নায়িকাদের বয়স জিজ্ঞেস করতে নেই। তবুও...। কততে ব্যাটিং করছেন? (ঘোমটা টেনে মুচকি হেসে) ঈশ্বর এবং গুণগ্রাহীদের আশীর্বাদে ৯০-এ পা দিলাম।
এই জীবনীশক্তির উৎস কী? ঈশ্বর, মা, বাবা, গুরুস্থানীয়দের আশীর্বাদ এবং আমার ধীশক্তি। জীবনীশক্তি শুধু নয়, যে কোনও জিনিস করতে চাইলে একটা শেখার ধরন থাকে। নিরীক্ষণ করতে হয়। এই নিরীক্ষণ না থাকলে কোনও জিনিস প্রকৃতভাবে শেখা যায় না। আমি যে এত কাজ করেছি, তার মূলে শিক্ষা। সেটাই শক্তি। রেওয়াজ, প্র্যাকটিস, বাবার গুঁতো, মায়ের পাখার পিটুনি এই সবকিছু মিলিয়েই আমি।
শেষ কী কাজ করলেন? শেষ সিনেমা সৃজিত মুখোপাধ্যায়ের ‘এক যে ছিল রাজা’। তারই কাছাকাছি সময় ‘কিয়া ও কসমস’। টেলিভিশনে শেষ কাজ করেছি ‘ত্রিনয়নী'।
অভিনয়ের শুরু কবে থেকে? অভিনয়ের আগে আরও অধ্যায় রয়েছে। শুরু সাড়ে তিন বছর বয়সে। প্রথম আমার পায়ে ঘুঙুর পরিয়ে দেন মণিশঙ্কর মাস্টারমশাই। তিনি আমার নাচের প্রধান শিক্ষক। তারপরে রাজেন বসু, গুরু গোপাল পিল্লাই— এঁদের কাছে বিভিন্ন রকমের নাচ শিখেছি। যত প্রতিযোগিতা হতো, ঈশ্বরের আশীর্বাদে প্রথম হতাম। অল বেঙ্গল মিউজিক কম্পিটিশন, অল ইন্ডিয়া মিউজিক কম্পিটিশনেও প্রথম হয়েছিলাম। তখন তাঁরাই কনফারেন্সের ব্যবস্থা করে দিলেন। ওখানেই নৃত্যাচার্য শম্ভু মহারাজজি যাঁর ঘরানায় আমি
ওখানে নাচ করব, তিনি ছিলেন। একই বাড়ির দুটো আলাদা অংশে আমাদের থাকার ব্যবস্থা হয়েছিল। সকালে আমি প্র্যাকটিস করছি। উনি ঘুঙুরের আওয়াজ পেয়ে বললেন, ‘কে প্র্যাকটিস করছে?' ওঁকে জানানো হল, কলকাতা থেকে একটি বাচ্চা মেয়ে এসেছে। ডেকে পাঠালেন। জানতে চাইলেন, ‘তুমি কার ঘরানায় নাচো?' আমি বললাম, শম্ভু মহারাজজি। ‘দেখেছ তাঁকে?' বললাম, আমি দেখিনি। আমার গুরুজি দেখেছেন। বললেন, ‘ওর ঘরানার বৈশিষ্ট্য কিছু দেখাও তো।’ আমি যা জানি দেখালাম। খুব খুশি হলেন। উদ্যোক্তাদের বললেন, ওর পারফরম্যান্সের সময়ে আমি থাকব। আমিও নাচ করব। এটা পরম পাওনা।
Bu hikaye Sukhi Grihakon dergisinin October 2022 sayısından alınmıştır.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber ? Giriş Yap
Bu hikaye Sukhi Grihakon dergisinin October 2022 sayısından alınmıştır.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber? Giriş Yap
মাণ্ডবী নদী ও দুধসাগর
ভারতীয় সংস্কৃতিতে নদীকে ভগবান হিসেবে পূজা করা হয়। নদীর তীরে গড়ে ওঠে সভ্যতা, তাই বোধহয় এই রীতি। লিখেছেন পূর্বা সেনগুপ্ত।
কাছেপিঠে
সপ্তাহান্তের ছোট্ট ছুটিতে যাওয়ার মতো পাঁচটি গন্তব্যের খবর দিলেন তাপস কাঁড়ার।
মেলার টানে
বৈচিত্র্যময় দশটি মেলার সন্ধান দিচ্ছেন অরিন্দম ঘোষ৷
শীতের রূপকথা
শীত মানেই পিকনিক, পিঠে পরব। গ্রীষ্মপ্রধান দেশে এক মায়াবী রূপকথা। লিখছেন অনিরুদ্ধ সরকার।
সীমানা পেরিয়ে
সীমানা পেরিয়ে\" বইটি ঘিরে অর্ক ও রজতের গল্প একদিকে স্মৃতির মধুর পরশ, অন্যদিকে ক্ষতির মর্মব্যথা নিয়ে এক অনন্য রূপ নিয়েছে। বইটি শুধুমাত্র একটি উপন্যাস নয়, এটি অর্কর শৈশব থেকে কৈশোর, বন্ধুতা, এবং জীবনের গভীর অনুভূতির প্রতীক। বইটি হারানোর বেদনাকে কেন্দ্র করে দুই বন্ধুর সম্পর্কের জটিলতা ও স্মৃতিচারণার মধুর দোলাচল সুন্দরভাবে ফুটে উঠেছে। এটি পাঠককে জীবনের ক্ষণস্থায়ীত্ব এবং অতীতের মায়ার গভীরতায় ডুবিয়ে দেয়।
শেফের রেসিপি
শীতের সময়ে ঘরে তৈরি পুরভরা পরোটা খাওয়ার মজাই আলাদা। আলু বা কপির পুর দিয়ে তৈরি এই পরোটা, গরম গরম খেলে উপভোগ করা যায় একদম আলাদা। আলু পরোটা ও কপির পরোটা, দুইটি অত্যন্ত জনপ্রিয় এবং সুস্বাদু বিকল্প, যা ঘিয়ে ভেজে কিংবা তন্দুরে সেঁকে পরিবেশন করা হয়। এই পরোটা সিজনের সেরা রেসিপি যা শীতকালীন খাবারের স্বাদ আরো বিশেষ করে তোলে।
‘সিনেমার হিরো হওয়ার জন্য ১২ বছর অপেক্ষা করতে হয়েছে'
বছরের শুরুতে সোজাসাপ্টা নানা প্রশ্নের উত্তর দিলেন চট্টোপাধ্যায়। অভিনেতা বিক্রম লিখছেন স্বরলিপি ভট্টাচার্য।
কলকাতার রোল আর বিরিয়ানি সব খেতাম!
একসময়ে কব্জি ডুবিয়ে খেতেন বাংলা তথা হিন্দি ছবির প্রবীণ এবং জনপ্রিয় অভিনেতা বিশ্বজিৎ চট্টোপাধ্যায়। এখন অবশ্য মেপেজুপে খাওয়া। সাক্ষাৎকারে দেবারতি ভট্টাচার্য।
‘যা বলতে চাই’
কারও অভিনয় জীবন দীর্ঘ, কারও বা সবে শুরু। কেউ আবার ক্যামেরার পিছনে কাজ করতেই বেশি ভালোবাসেন। ইন্ডাস্ট্রির অভিজ্ঞতা, ভালোলাগামন্দলাগা, চাওয়া-পাওয়া মন খুলে জানাচ্ছেন তাঁরা। এবার কলম ধরলেন অনুরাধা রায়।
ফেলু বক্সী
টলিউডে বিভিন্ন ধরনের ছবি নির্মিত হচ্ছে, তার মধ্যে একটি ছবি ফেলু বক্সীর বিষয়ে কথা বলছেন স্বরলিপি ভট্টাচার্য।