কে - ভিডের সময় থেকেই বাড়ি বসে অফিসের কাজ করার সংস্কৃতি মাথা চাড়া দিয়ে উঠেছিল। কিন্তু এখন বেশির ভাগ সংস্থাই আবার অফিস থেকে কাজ করার কালচার ফিরিয়ে আনতে উদ্যোগী হচ্ছে। কোথাও আবার চলছে হাইব্রিড মোড। ফলে নতুন করে ঘষামাজা করে নিতে হচ্ছে সামাজিক দক্ষতাগুলিকে। কিন্তু অনেকেই সামাজিক পরিসরে নিজেকে মেলে ধরতে সঙ্কোচ বোধ করেন। এমনকি সাধারণ কথাবার্তা বলতেও তাঁরা সমস্যায় পড়েন। আপনি যদি এই সামাজিক উদ্বেগ বা সোশ্যাল অ্যাংজাইটির শিকার হয়ে থাকেন, তা হলে এ বার হয়তো তার সমাধান নিয়ে ভেবে দেখার সময় এসেছে।
সোশ্যাল অ্যাংজাইটি কী? এই সমস্যায় সাধারণ কথাবার্তা সকলের সামনে বলা বা মতামত রাখার ক্ষেত্রে ব্যক্তিটি ভীষণ উদ্বেগে ভুগতে থাকেন। সঙ্গে কাজ করে অপ্রস্তুত অবস্থায় পড়ে যাওয়া বা ‘জাজড' হওয়ার ভয়। গুরুতর পরিস্থিতিতে বুক ধড়ফড় করা, ঘাম হওয়ার মতো সমস্যাও দেখা দিতে পারে। এই কারণেই কারও সোশ্যাল অ্যাংজাইটি থাকলে এবং তিনি নতুন কোনও কর্মক্ষেত্রে যোগ দিলে, সেই পরিবেশে মানিয়ে নেওয়া তাঁর পক্ষে একটু কঠিন হয়ে পড়ে।
Bu hikaye SANANDA dergisinin July 30, 2024 sayısından alınmıştır.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber ? Giriş Yap
Bu hikaye SANANDA dergisinin July 30, 2024 sayısından alınmıştır.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber? Giriş Yap
পুরুষরা রান্না করতে পারেন। কিন্তু অর্থ ও সম্মান উপার্জনের মাধ্যম না হলে পুরুষরা রান্না করতে চান না
অর্থনীতিতে নোবেল পুরস্কার প্রাপক অভিজিৎ বন্দ্যোপাধ্যায়-এর রন্ধনশৈলীর কথা অনেকেই জানেন না। রান্না, সমাজ ও অর্থনীতিকে মিশিয়ে তিনি লিখেছেন নতুন বই ‘ছঁওক’। সাক্ষাৎকারে মধুরিমা সিংহ রায়।
তুলসী লাগে না গণেশ পুজোয়
বাঙালি সাহিত্যের এই গল্পের ধারা বিশদ ও মনোগ্রাহী। এখানে বিভিন্ন চরিত্রের মধ্যে সম্পর্ক, আবেগ ও মানবিকতা খুব সুন্দরভাবে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে। গল্পটি কিছুটা নস্টালজিক, কিছুটা রোমান্টিক এবং সামাজিক বাস্তবতার ছোঁয়া রয়েছে। ফুলপিসি, মিষ্টু, ন’কাকা এবং তুলসীর মধ্যকার আলাপচারিতা এবং তাদের ব্যক্তিত্বগুলো গভীর মনস্তাত্ত্বিক বিশ্লেষণের সুযোগ দেয়। গল্পের মূল থিম সম্পর্কের আন্তরিকতা এবং সময়ের স্রোতে সেই সম্পর্কের পরিবর্তন। ন'কাকার চরিত্রটি অতীতের স্মৃতিতে আটকে থাকা একজন মানুষের প্রতীক, যেখানে ফুলপিসির আন্তরিকতা এবং তুলসীর দাপট আলাদা দুই প্রজন্মের দুই নারীর ব্যক্তিত্ব তুলে ধরে। আপনি যদি এই গল্পটির নির্দিষ্ট অংশের অনুবাদ বা বিশ্লেষণ চান, দয়া করে জানান। বাংলার সাহিত্য পাঠকদের কাছে এটি উপভোগ্য হবে।
বর্ষশেষের মিষ্টিমুখ
বছর শেষের উত্তেজনায় বাড়তি আনন্দ যোগ করে নানা রকম মিষ্টি পদ। তাই এই শীতের মরসুমে লোভনীয় কেক, পেস্ট্রি ও ডিজার্টের সন্ধান দিলেন হোমশেফ ও বেকার আদৃতা চৌধুরী।
নারী, প্রতিবাদ ও মুক্তির জয়গান
প্রতিবাদের গনগনে আঁচে রাতের আঁধারেও ঝলসে উঠেছিল মুক্তির জয়রথ। সংগ্রামী সত্তা, নারী স্বাধীনতা ও এক স্তিমিত জাতির রেনেসাঁ। কলম ধরলেন অলকানন্দা রায়।
লক্ষ্মীর ঝাঁপি থাকুক শ্রীময়ীদের হাতেই
শিক্ষা এবং কাজের জগতে নারী আগল ভেঙে বেরিয়েছে। কিন্তু অর্থনৈতিক স্বাধীনতা কি করায়ত্ত হয়েছে তার? প্রশ্ন তুললেন লেখক, অধ্যাপক ও সাংস্কৃতিক কর্মী পৃথা কুণ্ডু।
লক্ষ্মীর ঝাঁপি থাকুক শ্রীময়ীদের হাতেই
শিক্ষা এবং কাজের জগতে নারী আগল ভেঙে বেরিয়েছে। কিন্তু অর্থনৈতিক স্বাধীনতা কি করায়ত্ত হয়েছে তার? প্রশ্ন তুললেন লেখক, অধ্যাপক ও সাংস্কৃতিক কর্মী পৃথা কুণ্ডু।
পেটিকোট ক্যানসার: কতটা আশঙ্কার
কিছু সাম্প্রতিক ঘটনার প্রেক্ষিতে খবরে এসেছে ‘পেটিকোট ক্যানসার'। খুব একটা কমন না হলেও সতর্ক থাকতে বলছেন ডাক্তাররা। জানাচ্ছেন সিনিয়র কনসালট্যান্ট, মেডিক্যাল অঙ্কোলজি ডা. সন্দীপ গঙ্গোপাধ্যায়। লিখছেন মধুরিমা সিংহ রায়
কনটেন্টের মহাসাগরে ‘মস্তিষ্কের পচন’!
‘ব্রেন রট’ শব্দটি জিতে নিয়েছে অক্সফোর্ড ওয়ার্ড অব দ্য ইয়ার-এর খেতাব। জনপ্রিয়তার আড়ালে আসলে এ কোন অশনি সঙ্কেত? জানালেন মনোবিদ অন্বেষা ভট্টাচার্য ও ডেভেলপমেন্টাল সাইকোলজিস্ট মীনাক্ষি খুরানা সাহা। লিখছেন উপমা মুখোপাধ্যায়।
প্রসঙ্গ: ডাউন'স সিনড্রোম
ডাউন'স সিনড্রোম নির্ণয়ের উপায় ও বাচ্চাদের সম্ভাব্য সমস্যার কথা বললেন সিনিয়র কনসালট্যান্ট পিডিয়াট্রিশিয়ান ডা.শমীক ঘোষ। দিলেন পাশে থাকার দিশাও। শুনলেন সংবেত্তা চক্রবর্তী।
ক্ষমতার রাজনীতি ও নারী
নারীকে দেখতে হবে একক সত্তা হিসেবে। সে শাসিত নয়, তার উল্টোদিকে থাকা মানুষটিও শাসক নয়। নারী-পুরুষের সম্পর্ক ও নারীকে নিয়ন্ত্রণের সামাজিক মনস্তত্ত্ব নিয়ে জানালেন মনোসমাজকর্মী রত্নাবলী রায়। নারী ক্ষমতায়নের রাজনীতি নিয়ে মতামত দিলেন অধ্যাপক ও সমাজকর্মী শাশ্বতী ঘোষ। লিখছেন জয়শ্রী রায়।