CATEGORIES
Kategorien
“মুখে এক কথা, কাজে অন্যকিছু... সহ্য করব না'
পছন্দের পুরুষ, ভাললাগা-মন্দলাগা নিয়ে আনন্দলােকের। সঙ্গে কথা বললেন সৌরসেনী মৈত্র।
ম হা জা গ তি ক স্পি ল বা র্গ
প্রিয় ইহুদী সমাজও তাঁকে ভুল বুঝেছিল। যদিও নিজের রাজনীতিকে অস্বীকার করেননি স্টিভন স্পিলবার্গ। এখনও রূপকথা তাঁর চোখে আনে হীরকদূতি। লিখছেন অংশুমিত্রা দত্ত। শেষ কিস্তি
সেটে আমার পরিচয় ‘জোকার' বলে: দেবচন্দ্রিমা সিংহরায়
অভিনেতা উবাচ পছন্দের খাবার: সব! কিছু বাদ দিই না। ইয়া বড় টিফিনবক্স নিয়ে শুটিংয়ে আসি। একসঙ্গে ১২টা ভেটকি পাতুরি খেতে পারি আমি, যা আমাকে দেখে ভাবতেও পারবেন না...পছন্দের হলিডে ডেস্টিনেশন: মলদ্বীপ, গ্রিস। দুটো জায়গা যেতেই প্রচুর টাকা লাগবে, জমাব আর ঠিক যাবই... তেমন হলে একাই যাব। অ্যাকট্রেস হিসেবে নিজেকে কত দেবেন? বাড়াবাড়ির দরকার নেই... পাঁচ ঠিক আছে।
সর্বনাশ করে দিল শাহরুখ খান: নীল ভট্টাচার্য
অভিনেতা উবাচ অভিনেতা হিসেবে নিজেকে ১০-এ কত নম্বর দেবেন? এক। আরও অনেকটা পথ হাঁটতে হবে। পছন্দের খাবার: মটন কষা। প্রতি রবিবার বাড়িতে মটন রান্না হবেই! রান্না করেন আমার বাবা। এই নিয়মের নড়চড় হলেই আমার মাথা গরম! বদভ্যাস: সময়-অসময়ে রুমালের কোণ চিবােই! বাকিদের বেশ বিরক্ত লাগে বুঝি, কিন্তু নিজেকে কন্ট্রোল করতে পারি না।
ভাল এবং শিক্ষিত অভিনেত্রী হতে চাই দিতিপ্রিয়া রায়
অভিনেতা উবাচ পছন্দের খাবার:মটন বিরিয়ানি। এর পর আর অন্য কিছু আমার পছন্দ নয়। ভয়: যে কোনও পাখি দেখলেই ভীষণ ভয় করে আমার। বারান্দায় চড়ুই এলেও ঘরে দরজা দিয়ে বসে থাকি। অভিনেতা হিসেবে নিজেকে কত নম্বর দেবেন? চার।
ভুল বােঝাবুঝি মাফ!
যখন ‘তিতলি' ধারাবাহিকটি শুরু হয়েছিল, তখন একদিকে যেমন খুশি ছিলেন ‘ তিতলি’ মধুপ্রিয়া রায়, তেমন একটু মনখারাপও ছিল তাঁর।
রুক্মিণীর দুবাই বিলাস
বহুবার তিনি দুবাই গিয়েছেন, আবারও যাবেন। কারণ ওই জায়গাটির আকর্ষণ কখনও কমে না। আর আকর্ষণের কারণও একাধিক। দুবাই ভ্রমণের গল্প বললেন রুক্মিণী মৈত্র
রা জ দ র বা র - উপযুক্ত পদক্ষেপ...
জাপান রাজ পরিবারের নিয়ম অনুযায়ী কোনও রাজকন্যা যদি সাধারণ কোনও ব্যক্তিকে (যিনি কোনও রাজ পরিবারের সদস্য নন) বিয়ে করেন, তাহলে রাজ পরিবার যে সমস্ত সুযােগ-সুবিধা পায়, তার আওতার বাইরে চলে যাবেন তিনি।
ভা ল ম ন্দ -ভীষণরকম প্রাসঙ্গিক
এই অতিমারীর সময়ে দাঁড়িয়ে সকলে যখন মানসিকভাবে বিপর্যস্ত, তখন এই প্রেক্ষাপটে বানানাে ছবির চেয়ে প্রাসঙ্গিক আর কী-ই বা হতে পারে?
বিয়ে ভেঙেছে, তাই আমার চরিত্রে দাগ তাে লাগবেই: মধুমিতা সরকার
‘বােঝে না সে বােঝে না’র ‘পাখি’ এখন উড়তে চান আকাশে। টেলিভিশনের খাঁচায় বন্দি না। থেকে, সিনেমার নানা চরিত্রে নিজেকে ছড়িয়ে দিতে চান। মধুমিতা সরকারএর মনের কথা শুনলেন আসিফ সালাম
বিনয় বড় বালাই!
অলায়া এফ বড় বিনয়ী। এবছরের গােড়ায় সেফ আলি খানের সঙ্গে ‘জওয়ানি জানেমন’ ছবিতে অভিনয়ের মাধ্যমে ইনিংস ওপেন করেছেন পূজা বেদীর কন্যা অলায়া। সম্প্রতি একটি সাক্ষাৎকারে তিনি বলেছেন, ছবিমুক্তির পর নাকি তিনি যা প্রশংসা পেয়েছেন, তা কল্পনাতীত! যদিও ছবিটা ব্যবসা করেনি তেমন, ভাল রিভিউও পায়নি।
চাই, ১০০-র ম চাই, ১০০-র মধ্যে ৯৯ জন আমাকে চিনুক:তৃণা সাহা।
অভিনেতা উবাচ পছন্দের খাবার: আলুসেদ্ধ ভাত। পাগল ফ্যান: শাহরুখ খান ওঁর বিরুদ্ধে জাস্ট কিছু শুনতে চাইনা! পছন্দের কো-স্টার: কৌশিকদা (খড়কুটো’) ও আলাদা লেভেলের অ্যাকটর। অ্যাকটর হিসেবে নিজেকে কত দেবেন? পাঁচ। অনেক শেখা বাকি।
আমি গুরুত্ব পেতে পছন্দ করি: কৌশিক রায়
অভিনেতা উবাচ পছন্দের খাবার: খাসির মাংস। অভিনেতা হিসেবে নিজেকে কত দেবেন? আমি তাে অভিনেতা নই। প্রেজেন্টার মাত্র। তাই নম্বর দেব কী করে! বদভ্যাস: প্রচণ্ড স্মােক করি। এটা ছাড়া দরকার, কিন্তু পারছি না! যুব সম্প্রদায়ের প্রতি অনুরােধ, এই ফাঁদে পা দেবেন না।
আমি একটু আয়েশ করে 7 কাজ করতে ভালবাসি: জয় সরকার
২০২০ সাল তাঁর কেরিয়ারে বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ একটা বছর। তানসেনের তানপুরা’, ‘ফেলুদা ফেরত’-এর পর জয় সরকার হাত দিয়েছেন নতুন কাজে। সেসবের গল্প শুনলেন সায়ক বসু
PAINT IT BLUE
অনুষ্কার মতাে...
ডিসেম্বর মানেই লাল
ক্রিসমাস আসবে আর লাল রং ওয়ার্ডরােব থেকে বেরােবে। না, তা কী করে হয়! ডিসেম্বরে সেলেবরাও লাল রংয়ের থেকে দূরে থাকতে পারেন। না, আমরা তাে কোন ছার! রেড হট ড্রেস হােক বা প্যান্টট, বা নিছক উইন্টারওয়্যার, শীতের শুরুতে লাল রং চাই-ই চাই।
নতুন মাধ্যমে সিদ্ধিলাভ
ওটিটি প্ল্যাটফর্মে আলাদা একটা ছাপ ফেলেছে তাঁদের পরিচালিত ছবি বা সিরিজ। অথচ বড় পরদায় হয়তাে সেভাবে সুযােগই পাননি এই পরিচালকরা। ‘মির্জাপুর, ‘পাতাল লােক’, ‘বুলবুল-এর মতাে সফল ওটিটি কনটেন্টের পরিচালকদের সঙ্গে পরিচয় করালেন অংশুমিত্রা দত্ত
নাচের হাত ধরেই এখানে এসে পৌঁছেছি: রুবেল দাস
অভিনেতা উবাচ পছন্দের কো-স্টার: শ্বেতা ভট্টাচার্য। এই নামটা বলাই সেফ। অভিনেতা হিসেবে নিজেকে কত দেবেন? দশের মধ্যে পাঁচের কম পাব। এরচেয়ে বেশি চাওয়ার সময় এখনও আসেনি। পছন্দের খাবার: জিরেবাটা দিয়ে। পাতলা ট্যালটেলে মাছের ঝােল। ওই কারণেই মুম্বইয়ে ভয়ানক কষ্ট পেয়েছি।
ঝংকার। - করােনাকে হারালেন নেহা!
পাবলিসিটি স্টান্ট যে কী হতে পারে, তা প্রমাণ করে দিলেন নেহা কক্কর। এমনিতেই বলিউডের এই গায়িকা রিমিক্স গাওয়ার জন্য বিখ্যাত।
নিন্দুকের প্রশংসাই আজ আমার প্রাপ্তি: শ্বেতা ভট্টাচার্য
অভিনেতা উবাচ কাছের বন্ধু: ইন্ডাস্ট্রির বন্ধু সহমিতা। ও ‘যমুনা ঢাকী’-তে অভিনয় করছে। এছাড়া দেবযানী আমার আবাল্য সঙ্গী। অভিনেতা হিসেবে নিজেকে কত দেবেন? নম্বর দেব না। ওটা দর্শকদের হাতেই ছাড়তে চাই! পছন্দের খাবার: বিরিয়ানি... তা সে চিকেন, মটন, এগ, আলু, এঁচোড় যাই হােক! ওইরকম একটু গন্ধ থাকলেই দিনে চারবেলা খেতে পারব।
নিজের একটা ক্যাফে হােক: তিয়াশা রায়
অভিনেতা উবাচ আভিনেতা হিসেবে কত দেবেন। নিজেকে? : শূন্য। এখনও সেরকম কোনও কাজই করে উঠতে পারিনি। পছন্দের খাবার:ফুচকা! তাছাড়া যে কোনও বাঙালি খাবারই আমার প্রিয়। বদভ্যাস: ঘুমনাে! রাত ১১টায় শুয়ে পরদিন দুপুর দুটোয় উঠেছি।
চরিত্রের জন্য অন্তর্বাস পরতে পারি, মিটিংয়ের জন্য নয়: মাহি গিল।
ব্যক্তিগত জীবনে একটি ঘটনা তাঁর আত্মবিশ্বাস তছনছ করে দেয়। কারও সঙ্গে আলাপ করতে রীতিমত ভয় পান। কিন্তু তাই বলে জীবন উপভােগ করতে ভােলেন না তিনি। মাহি গিল মন খুলে কথা বললেন আসিফ সালামের সঙ্গে
ফাইভ-সিক্সের পর আর স্কুলে যেতে ভাল লাগেনি:প্রতীক সেন
অভিনেতা উবাচ অ্যাকটর হিসেবে নিজেকে কত দেবেন? শূন্য। এখনও তাে কিছুই করে উঠতে পারেনি। বদভ্যাস: খুব তাড়াতাড়ি রেগে যাই। তবে সেই রাগটা সাময়িক, কিছুক্ষণ পর মনেও থাকে না কেন রেগে গিয়েছিলাম। যেতেই হবে: সাইবেরিয়া, নর্থ আলাস্কা, প্রাগ এবং হিমালয় সংলগ্ন অঞ্চলে।
জীবন শেষের গল্প যেন প্যারিসে | লেখা হয়: সােনামণি সাহা
অভিনেতা উবাচ পছন্দের খাবার:বাঙালি নিরামিষ রান্না। ফুলকপির ডালনা, মােচার ঘণ্ট। বদভ্যাস:মিষ্টি খাওয়া। কিছুতেই সামলাতে পারছি না নিজেকে। প্রতিদিন একটা মিষ্টি খাবই। অভিনেতা হিসেবে নিজেকে কত দেবেন? ছয়।
এবার অবসর?
সুইটজারল্যান্ডের গত ৭০ বছরের সেরা ক্রীড়াবিদ হলেন তিনি ৪৯.১ শতাংশ ভােট পেয়ে।
কেমন আছেন মিঠুন?
মানসিক পরিবর্তন এলেও, কর্মক্ষেত্রে এতটুকুও বদলাননি তিনি। মিঠুন চক্রবর্তীর খোঁজ দিলেন আসিফ সালাম
বাংলা সিনেমার স্বর্ণযুগে কাজ করতে পারাটাই দুঃখের: রিজওয়ান রব্বানি শেখ
তনিমা সেনের সঙ্গে গল্প করতে ভাল লাগে তাঁর। “আসলে আমার না পুরনাে দিনের কথা শুনতে দারুণ লাগে। কী সুন্দর গল্প বলেন ওঁরা! মনে হয়, বয়সটা বেশি হলেই ভাল হত, সেসময়ের বড়-বড় আর্টিস্টদের সঙ্গে কাজ করতে পারতাম, সরল স্বীকারােক্তি ‘স্পাইডারম্যান’ টোবি ম্যাগুয়েরের ফ্যান সােনামণির। ভবিষ্যৎ নিয়ে কোনওরকম প্ল্যানিং না থাকলেও অভিনয়। জগতেই থাকতে চান তিনি। বড় পরদা-ঘােট পরদা মিলিয়ে কাজ করতে চান। “শেষ জীবনে। গিয়ে যেন বলতে পারি, আমার সময়ের সব আর্টিস্টদের সঙ্গে কাজ করেছি।” আরও একটা ইচ্ছে আছে তাঁর। জীবনের একটা বড় অংশ যেন নিজের স্বপ্নের শহর প্যারিসে কাটাতে পারেন। সেইমতাে টাকা জমানাের কাজও শুরু করেছেন। তিনি। তাহলে কি আইফেল টাওয়ারের সামনে প্রেমিক প্রপােজ করুক, এমনটাই চান? “সেটা হলে তাে ভালই, কিন্তু প্রেম বড় ভয়ঙ্কর বস্তু। নিজের চারপাশে আত্মীয়-বন্ধু-বান্ধবদের যা পরিণতি দেখেছি, তারপর প্রেমে পড়তে বড় ভয় করে। তবে প্রেমের ফাঁদ পাতা ভূবনে, তাই কী যে হবে কেউ জানে না।” আপাতত ‘মােহর’এর সঙ্গেই নিজেকে মিলিয়ে দিয়েছেন বাস্তবের সােনামণি। য়।। গঅভিনেতা উবাচ অভিনেতা হিসেবে নিজেকে কত দেবেন? ট্রেনি হিসেবে আছি তাে, নম্বর দেব কী করে! তবে আমার চোখে আমি কিন্তু সেরা! পছন্দের খাবার: কাবাব, কাজু বরফি। পছন্দের নায়িকা; রেখা, শ্রীদেবী, আলিয়া ভট্ট, করিনা কপূর।
SUDIPTA CHAKRABORTY
সাক্ষাৎকার ও অনুলিখন: আসিফ সালাম
TOLLY TALE - পরিচালক সায়নী?
ওটিটি এবং বড় পরদার পরিচিত মুখ সায়নী ঘােষের বহুদিনের ইচ্ছে ক্যামেরার পিছনে কাজ করার... ব্যাপারটা খুলে বলাই যাক। পরিচালনার কাজে বেজায় আগ্রহ তাঁর। তবে এতদিন। ব্যস্ততার কারণে মনের ইচ্ছে পূরণ হয়নি। এবার সম্ভবত পরিচালনায়। আসতে চলেছেন সায়নী। “না, সেভাবে কিছুই ফাইনাল হয়নি। জাস্ট একটা ওটিটি প্ল্যাটফর্মের সঙ্গে কথাবার্তা চলছে। তবে আমি নন ফিকশন পরিচালনা করব।
Bolly Buzz - পাঁচ বছরের প্রেম!
সঞ্জয় লীলা ভন্সালী পরিচালিত ‘বাজিরাও মস্তানী’ ছবিটির মুক্তির পর পাঁচ বছর হয়ে গেল।