CATEGORIES
فئات
মারফা গ্রামে
নেপালের লোয়ার মুস্তাং জেলার মারফা গ্রাম সাদা পাথুরে অলিগলি নিয়ে যেন এক অন্য দুনিয়া ।
গ্রীষ্মোৎসব ২০২৪
ভক্তপুর থেকে নিয়ে যাওয়া হয় খালনা টোলে । রথ নিয়ে রীতিমতো টানাটানি হয়। এটাই উৎসবের রীতি।
প্রধান সম্পাদকের কথা | ফিরে দেখায় দরকার ঠিক দিক, ঠিক সময়
পুরস্কৃত আলোকচিত্রী কমল দাশ যদি কোনও দূর জল-জঙ্গলে ছবির সন্ধানে চলে না যায়, তাহলে ওকেও সঙ্গে নেব ভেবেছি।
লাদাখি গ্রাম উলেটোকপো
লে থেকে বেশ খানিকটা নীচে উলেটোকপো গ্রাম । লাদাখ পৌঁছে উচ্চতার সঙ্গে শরীরকে খাপ খাওয়াতে প্রথম রাতটি কাটানোর পক্ষে আদর্শ। আপেল অ্যাপ্রিকট গাছে ছাওয়া গ্রামটির কাছ দিয়েই বয়ে চলেছে সিন্ধু নদ। লাদাখ বেড়ানোর সেরা সময় জুন থেকে সেপ্টেম্বর।
মেঘ বৃষ্টি কুয়াশাঢাকা মালসেজ ঘাট
বাদল মেঘে ভরা কালো আকাশের নীচে সজল সবুজ মালসেজ ঘাট তার ঝরনা টিলা কেল্লা গুহা মেঘ কুয়াশা নিয়ে যেন এক বর্ষার নিমন্ত্রণ।
গঙ্গোত্রী চিরবাসা ভুজবাসা
গঙ্গোত্রী থেকে গোমুখের পথে চিরবাসা হয়ে ভুজবাসা পর্যন্ত ঘোড়া যায়। যাঁরা হাঁটতে অপারগ তাঁরা গোমুখ পর্যন্ত যেতে না পারলেও চিরবাসা-ভুজবাসায় এসে যে নিসর্গ দেখবেন, তা চিরকাল চোখে লেগে থাকবে। ঘোর বর্ষা আর শীত ছাড়া যে-কোনও সময়েই যাওয়া যেতে পারে।
বুনো ঘোড়াদের দেশে
ডিব্রু-সইখোয়ার বুনো ঘোড়াদের দর্শন পেতে আসতে হবে ভরা বর্ষায়।
বর্ষায় আগুম্বে
পশ্চিমঘাট পাহাড়ের বৃষ্টি অরণ্যের তীব্র সবুজ রং দেখতে আগুম্বে গ্রামে আসতে পারেন ঘনঘোর বর্ষায়। বন্যপ্রাণে আগ্রহী অ্যাডভেঞ্চারপ্রেমীরা রাতের জঙ্গলে হেঁটে আবিষ্কার করতে পারেন এই অরণ্যের আশ্চর্য সব সরীসৃপ আর উভচরদের। থাকার জন্য হোমস্টে ছাড়াও রয়েছে শঙ্খচূড়-গবেষণাকেন্দ্রের কটেজ।
অন্ধ্রের অনন্তগিরি
পূর্বঘাট পাহাড়ের অন্তহীন শ্যামলিমা দেখতে হলে ভরাবর্ষায় আসতে হবে অনন্তগিরি। বোরাগুহা থেকে সাত কিলোমিটার দূরের কাতিকা জলপ্রপাত আর হরিতা রিসর্ট থেকে দুই কিলোমিটার দূরের টাটিগুড়া জলপ্রপাতের বর্ষায় নবযৌবন রূপ।
মাটির টানে বড়দি পাহাড়
বাঁকুড়া জেলার বড়দি পাহাড় শীত বসন্তে বড় মনোরম। তবে, দু'কূল ছাপিয়ে বয়ে চলা কংসাবতীর জলে বাদল-মেঘের ছায়া ঘনিয়ে আসা দেখতে হলে আসতে হবে ভরাবর্ষায়।
সিকিমের পাহাড়ি গ্রাম ইয়ংগং
দক্ষিণ সিকিমের প্রত্যন্ত গ্রাম ইয়ংগং। যাওয়া চলে বছরভর। ভরাবর্ষায় সজল সবুজ গ্রামখানির নেয়া জলপ্রপাতের রূপ উথলে ওঠে। তবে, বর্ষায় রাস্তার হাল আগাম জেনে পথে নামবেন।
ফোকসুনদো আর কাগমারার ডায়েরি
নেপালের নীল টলটলে হ্রদ ফোকসুনদো দেখে কাগমারা পাস পেরিয়ে জুমলা পৌঁছে রারা লেকে যাওয়ার পরিকল্পনা ভেস্তে গেল ভয়ংকর প্রাকৃতিক বিপর্যয়ে। রাতের অরণ্যে পথ হারানোর অভিজ্ঞতাও ভোলার নয়। তবে সব ছাপিয়ে চোখে লেগে থাকে নীলকান্ত মণি ফোকসুনদো ।
ব্ল্যাক-রাম্পড ফ্লেমব্যাক উডপেকার
আপনিও লেখা-ছবি পাঠাতে পারেন 'বনের পাখি' বিভাগে। পাখিটি কোথায় দেখলেন, পাখিটির বৈশিষ্ট্য ২০০ শব্দের মধ্যে লিখে ছবি-সহ আমাদের দপ্তরে পাঠান। লেখা হতে হবে ওয়ার্ড ফাইলে, ইউনিকোড ফন্টে। পাখির ছবির রেজলিউশন হতে হবে ৩০০ ডিপিআই। মাপ হতে হবে ৮\"×১২\"। সাবজেক্ট লাইনে ‘বনের পাখি' (পাখির নাম) লিখে ই-মেল করুন এই ঠিকানায়: bhraman.pix@gmail.com একসঙ্গে দু'টির বেশি ই-মেল পাঠাবেন না।
ভ্রমণজিজ্ঞাসা
কাস পাত্তারের অফিস থেকে ‘ভ্রমণ’কে জানানো হয়েছে এবছর সেপ্টেম্বর থেকে অনলাইনে কাসে প্রবেশের টিকিট চালু হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। তবে ফুল ফোটার উপর নির্ভর করে সময় খানিক এগিয়ে পিছিয়েও যেতে পারে। সাম্প্রতিকতম তথ্য জানতে এবং অনলাইন টিকিট বুকিংয়ের জন্য দেখুন এই ওয়েবসাইট: https://www.kas.ind.in
সৌরঝড়ে রাতের আকাশ যেন রঙিন ক্যানভাস
যা হয়েছে প্লাজমা আউটবার্স্টের জন্য। একবার দু'বার নয়, সাতবার প্লাজমা আউটবার্স্ট হয়েছে। প্
জম্মু-কাশ্মীরে মিলল তুষার চিতার বসবাসের প্রমাণ
তাঁদের গবেষণায় উঠে এসেছে ওই অভয়ারণ্যে অন্তত চারটে তুষার চিতা বসবাস করছে।
এভারেস্টকে ঘিরে একাধিক বিশ্বরেকর্ড
এই নিয়ে তিনি ৩০ বার এভারেস্ট স্পর্শ করে বিশ্বরেকর্ড গড়লেন
বেড়াল পেল সাম্মানিক ডি-লিট উপাধি
পরে সেই সম্মান ম্যাক্সকে দেখানো হলে লেজ নেড়ে, নাক ঘষে ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেছে সে। গোটা ঘটনায় বিশ্বের বেড়ালপ্রেমীরা আপ্লুত।
আলিপুর চিড়িয়াখানায় কিং কোবরা
অবশ্য আলিপুর চিড়িয়াখানায় এটাই প্রথম শঙ্খচূড় নয়। ১০-১২ বছর আগে এই চিড়িয়াখানায় শঙ্খচূড় সাপ ছিল।
১৮ কোটি বছরের পুরনো এক জীবন্ত বনভূমি
প্রাচীন বাস্তুতন্ত্রের সঙ্গে বন্য নদী, দুরন্ত জলপ্রপাত, গভীর গিরিখাত আর দুধসাদা সৈকতভূমি পর্যটকদের কাছে পরম আকর্ষণীয় করে তুলেছে অস্ট্রেলিয়ার এই বনাঞ্চলটিকে
খোলসধারী এক বিচিত্র স্তন্যপায়ী
আরেকটি বড় শত্রু হল ঠান্ডা আবহাওয়া, যা এরা একেবারেই সহ্য করতে পারে না।
বিশ্বের সর্ববৃহৎ সোডা লেক
অত্যন্ত ক্ষারকীয় এই হ্রদের জলে প্রতি লিটারে নুনের পরিমাণ প্রায় ২৩ গ্রাম। স্থানীয় মানুষেরা সাবান জলের মতো সরাসরি এই জল ব্যবহার করে কাচাকাচির জন্য।
দৈত্যাকার শিংয়ের বাহার
তা এক দেখবার মতো দৃশ্য। প্রসঙ্গত, ৬০ থেকে ৩২০ কিলোগ্রাম ওজনের বিশালদেহী প্রাণীটি দৌড়তে পারে কিন্তু ঝড়ের বেগে। গতি ছোঁয় ৮০ কিলোমিটার প্রতি ঘন্টা।
মাহালদিরাম
মাহালদিরামের আকাশ জুড়ে সপার্ষদ কাঞ্চনজঙ্ঘা। পথের দু'পাশে চা-বাগানের ঢেউ।
হিল পার্ট্রিজ
হিল পার্ট্রিজের দৈর্ঘ্য প্রায় ২৭-৩০ সেমি এবং এদের ওজন হয়ে থাকে প্রায় ৩৫০ গ্রাম। সাধারণত পশ্চিম হিমালয় থেকে উত্তর ভিয়েতনাম পর্যন্ত হিল পার্টিজের আবাসস্থল
ভয়েতনামের সাপা গ্রামে
ভিয়েতনামের হ্যানয় থেকে রাতের ট্রেনে লাও কাই পৌঁছে, সেখান থেকে শেয়ার গাড়িতে সাপা। পাহাড়ের গায়ে ধাপচাষময় চিরসবুজ গঞ্জ। বেড়ানোর সেরা সময় সেপ্টেম্বর থেকে মে।
সিমলা ছুঁয়ে চ্যানসেল পাস
অপূর্ব সুন্দর স্টেশন। যাত্রীরা কামরা থেকে নেমে ছবি তুলতে ব্যস্ত হয়ে পড়লেন। এরপর সোলান, সোঘি, তারাদেবী, সামারহিল স্টেশন পার হয়ে ট্রেন সিমলায় পৌঁছল।
মানেবাজার হয়ে মংপু
বাজারে জৈব সারে ফলানো টাটকা সবজি, মাশরুম, রাইশাক, মুলো, পাহাড়ি আলু আর ডলে খুরসানি (ছোট ছোট পাহাড়ি লঙ্কা) ঝকঝক করছে। ড্রাইভার বাড়ির জন্য বেশ কিছু সবজিপাতি খরিদ করে নিলেন।
এভারেস্টের পায়ের কাছে
১৯৫৩-র ২৯ মে এভারেস্ট শৃঙ্গ স্পর্শ করেছিলেন এডমন্ড হিলারি ও তেনজিং নোরগে। সেই অভিযানের সত্তর বছর পূর্তি উপলক্ষে এই এভারেস্ট বেস ক্যাম্প যাত্রা । যাত্রার সেরা সময় এপ্রিল-মে এবং সেপ্টেম্বর-নভেম্বর।
মিজোরামের আনাচেকানাচে
টুইপুই গ্রামে ছিমপুইটুই নদী দেখে, ব্লু মাউন্টেনে ট্রেক করে, কোলোডিন নদীতে নৌকোয় ভেসে ক্যানিয়ন দর্শন। ফেরার পথে তুইরিহিয়াউ ঝরনা দেখে হুমুইফাংয়ে রাত্রিবাস। রেইক পিকে ওঠার পথে তুমুল ঝড়জল। দু’সপ্তাহের মিজোরাম ভ্রমণ শেষ হল আইজল ফিরে।