ভারতীয় ডিজ়াইনার হিসেবে আপনিই প্রথম মিলান ফ্যাশন উইকে অংশগ্রহণ করেন। বলা যায়, এই লেগাসির পথিকৃৎ আপনি। কেমন ছিল সেই অভিজ্ঞতা? সেই দিনগুলো মনে পড়লে আজও গায়ে কাঁটা দেয়। জীবনের অন্যতম সেরা কিছু মুহূর্ত কাটিয়েছিলাম তখন। একই সঙ্গে প্রচণ্ড স্ট্রেসড ছিলাম। আরমানি, ব্লুমেরিন, ভারসাচি-র মতো ব্র্যান্ডের সঙ্গে কাজ করা। ‘ভয়ঙ্কর' ও 'সুন্দর' দুটো শব্দ পাশাপাশি বসলে যেটা দাঁড়ায়, মিলানের অভিজ্ঞতা ঠিক তেমন। আসলে, ওখানে সকলেই ফ্যাশন সম্পর্কে ওয়াকিবহাল। তখন আমাদের জামাকাপড় তৈরির কোনও ফ্যাক্টরি ছিল না। অনেক কাঠখড় পুড়িয়ে একটা শো আয়োজন করা হয়েছিল। কুড়ি বছর আগের সেই সাফল্যের ফসল আজও উপভোগ করি।
ভারতীয়দের মধ্যে একটা বদ্ধমূল ধারণা রয়েছে যে, ডিজ়াইনার পোশাক মানেই ফার্স্ট প্রায়োরিটি ট্রেন্ডি ডিজ়াইন। বরং, তার অনেক পরে আসে পরিধানযোগ্যতা। দেশের প্রথম সারির ডিজ়াইনাররাও কালেকশন লঞ্চ করেন চলতি ট্রেন্ডকে মাথায় রেখে। সেই দিক থেকে নিজেকে কতটা ‘ট্রেন্ড ফ্রেন্ডলি' মনে করেন? আপনার কথা ঠিক। তবে তা বর্তমান সময়ে প্রাসঙ্গিকতা হারিয়েছে। ফ্যাশন স্টেটমেন্টের প্রথম শর্তই হল ডিজ়াইন। ডিজ়াইন ভাল হলে সেটা নিজেই ট্রেন্ড তৈরি করবে। একজন প্রতিষ্ঠিত ফ্যাশন ডিজ়াইনার হিসেবে যদি আমাকে ট্রেন্ড ফলো করতে হয় তা হলে সেটা আমার ব্যর্থতা। ‘ট্রেন্ডি' পোশাক আজ আছে, কাল নেই। আজকে যা হট কেক, কাল সেটাই ওয়াড্রোবের তলায় চলে যাবে। ফ্যাশন ইন্ডাস্ট্রি খুব দ্রুত গতিতে এগোচ্ছে। ফাস্ট ফ্যাশনের ধারণা সামনে আসছে। আধুনিক প্রজন্ম ইনস্টাগ্রাম রিলস দেখে বড় হচ্ছে। ফলত, তাদের চোখের সামনে ‘ফ্যাশন’, ‘ট্রেন্ড' এই শব্দগুলো দিনরাত ভাসছে। তারা দেখছে কী ভাবে একই পোশাক আলাদা হয়ে যাচ্ছে শুধু মাত্র ড্রেপিংয়ের জাদুতে। আমরা ‘ফ্যাশন’কে বুঝেছি অনেক বড় বয়সে। (হেসে) প্রকৃত ‘বোঝা’ বলতে যা বোঝায় আর কী! কিন্তু এখনকার জেনারেশন ইতিমধ্যেই নিজেদের ফ্যাশনিস্তা ভাবছে। যেটা একজন ডিজ়াইনার হিসেবে কিছুটা আক্ষেপের ‘ফ্যাশন ট্রেন্ড' আর ‘ট্রেন্ডি' ফ্যাশনের মধ্যে পার্থক্যটা বোঝা খুব প্রয়োজন।
Bu hikaye SANANDA dergisinin September 30, 2024 sayısından alınmıştır.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber ? Giriş Yap
Bu hikaye SANANDA dergisinin September 30, 2024 sayısından alınmıştır.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber? Giriş Yap
স্কিবিডি টয়লেট: গেমিংয়ের নতুন ট্রেন্ড
জেন আলফা মেতে রয়েছে • এক নতুন 'বিজার' গেমে। নাম, ‘স্কিবিডি টয়লেট'। নেপথ্যের সম্ভাব্য কারণ কী? বিশদে জানাচ্ছেন পেরেন্টিং কনসালট্যান্ট পায়েল ঘোষ।
চ্যালেঞ্জ ছিল অবাঙালিদের বাঙালি খাবার খাওয়ানো, সেটা আমি পেরেছি
রাত আড়াইটের ফ্লাইট ধরে ভোর পাঁচটায় কলকাতায় এসে নেমেছেন এক ইভেন্টে যোগ দিতে, আবার সাড়ে ছ'টার ফ্লাইট ধরে ফিরে যাবেন মুম্বই। তারই ফাঁকে স্পেশ্যালিটি রেস্তরাঁর অধিকর্তা অঞ্জন চট্টোপাধ্যায়ের মুখোমুখি পারমিতা সাহা
শব্দ, আলোয় দূরে থাক পোষ্য
দীপাবলির ‘আনন্দ’ থেকে দূরে রাখুন পোষ্যেদের। জানাচ্ছেন বিশিষ্ট সার্জন ও পশু বিশেষজ্ঞ ডা. গৌতম মুখোপাধ্যায়।
দূষণ বনাম জীবন!
বেঁচে থাকতে অপরিহার্য পরিষ্কার বাতাসে শ্বাস নেওয়ার অধিকারটুকু। বায়ুদূষণের নিরিখে কোথায় দাঁড়িয়ে আমরা? জানাচ্ছেন অধ্যাপক অনিরুদ্ধ মুখোপাধ্যায় ও পরিবেশ বিজ্ঞানী স্বাতী নন্দী চক্রবর্তী। লিখছেন অনিকেত গুহ ও মধুরিমা সিংহ রায়।
বায়ুদূষণ ও শ্বাসজনিত সমস্যা
বায়ুদূষণ আমাদের শ্বাসযন্ত্রে কী প্রভাব ফেলছে? বিশদে জানাচ্ছেন কনসালট্যান্ট পালমোনোলজিস্ট ডা. সুস্মিতা রায়চৌধুরী ও অ্যালার্জিস্ট ডা. কল্লোল পাল। লিখছেন উপমা মুখোপাধ্যায় ও পৃথা বসু।
সবুজ দীপাবলি: আদৌ সম্ভব?
দীপাবলিকে দূষণমুক্ত করার জন্য কী করা যেতে পারে? সবুজ বাজি এই লক্ষ্যে কতটা সফল? বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে কথা বলে বোঝার চেষ্টা করলেন সংবেত্তা চক্রবর্তী।
স্লিপ ডিভোর্স:সম্পর্ক ও বিজ্ঞান
নিদ্রা-বিচ্ছেদ! বাংলা তর্জমা করলে খানিক এমনই দাঁড়ায় শব্দবন্ধটি। স্লিপ সাইকোলজির গহীনে কি লুকিয়ে ‘সুস্থ’ দাম্পত্যের সমীকরণ? সন্ধান করলেন অনিকেত গুহ।
বন্ধুদের অনুরোধে শুরু, আর পিছন ফিরে তাকাইনি
নানা ইভেন্টে, রেস্তরাঁয় বা বিয়েবাড়িতে সুদৃশ্য টেবল ডেকরেশন করেন অ্যামি কোঠারি। টেবল স্টাইলিস্ট হিসেবে ১০ বছরের কেরিয়ার। তাঁর জার্নির কথা শুনলেন মধুরিমা সিংহ রায়।
সতর্ক হোন মরসুমি জ্বরে...
শীত ও আর্দ্রতার মিশেলে, ভরা হেমন্তেও ঘরে ঘরে ‘সিজনাল ফিভার'। কী করবেন, কী নয়, জানালেন অধ্যাপক ও চিকিৎসক ডা.অরুণাংশু তালুকদার এবং বিশিষ্ট জেনারেল ফিজিশিয়ন ডা. সুবীর মণ্ডল। লিখছেন অনিকেতগুহ।
স্বাদ-এ শেফ
কাবাব, পাই বা সুইস রোল— চেনা পদে অচেনা স্বাদের টুইস্ট থাকলে মুখে তো হাসি ফুটবেই! কলকাতার রেস্তরাঁয় পাওয়া যাবে তেমনই স্বাদের সম্ভার। চারটি এক্সক্লুসিভ পদ সাজিয়ে দিলেন কাফে কোর্টইয়ার্ড-এর কর্ণধার সুদর্শনা দত্ত চাকলাদার।