দী ↑পা। অন্ধকারময় শৈশব তার। ছোট থেকেই তার উপর বিভিন্ন পুরুষের নজর। দীপার বাবাও ভালোমানুষ `ছিলেন না। এই অস্থির পরিবেশে মেয়েটির আশ্রয় ছিলেন মা। দীপার অসুস্থ দাদুর সেবার দায়িত্বে থাকা নার্সের সঙ্গে দীপার একটি সম্পর্ক তৈরি হয়। জীবন বাঁক নেয় অন্য খাতে। সময়ের পলি পড়ে। দীপার মা মারা যান। মায়ের মৃত্যুর পর বাবা আর দীপাকে বাড়িতে রাখতে চাননি। তখন মামার সঙ্গে বিহারে চলে যায় সেই মেয়ে। মামা, মামীর সঙ্গে সুন্দর পরিবেশে থাকতে শুরু করে। কিন্তু জীবন কখন যে কী কথা বলে, তার হদিশ পাওয়া ভার। মামার সঙ্গেও সম্পর্কে যাওয়ার কথা ভাবে দীপা। এর মধ্যে একটি ছেলের সঙ্গে বিয়েও ঠিক হয় তার। জনমানবহীন এক প্রান্তরে প্রকৃতির মধ্যে যে বাড়িতে দীপার জীবন মেঘ কুয়াশা রোদে ভরে থাকে সেই বাড়িটির নাম, নীহারিকা।
দীপাকে বড়পর্দায় আনছেন পরিচালক ইন্দ্রাশিস আচার্য। ছবির নাম ‘নীহারিকা’। ছবিতে বাড়িটিও একটি চরিত্র। ভাবনা কেমন ছিল? পরিচালক বললেন, ‘২০১৪-এ সঞ্জীব চট্টোপাধ্যায়ের উপন্যাসটা পড়ে আমি তার সত্ত্ব নিই। ২০১৯ নাগাদ ছবির পরিকল্পনা করলেও প্রযোজক পাইনি।
Bu hikaye Sukhi Grihakon dergisinin February 2023 sayısından alınmıştır.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber ? Giriş Yap
Bu hikaye Sukhi Grihakon dergisinin February 2023 sayısından alınmıştır.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber? Giriş Yap
চিৎকার করে বলেন ‘প্যাক আপ!’
কোনও শিল্পীর হেয়ার, ড্রেস, মেকআপ নিয়ে রাজজি শুধু নিজের পছন্দটাই দেখতেন না, শিল্পী নিজে কতটা সন্তুষ্ট এবং খুশি, তাও জিজ্ঞেস করতেন। কাউকে জোর করে কাজ করাতে রাজজি পছন্দ করতেন না।
হিন্দি ছবি করবেন?
একসময় তাঁকে ব্ল্যাঙ্ক চেক দিতে চেয়েচিলেন রাজ কাপুর। তাও বন্ধে যাননি নায়িকা। সেসব স্মৃতি আজও বড় তাজা মাধবী মুখোপাধ্যায়-এর কাছে। লিখলেন নানা কাহিনি।
লোভ দিস গার্ল!, কমপ্লিমেন্ট দিয়েছিলেন রাজ সাহেব'
তাঁর ‘পাপাজি’কে নিয়ে স্মৃতির ঝাঁপি উপুড় করলেন অভিনেত্রী মৌসুমী চট্টোপাধ্যায়।
‘সিমি, ছবি করার জন্য ভালোবাসা চাই...
সিনেমার কথাই ভাবতেন সবসময়। এব্যাপারে রাজ কাপুরের প্যাশনের কোনও শেষ ছিল না। কিংবদন্তিকে নিয়ে লিখেছেন সিমি গারেওয়াল।
আমার সঙ্গে নাকি প্রেমের সম্পর্ক ছিল!
রাজ সাহেবের ‘ফ্যান' হয়ে গিয়েছিলাম। লিখছেন জিনত আমন।
এভাবে কলকাতার মেয়েরা চুল বাঁধে না!
বাংলা ছবির অনুরাগী রাজ কাপুরের সঙ্গে বহু আড্ডা দিয়েছেন। সেই সব স্মৃতিই জানালেন বর্ষীয়ান অভিনেত্রী সন্ধ্যা রায়।
চলচ্চিত্র যাঁর প্রেমিকা, প্রাণভোমরা
ভারতীয় সিনেমার প্রেমিকপুরুষ রাজ কাপুরকে নিয়ে লিখছেন চণ্ডী মুখোপাধ্যায়।
কলকাতার সঙ্গে ছিল নাড়ির টান
এই শহরেই কেটেছিল রাজ কাপুরের শৈশব। ফেলে আসা সেই দিনের স্মৃতির কথায় সুমন গুপ্ত।
চারির গোছা
বাইরে থেকেই কান্নাভেজা গলায় চেঁচিয়ে উঠল ফুলি, ‘ও দাদু, দাদু গো, আমার ভুল হয়ে গেচে, আর কিচু বলব না আমি। কিন্তু আমায় তাইড়ে দিলে তোমায় কে দেকবে?'
প্রকৃতি ও ভারত মিশেছে অজন্তায়
ইউনেস্কোর ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ সাইটের অন্যতম দ্রষ্টব্য অজন্তা গুহা। এই গুহার ভাস্কর্য রচনার আগে এক আশ্চর্য ঘটনা ঘটেছিল। রূপক ও বাস্তবের সংমিশ্রণে উঠে এল অজন্তা ভাস্কর্যের সেই মায়াময় সূচনা। লিখছেন দেবী প্রসাদ ত্রিপাঠী।