In dieser Angelegenheit

দিব্যবাণী, কথাপ্রসঙ্গে- সদর্পে বল, কেনোপনিষৎ- স্বামী ভূতেশানন্দ, রামকৃষ্ণ-চেতনা- স্বামী মেধসানন্দ, স্বামী বিরজানন্দের একটি স্মৃতি- স্বামী শ্রীধরানন্দ, নবভারতের আহ্বান- শরদ বিবেক সাগর, ত্যাগ ও সেবার অগ্রদূত- স্বপন বন্দ্যোপাধ্যায়, আধ্যাত্মিকতার শিকড়ে- স্বামী সর্বপ্রিয়ানন্দ, গোয়েন্দা রিপোর্টে রামকৃষ্ণ মিশন : কিছু অপ্রকাশিত তথ্য- জয়ন্ত ঘোষাল, লীলা নাগ : আদর্শের অনির্বাণ দীপশিখা- সৌরেন সমাজদার, বঙ্কিমচন্দের ‘কৃষ্ণচরিত্র’ : এক অফুরান যাত্রার ইঙ্গিত- পার্থ সেনগুপ্ত, প্রেমিক সাধু তুকারাম- সায়ন্তন ঠাকুর, প্রচ্ছদ ভাবনা: বীরভোগ্যা স্বাধীনতা, ভারতপ্রেমিক আনন্দ কুমারস্বামী- গৌতম হালদার, রামকৃষ্ণ মিশন, সোমসার- রামেন্দু বন্দ্যোপাধ্যায়, স্বাধীনতা লেখা আছে বাড়িটার গায়ে- শুভদীপ নায়ক, প্রতীতি, প্রবহমান- শুভংকর ঘোষ রায় চৌধুরী, প্রসঙ্গ: ‘উদ্বোধন’, শ্রীরামকৃষ্ণের আলোকে স্বামী বিবেকানন্দ- মানস শেঠ, সংগতি-অসংগতির আলেখ্য- রমাপ্রসন্ন ভট্টাচার্য, ভ্রমণ-পিপাসুদের জন্য- পার্বতী সেন ভট্টাচার্য, মন ও মনন, খোলা হাওয়া, রামকৃষ্ণ মঠ ও মিশন সংবাদ, শ্রীশ্রীমায়ের বাড়ির সংবাদ, বিবিধ সংবাদ, অনুষ্ঠানসূচি (আশ্বিন ১৪২৯), ছুটির নির্ঘণ্ট (আশ্বিন ১৪২৯), বিজ্ঞপ্তি

Udbodhan Magazine Description:

দীর্ঘ ১২৬ বছর ধরে রামকৃষ্ণ মঠ ও মিশনের একমাত্র বাংলা মুখপত্র হিসাবে উদ্বোধন পত্রিকা পাঠকমহলে সমাদৃত হয়ে আসছে। শুধু রামকৃষ্ণ সঙ্ঘের মুখপত্র হিসাবেই স্বামীজী ‘উদ্বোধন’ এর প্রবর্তন করেননি, বাংলা ভাষা ও সাহিত্যের নতুন শক্তি, মাত্রা ও গতিবেগ সঞ্চার করাও তাঁর উদ্দেশ্য ছিল। বাঙালীর মানসলোককে ইতিবাচক ও শক্তিশালী চিন্তা, ভাব ও আদর্শের দ্বারা প্রদীপ্ত করার এবং অসাম্প্রদায়িক ও সর্বজনীন মূল্যবোধে উদ্দীপ্ত করার প্রয়োজনে এই পত্রিকার জয়যাত্রা শুরু। এই পত্রিকা কেবল ধর্মীয় পত্রিকা নয়, এখানে ধর্ম, সাহিত্য, ইতিহাস, সমাজতত্ত্ব, বিজ্ঞান, শিল্প, লোকসংস্কৃতি প্রভৃতি জ্ঞান ও কৃষ্টির নানা বিষয়ে গবেষণামূলক ও ইতিবাচক আলোচনা প্রকাশিত হয়ে থাকে।