স্টা -~ইল! ফ্যাশন! এই প্রসঙ্গ উঠলেই আমাদের চোখের সামনে যে ছবি ভেসে ওঠে তা হল রুপোলি পর্দার কন্যাদের ছবি। ফ্যাশন গ্ল্যামার মানেই নায়িকা! এবং মডেল! মডেলিং বিষয়টাও আমাদের দেশে বেশ পরে এসেছে! সাহিত্যিক, কবি হিসেবে আমরা রবীন্দ্রনাথকেও দেখেছি বিজ্ঞাপনের মুখ হিসেবে কিন্তু কোনও মহিলা লেখককে পাইনি! এতে আশ্চর্য হওয়ার কিছু নেই কারণ বিজ্ঞাপন বা মডেলিং এর ধারণাটাই তখনও স্পষ্ট নয় এবং পর্দানশিন বাঙালি-অবাঙালি মহিলা বিপণনের মডেল হবেন ভাবা যায় না!
হঠাৎ মহিলা সাহিত্যিকদের পোশাক এবং স্টাইল স্টেটমেন্টই কেন আলোচ্য বিষয় হবে? এই বিষয়ে কেউ কেউ প্রশ্ন তুলতেই পারেন। আসলে গ্ল্যামার সৌন্দর্য ফ্যাশন বিষয়টা বড়ই কেন্দ্রীভূত হয়ে গিয়েছে! যেন রুপোলি পর্দার নায়িকা বা বিপণনের মডেল ছাড়া অন্য পেশার মহিলাদের এই ক্ষেত্রে পা ফেলাই অন্যায়! বিশেষত মহিলা সাহিত্যিকদের ক্ষেত্রে এই কথা বিশেষভাবে প্রযোজ্য। তাঁরা তো মেধার কারবারি, তাঁদের আবার সাজগোজ কী! তাঁদের আবার ফ্যাশন বা স্টাইল স্টেটমেন্ট! ওসব তো রূপোপজীবিনীদের ব্যাপার! তারা রূপ দিয়ে কাত করে দেবে জনতাকে! তাদের আবার মস্তিষ্ক থাকতে নেই! পুরুষতান্ত্রিক সমাজে মেয়েরা লিখতে পারছেন, তাঁদের লেখা প্রকাশ হচ্ছে এই না কত! আসলে মজার কথা, পুরো ব্যাপারটাই গোলমাল হয়ে গিয়েছে! এই ট্যাগিং-এর দায় পুরোটাই পুরুষতান্ত্রিক সমাজকে নিতে হবে। নায়িকার রূপ থাকবে মেধা নয়, লেখিকার মেধা থাকবে রূপ নয়। আর রূপ থাকলেও সাজগোজের বালাই থাকবে না! কিন্তু তাই হয়? আসলে এখনও লেখিকাদের সাজপোশাক নিয়ে বাঁকা কথা প্রায়শই শোনা যায়! ‘বাবা টাইট জিনস পরে!’ ‘সুইমিং কস্টিউম পরা অমুকের ছবি দেখেছ!’ ‘শাড়ির সঙ্গে ব্লাউজ তো পরেইনি! আরে না না পরেছিল! ওই যে স্প্যাগেটি স্ট্র্যাপ ব্লাউজ! এ বাবা! এসব কি লেখিকাদের মানায়?’ ‘কালে কালে কত কী দেখতে হবে! কই আমাদের মা দিদিমারা তো ইস্কুলের মাস্টারনি ছিল। কী সিম্পল! একটা বিনুনি বা হাত খোঁপা বেঁধে কোনওমতে একটা শাড়ি জড়িয়ে নিত। কেন আশাপূর্ণা দেবী? প্রভাবতী দেবী? রাধারাণী দেবী?
Bu hikaye Sukhi Grihakon dergisinin June 2023 sayısından alınmıştır.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber ? Giriş Yap
Bu hikaye Sukhi Grihakon dergisinin June 2023 sayısından alınmıştır.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber? Giriş Yap
চিৎকার করে বলেন ‘প্যাক আপ!’
কোনও শিল্পীর হেয়ার, ড্রেস, মেকআপ নিয়ে রাজজি শুধু নিজের পছন্দটাই দেখতেন না, শিল্পী নিজে কতটা সন্তুষ্ট এবং খুশি, তাও জিজ্ঞেস করতেন। কাউকে জোর করে কাজ করাতে রাজজি পছন্দ করতেন না।
হিন্দি ছবি করবেন?
একসময় তাঁকে ব্ল্যাঙ্ক চেক দিতে চেয়েচিলেন রাজ কাপুর। তাও বন্ধে যাননি নায়িকা। সেসব স্মৃতি আজও বড় তাজা মাধবী মুখোপাধ্যায়-এর কাছে। লিখলেন নানা কাহিনি।
লোভ দিস গার্ল!, কমপ্লিমেন্ট দিয়েছিলেন রাজ সাহেব'
তাঁর ‘পাপাজি’কে নিয়ে স্মৃতির ঝাঁপি উপুড় করলেন অভিনেত্রী মৌসুমী চট্টোপাধ্যায়।
‘সিমি, ছবি করার জন্য ভালোবাসা চাই...
সিনেমার কথাই ভাবতেন সবসময়। এব্যাপারে রাজ কাপুরের প্যাশনের কোনও শেষ ছিল না। কিংবদন্তিকে নিয়ে লিখেছেন সিমি গারেওয়াল।
আমার সঙ্গে নাকি প্রেমের সম্পর্ক ছিল!
রাজ সাহেবের ‘ফ্যান' হয়ে গিয়েছিলাম। লিখছেন জিনত আমন।
এভাবে কলকাতার মেয়েরা চুল বাঁধে না!
বাংলা ছবির অনুরাগী রাজ কাপুরের সঙ্গে বহু আড্ডা দিয়েছেন। সেই সব স্মৃতিই জানালেন বর্ষীয়ান অভিনেত্রী সন্ধ্যা রায়।
চলচ্চিত্র যাঁর প্রেমিকা, প্রাণভোমরা
ভারতীয় সিনেমার প্রেমিকপুরুষ রাজ কাপুরকে নিয়ে লিখছেন চণ্ডী মুখোপাধ্যায়।
কলকাতার সঙ্গে ছিল নাড়ির টান
এই শহরেই কেটেছিল রাজ কাপুরের শৈশব। ফেলে আসা সেই দিনের স্মৃতির কথায় সুমন গুপ্ত।
চারির গোছা
বাইরে থেকেই কান্নাভেজা গলায় চেঁচিয়ে উঠল ফুলি, ‘ও দাদু, দাদু গো, আমার ভুল হয়ে গেচে, আর কিচু বলব না আমি। কিন্তু আমায় তাইড়ে দিলে তোমায় কে দেকবে?'
প্রকৃতি ও ভারত মিশেছে অজন্তায়
ইউনেস্কোর ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ সাইটের অন্যতম দ্রষ্টব্য অজন্তা গুহা। এই গুহার ভাস্কর্য রচনার আগে এক আশ্চর্য ঘটনা ঘটেছিল। রূপক ও বাস্তবের সংমিশ্রণে উঠে এল অজন্তা ভাস্কর্যের সেই মায়াময় সূচনা। লিখছেন দেবী প্রসাদ ত্রিপাঠী।