনুযায়ী বাচ্চার স্পিচ স্কিল ডেভেলপ করেনি, তখন তাঁরা স্পিচল্যাঙ্গোয়েজ প্যাথোলজিস্টকে রেফার করেন। আবার অনেক বাবা-মা গুগ্ল ঘেঁটে নিজেরাই বুঝতে পারেন যে, বয়স অনুযায়ী বাচ্চার স্কিল ডেভেলপ করেনি। তাঁরা প্রথমেই স্পিচ-ল্যাঙ্গোয়েজ প্যাথোলজিস্টের কাছে যান।
Bu hikaye SANANDA dergisinin May 30, 2024 sayısından alınmıştır.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber ? Giriş Yap
Bu hikaye SANANDA dergisinin May 30, 2024 sayısından alınmıştır.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber? Giriş Yap
স্কিবিডি টয়লেট: গেমিংয়ের নতুন ট্রেন্ড
জেন আলফা মেতে রয়েছে • এক নতুন 'বিজার' গেমে। নাম, ‘স্কিবিডি টয়লেট'। নেপথ্যের সম্ভাব্য কারণ কী? বিশদে জানাচ্ছেন পেরেন্টিং কনসালট্যান্ট পায়েল ঘোষ।
চ্যালেঞ্জ ছিল অবাঙালিদের বাঙালি খাবার খাওয়ানো, সেটা আমি পেরেছি
রাত আড়াইটের ফ্লাইট ধরে ভোর পাঁচটায় কলকাতায় এসে নেমেছেন এক ইভেন্টে যোগ দিতে, আবার সাড়ে ছ'টার ফ্লাইট ধরে ফিরে যাবেন মুম্বই। তারই ফাঁকে স্পেশ্যালিটি রেস্তরাঁর অধিকর্তা অঞ্জন চট্টোপাধ্যায়ের মুখোমুখি পারমিতা সাহা
শব্দ, আলোয় দূরে থাক পোষ্য
দীপাবলির ‘আনন্দ’ থেকে দূরে রাখুন পোষ্যেদের। জানাচ্ছেন বিশিষ্ট সার্জন ও পশু বিশেষজ্ঞ ডা. গৌতম মুখোপাধ্যায়।
দূষণ বনাম জীবন!
বেঁচে থাকতে অপরিহার্য পরিষ্কার বাতাসে শ্বাস নেওয়ার অধিকারটুকু। বায়ুদূষণের নিরিখে কোথায় দাঁড়িয়ে আমরা? জানাচ্ছেন অধ্যাপক অনিরুদ্ধ মুখোপাধ্যায় ও পরিবেশ বিজ্ঞানী স্বাতী নন্দী চক্রবর্তী। লিখছেন অনিকেত গুহ ও মধুরিমা সিংহ রায়।
বায়ুদূষণ ও শ্বাসজনিত সমস্যা
বায়ুদূষণ আমাদের শ্বাসযন্ত্রে কী প্রভাব ফেলছে? বিশদে জানাচ্ছেন কনসালট্যান্ট পালমোনোলজিস্ট ডা. সুস্মিতা রায়চৌধুরী ও অ্যালার্জিস্ট ডা. কল্লোল পাল। লিখছেন উপমা মুখোপাধ্যায় ও পৃথা বসু।
সবুজ দীপাবলি: আদৌ সম্ভব?
দীপাবলিকে দূষণমুক্ত করার জন্য কী করা যেতে পারে? সবুজ বাজি এই লক্ষ্যে কতটা সফল? বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে কথা বলে বোঝার চেষ্টা করলেন সংবেত্তা চক্রবর্তী।
স্লিপ ডিভোর্স:সম্পর্ক ও বিজ্ঞান
নিদ্রা-বিচ্ছেদ! বাংলা তর্জমা করলে খানিক এমনই দাঁড়ায় শব্দবন্ধটি। স্লিপ সাইকোলজির গহীনে কি লুকিয়ে ‘সুস্থ’ দাম্পত্যের সমীকরণ? সন্ধান করলেন অনিকেত গুহ।
বন্ধুদের অনুরোধে শুরু, আর পিছন ফিরে তাকাইনি
নানা ইভেন্টে, রেস্তরাঁয় বা বিয়েবাড়িতে সুদৃশ্য টেবল ডেকরেশন করেন অ্যামি কোঠারি। টেবল স্টাইলিস্ট হিসেবে ১০ বছরের কেরিয়ার। তাঁর জার্নির কথা শুনলেন মধুরিমা সিংহ রায়।
সতর্ক হোন মরসুমি জ্বরে...
শীত ও আর্দ্রতার মিশেলে, ভরা হেমন্তেও ঘরে ঘরে ‘সিজনাল ফিভার'। কী করবেন, কী নয়, জানালেন অধ্যাপক ও চিকিৎসক ডা.অরুণাংশু তালুকদার এবং বিশিষ্ট জেনারেল ফিজিশিয়ন ডা. সুবীর মণ্ডল। লিখছেন অনিকেতগুহ।
স্বাদ-এ শেফ
কাবাব, পাই বা সুইস রোল— চেনা পদে অচেনা স্বাদের টুইস্ট থাকলে মুখে তো হাসি ফুটবেই! কলকাতার রেস্তরাঁয় পাওয়া যাবে তেমনই স্বাদের সম্ভার। চারটি এক্সক্লুসিভ পদ সাজিয়ে দিলেন কাফে কোর্টইয়ার্ড-এর কর্ণধার সুদর্শনা দত্ত চাকলাদার।