মাত্র দেড় বছর বয়সে ভুল চিকিৎসায় পায়ের গ্রোথ বন্ধ হয়ে যায় হরিয়ানার হরবিন্দর সিংহের। তবে প্রতিকূলতাকে আপন করে নিয়ে লড়তে শিখে গিয়েছিলেন খুব অল্প বয়সেই। না হলে টোকিয়োতে ব্রোঞ্জ ও প্যারিসে সোনা, এমন বিরল কৃতিত্ব ক'জনের ঝুলিতেই আছে!
ছোটবেলার কথা দিয়ে শুরু করলেন, “আমার পরিবারের কেউ খেলাধুলোর সঙ্গে যুক্ত ছিলেন না। বিশেষ ভাবে সক্ষম হওয়া সত্ত্বেও পরিবার বা বন্ধুরা কখনও বুঝতে দেয়নি যে, আমার মধ্যে কোনও খামতি আছে। স্কুলে ও পরে বিশ্ববিদ্যালয়ে বন্ধুদের সঙ্গে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে পড়াশোনা, খেলাধুলো করেছি। এত ভাল বন্ধু পাওয়াও ভাগ্যের। ফলে, আমার কখনও অবসাদ হয়নি।” কৃষক পরিবারের সন্তান তিনি। দেড় বছর বয়সে এক মোড় ঘোরানো মুহূর্তে এসে দাঁড়ায় জীবন। ঠিক কী হয়েছিল? উত্তরে বললেন, “সাধারণ জ্বর হয়েছিল। স্থানীয় ডাক্তার ভুল ইঞ্জেকশন দেন। ফলে আমার পায়ের গ্রোথ বন্ধ হয়ে যায়। প্রথম তিন দিন হাঁটতেই পারছিলাম না। তার পরে জানা যায় যে, ভুল ইঞ্জেকশন দেওয়া হয়েছে! দীর্ঘ দিন চিকিৎসা চলে। ১২-১৩ বছর বয়সে দিল্লিতে একটি সার্জারিও হয়। কিন্তু ডাক্তাররা বলে দিয়েছিলেন, পুরোপুরি পা ঠিক হবে না। একটা সময়ের পরে আমি পরিবারকে বলে দিই, আর চিকিৎসা করাতে চাই না। নিজের সমস্যাকে মেনে নিয়েছিলাম। চলাফেরা করতে পারছি, নিজের কাজ করতে পারছি.... এটাই যথেষ্ট।” কিন্তু মোবিলিটি অনেকটাই কমে যায় হরবিন্দরের।
Bu hikaye SANANDA dergisinin September 30, 2024 sayısından alınmıştır.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber ? Giriş Yap
Bu hikaye SANANDA dergisinin September 30, 2024 sayısından alınmıştır.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber? Giriş Yap
স্কিবিডি টয়লেট: গেমিংয়ের নতুন ট্রেন্ড
জেন আলফা মেতে রয়েছে • এক নতুন 'বিজার' গেমে। নাম, ‘স্কিবিডি টয়লেট'। নেপথ্যের সম্ভাব্য কারণ কী? বিশদে জানাচ্ছেন পেরেন্টিং কনসালট্যান্ট পায়েল ঘোষ।
চ্যালেঞ্জ ছিল অবাঙালিদের বাঙালি খাবার খাওয়ানো, সেটা আমি পেরেছি
রাত আড়াইটের ফ্লাইট ধরে ভোর পাঁচটায় কলকাতায় এসে নেমেছেন এক ইভেন্টে যোগ দিতে, আবার সাড়ে ছ'টার ফ্লাইট ধরে ফিরে যাবেন মুম্বই। তারই ফাঁকে স্পেশ্যালিটি রেস্তরাঁর অধিকর্তা অঞ্জন চট্টোপাধ্যায়ের মুখোমুখি পারমিতা সাহা
শব্দ, আলোয় দূরে থাক পোষ্য
দীপাবলির ‘আনন্দ’ থেকে দূরে রাখুন পোষ্যেদের। জানাচ্ছেন বিশিষ্ট সার্জন ও পশু বিশেষজ্ঞ ডা. গৌতম মুখোপাধ্যায়।
দূষণ বনাম জীবন!
বেঁচে থাকতে অপরিহার্য পরিষ্কার বাতাসে শ্বাস নেওয়ার অধিকারটুকু। বায়ুদূষণের নিরিখে কোথায় দাঁড়িয়ে আমরা? জানাচ্ছেন অধ্যাপক অনিরুদ্ধ মুখোপাধ্যায় ও পরিবেশ বিজ্ঞানী স্বাতী নন্দী চক্রবর্তী। লিখছেন অনিকেত গুহ ও মধুরিমা সিংহ রায়।
বায়ুদূষণ ও শ্বাসজনিত সমস্যা
বায়ুদূষণ আমাদের শ্বাসযন্ত্রে কী প্রভাব ফেলছে? বিশদে জানাচ্ছেন কনসালট্যান্ট পালমোনোলজিস্ট ডা. সুস্মিতা রায়চৌধুরী ও অ্যালার্জিস্ট ডা. কল্লোল পাল। লিখছেন উপমা মুখোপাধ্যায় ও পৃথা বসু।
সবুজ দীপাবলি: আদৌ সম্ভব?
দীপাবলিকে দূষণমুক্ত করার জন্য কী করা যেতে পারে? সবুজ বাজি এই লক্ষ্যে কতটা সফল? বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে কথা বলে বোঝার চেষ্টা করলেন সংবেত্তা চক্রবর্তী।
স্লিপ ডিভোর্স:সম্পর্ক ও বিজ্ঞান
নিদ্রা-বিচ্ছেদ! বাংলা তর্জমা করলে খানিক এমনই দাঁড়ায় শব্দবন্ধটি। স্লিপ সাইকোলজির গহীনে কি লুকিয়ে ‘সুস্থ’ দাম্পত্যের সমীকরণ? সন্ধান করলেন অনিকেত গুহ।
বন্ধুদের অনুরোধে শুরু, আর পিছন ফিরে তাকাইনি
নানা ইভেন্টে, রেস্তরাঁয় বা বিয়েবাড়িতে সুদৃশ্য টেবল ডেকরেশন করেন অ্যামি কোঠারি। টেবল স্টাইলিস্ট হিসেবে ১০ বছরের কেরিয়ার। তাঁর জার্নির কথা শুনলেন মধুরিমা সিংহ রায়।
সতর্ক হোন মরসুমি জ্বরে...
শীত ও আর্দ্রতার মিশেলে, ভরা হেমন্তেও ঘরে ঘরে ‘সিজনাল ফিভার'। কী করবেন, কী নয়, জানালেন অধ্যাপক ও চিকিৎসক ডা.অরুণাংশু তালুকদার এবং বিশিষ্ট জেনারেল ফিজিশিয়ন ডা. সুবীর মণ্ডল। লিখছেন অনিকেতগুহ।
স্বাদ-এ শেফ
কাবাব, পাই বা সুইস রোল— চেনা পদে অচেনা স্বাদের টুইস্ট থাকলে মুখে তো হাসি ফুটবেই! কলকাতার রেস্তরাঁয় পাওয়া যাবে তেমনই স্বাদের সম্ভার। চারটি এক্সক্লুসিভ পদ সাজিয়ে দিলেন কাফে কোর্টইয়ার্ড-এর কর্ণধার সুদর্শনা দত্ত চাকলাদার।