আর পাঁচজন বাচ্চার মতো বিশেষ ভাবে সক্ষম বাচ্চাদের জীবনেও পিউবার্টি আসে। তাদের শারীরিক গঠনে পরিবর্তন আসে, যৌন চেতনার উদ্ভাস হয়। কিন্তু নিউরোটিপিক্যাল বাচ্চাদের মতো করে তারা সব সময় এই বদলগুলোকে বুঝতেও পারে না, কাউকে বোঝাতেও পারে না। অভিভাবকরাও হয়তো সব সময় মাথায় রাখেন না যে, বাচ্চার জীবনে এই সময়টা আসবে কিংবা যখন আসে তখন দিশাহারা হয়ে যান। মাঝখান থেকে বাচ্চারা বুঝতে পারে না তাদের সঙ্গে কী হচ্ছে। এই সময়ে তাদের কেমন আচরণ করা সমীচীন বা বাইরের কোনও মানুষ কেমন আচরণ করলে সেটাকে সমীচীন নয় বলে বুঝে, রুখতে হবে। কিন্তু ছোট থেকে যদি সঠিক দিশায় তাদের শিক্ষা দেওয়া হয়, তা হলে এই পরিস্থিতি সামলানো বাচ্চাদের পক্ষেও ভীষণ কঠিন হয় না, অভিভাবকদের পক্ষেও না।
যৌন শিক্ষার প্রয়োজনীয়তা | কনসালট্যান্ট সাইকায়াট্রিস্ট ডা. জয়রঞ্জন রাম মনে করালেন যে, নিউরোটিপিক্যাল বাচ্চারা বয়ঃসন্ধিকালে নিজেরাই এ বিষয়ে কৌতূহলী হয়ে, জানার চেষ্টা করে। কিন্তু বিশেষ ভাবে সক্ষম বাচ্চাদের সেই সুযোগটা থাকে না। পরিসংখ্যানও মনে করিয়ে দেয় যে, নিউরোটিপিক্যাল বাচ্চাদের তুলনায় বিশেষ ভাবে সক্ষম বাচ্চারা বেশি সেক্সুয়ালি অ্যাবিউজড হয়। তারা অনেকেই নিজের কোনও অসুবিধার কথাই প্রকাশ করতে পারে না, নির্ভর করতে হয় কেয়ারগিভারদের উপর। ফলে অ্যাবিউজ় করাও সহজ হয়। বয়ঃসন্ধিকালে বাবা-মায়েরা বহু ক্ষেত্রেই বেশি ব্যস্ত থাকেন ছেলেমেয়েদের পড়াশোনা, কোন স্কুলে ভর্তি করলে তাদের বিকাশ হবে, কী ধরনের থেরাপি প্রয়োজন— এই চিন্তাগুলো নিয়ে। ফলে যৌন শিক্ষা যতই গুরুত্বপূর্ণ হোক, তাঁদের ভাবনায় পিছনে পড়ে যায়। আবার উল্টোটাও হয়, জানালেন কনসালট্যান্ট স্পেশ্যাল এডুকেটর রঞ্জনা চক্রবর্তী। যদি অভিভাবকরা বাচ্চাদের তৈরি করেন এই পর্যায়টার জন্য, তারাও অনেকটাই তৈরি হয়ে থাকে। বিশেষ করে মেয়েরা। ধরুন, যদি আগে থেকে ওদের মেনস্ট্রুয়েশনের বিষয়টা বুঝিয়ে বলেন, মেনস্ট্রুয়েশন যখন হবে ও ভয় পাবে না। কথাগুলো বলতে হবে ইতিবাচক ভাবে। বিষয়টা যে স্বাভাবিক, ভয়ের কিছু নেই, সেটা বুঝিয়ে বলতে হবে।
Bu hikaye SANANDA dergisinin September 15, 2024 sayısından alınmıştır.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber ? Giriş Yap
Bu hikaye SANANDA dergisinin September 15, 2024 sayısından alınmıştır.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber? Giriş Yap
স্কিবিডি টয়লেট: গেমিংয়ের নতুন ট্রেন্ড
জেন আলফা মেতে রয়েছে • এক নতুন 'বিজার' গেমে। নাম, ‘স্কিবিডি টয়লেট'। নেপথ্যের সম্ভাব্য কারণ কী? বিশদে জানাচ্ছেন পেরেন্টিং কনসালট্যান্ট পায়েল ঘোষ।
চ্যালেঞ্জ ছিল অবাঙালিদের বাঙালি খাবার খাওয়ানো, সেটা আমি পেরেছি
রাত আড়াইটের ফ্লাইট ধরে ভোর পাঁচটায় কলকাতায় এসে নেমেছেন এক ইভেন্টে যোগ দিতে, আবার সাড়ে ছ'টার ফ্লাইট ধরে ফিরে যাবেন মুম্বই। তারই ফাঁকে স্পেশ্যালিটি রেস্তরাঁর অধিকর্তা অঞ্জন চট্টোপাধ্যায়ের মুখোমুখি পারমিতা সাহা
শব্দ, আলোয় দূরে থাক পোষ্য
দীপাবলির ‘আনন্দ’ থেকে দূরে রাখুন পোষ্যেদের। জানাচ্ছেন বিশিষ্ট সার্জন ও পশু বিশেষজ্ঞ ডা. গৌতম মুখোপাধ্যায়।
দূষণ বনাম জীবন!
বেঁচে থাকতে অপরিহার্য পরিষ্কার বাতাসে শ্বাস নেওয়ার অধিকারটুকু। বায়ুদূষণের নিরিখে কোথায় দাঁড়িয়ে আমরা? জানাচ্ছেন অধ্যাপক অনিরুদ্ধ মুখোপাধ্যায় ও পরিবেশ বিজ্ঞানী স্বাতী নন্দী চক্রবর্তী। লিখছেন অনিকেত গুহ ও মধুরিমা সিংহ রায়।
বায়ুদূষণ ও শ্বাসজনিত সমস্যা
বায়ুদূষণ আমাদের শ্বাসযন্ত্রে কী প্রভাব ফেলছে? বিশদে জানাচ্ছেন কনসালট্যান্ট পালমোনোলজিস্ট ডা. সুস্মিতা রায়চৌধুরী ও অ্যালার্জিস্ট ডা. কল্লোল পাল। লিখছেন উপমা মুখোপাধ্যায় ও পৃথা বসু।
সবুজ দীপাবলি: আদৌ সম্ভব?
দীপাবলিকে দূষণমুক্ত করার জন্য কী করা যেতে পারে? সবুজ বাজি এই লক্ষ্যে কতটা সফল? বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে কথা বলে বোঝার চেষ্টা করলেন সংবেত্তা চক্রবর্তী।
স্লিপ ডিভোর্স:সম্পর্ক ও বিজ্ঞান
নিদ্রা-বিচ্ছেদ! বাংলা তর্জমা করলে খানিক এমনই দাঁড়ায় শব্দবন্ধটি। স্লিপ সাইকোলজির গহীনে কি লুকিয়ে ‘সুস্থ’ দাম্পত্যের সমীকরণ? সন্ধান করলেন অনিকেত গুহ।
বন্ধুদের অনুরোধে শুরু, আর পিছন ফিরে তাকাইনি
নানা ইভেন্টে, রেস্তরাঁয় বা বিয়েবাড়িতে সুদৃশ্য টেবল ডেকরেশন করেন অ্যামি কোঠারি। টেবল স্টাইলিস্ট হিসেবে ১০ বছরের কেরিয়ার। তাঁর জার্নির কথা শুনলেন মধুরিমা সিংহ রায়।
সতর্ক হোন মরসুমি জ্বরে...
শীত ও আর্দ্রতার মিশেলে, ভরা হেমন্তেও ঘরে ঘরে ‘সিজনাল ফিভার'। কী করবেন, কী নয়, জানালেন অধ্যাপক ও চিকিৎসক ডা.অরুণাংশু তালুকদার এবং বিশিষ্ট জেনারেল ফিজিশিয়ন ডা. সুবীর মণ্ডল। লিখছেন অনিকেতগুহ।
স্বাদ-এ শেফ
কাবাব, পাই বা সুইস রোল— চেনা পদে অচেনা স্বাদের টুইস্ট থাকলে মুখে তো হাসি ফুটবেই! কলকাতার রেস্তরাঁয় পাওয়া যাবে তেমনই স্বাদের সম্ভার। চারটি এক্সক্লুসিভ পদ সাজিয়ে দিলেন কাফে কোর্টইয়ার্ড-এর কর্ণধার সুদর্শনা দত্ত চাকলাদার।