অ্যানিমাল ছবির পরদায় ‘টক্সিক ম্যাসকিউলিনিটি’ এবং মাত্রাতিরিক্ত হিংসা দেখানোর অভিযোগে এক পরিচালক যখন চলচ্চিত্র প্রবল ভাবে সমালোচিত হচ্ছিলেন (ছবিটি বক্স অফিসে তুমুল সাফল্য পাওয়ার পরও, সালটা ২০১৯), সেই সময় একটি সাক্ষাৎকারে তিনি বলেছিলেন, ‘নৃশংসতা কাকে বলে তা পরের ছবিটিতে মানুষ দেখবেন!’ পরিচালকের নাম, সন্দীপ রেড্ডি ওয়াঙ্গা। তাঁর আগের সেই ছবিটির নাম কবীর সিংহ (শাহিদ কপূর অভিনীত)। যা আদতে সন্দীপেরই তৈরি করা অর্জুন রেড্ডি-র (বিজয় দেবরাকোন্ডা অভিনীত, তেলুগু ছবি) হিন্দি রিমেক। রণবীর কপূরকে ‘অ্যানিম্যাল' বানিয়ে কথা রাখলেন সন্দীপ। চার বছর পর। কিন্তু ২০১ মিনিটের এই জান্তব অভিযান শেষ হওয়ার পর মনে হয়, সব কথা না রাখাই ভাল। পেশাদার সমালোচকদের ‘ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রির প্যারাসাইট’ আখ্যা দেওয়ার পর, সন্দীপ নিজে কী করে ভুলে গেলেন, ‘প্যারাসাইট’দের যোগ্য জবাব দিতে গিয়ে তিনি আসলে নিজের ক্রাফটের প্রতিই অবিচার করছেন! কোনও রকম রাখঢাক না করে, বিন্দুমাত্র জাজমেন্টাল না হয়েই বলছি, ছবিটি দেখে আশঙ্কা হয়েছে, মানসিক ভাবে সন্দীপ আদৌ সুস্থ তো? না হলে এহেন ভাবনা আসে কোথা থেকে!
Diese Geschichte stammt aus der December 17, 2023-Ausgabe von Desh.
Starten Sie Ihre 7-tägige kostenlose Testversion von Magzter GOLD, um auf Tausende kuratierte Premium-Storys sowie über 8.000 Zeitschriften und Zeitungen zuzugreifen.
Bereits Abonnent ? Anmelden
Diese Geschichte stammt aus der December 17, 2023-Ausgabe von Desh.
Starten Sie Ihre 7-tägige kostenlose Testversion von Magzter GOLD, um auf Tausende kuratierte Premium-Storys sowie über 8.000 Zeitschriften und Zeitungen zuzugreifen.
Bereits Abonnent? Anmelden
দূর বিনীত রাজনীতি
সমস্ত বয়সি মানুষের একই সঙ্গে এই ভাবে কোনও একটি ঘটনায় প্রতিক্রিয়া জানানো— এ এক কথায় অভূতপূর্ব।
হুমকি সংস্কৃতির অনুপ্রেরণায়
এই জনজাগরণের সময়েও শেষ পর্যন্ত রাষ্ট্র কেন ধরেই নেয় যে, নাগরিক মাথা নত করে মেনে নেবে এই থ্রেট কালচার?
স্বতন্ত্র একজন রাজনীতিবিদ
১৯৭৭ সালের পাঁচই সেপ্টেম্বর। জেএনইউ-র ছাত্রনেতা সীতারাম একেবারে ইন্দিরা গান্ধীর সামনে দাঁড়িয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের আচার্য পদ থেকে তাঁর পদত্যাগ দাবি করেন। সেই সময়ের চরম আধিপত্যবাদী, জরুরি অবস্থা জারি করা প্রধানমন্ত্রী আচার্য থাকেননি, পদত্যাগ করেছিলেন।
পথের শেষ কোথায়?
বিলের নামের পুরো ভাগে ‘অপরাজিতা' কথাটি বসানো যে এক নির্মম কৌতুক, এটা সরকারের মনে হয়নি! নারীর বিরুদ্ধে অপরাধ সারা পৃথিবীতে হয়, কিন্তু আমাদের সমাজ যে ভাবে আক্রান্ত হওয়ার লজ্জা নারীর উপর চাপিয়ে তাকে আমরণ হেনস্থা করে তার কোনও তুলনা নেই।
গরিব বলে ফাঁসির দড়ি পরবে
বিভিন্ন আইন সত্ত্বেও অপরাধ কমেনি, তা হলে কি বিচার ব্যবস্থা তুলে দেওয়া হবে? বরং আমাদের দেশ যেহেতু প্রাণদণ্ড বজায় রেখেছে, প্রাণদণ্ডে দণ্ডিতরা ন্যায্য বিচার পাচ্ছেন কি না সেটা দেখা যাক।
জাইজিসের জাদু-আংটি এবং শাস্তির প্রতীক্ষা
সমান হতে হবে শুধু অপমানে নয়, সমস্ত যন্ত্রণায়, সমস্ত অসহায়তায়, সমস্ত ক্রোধে। তখনই সুনিশ্চিত হবে অপরাধের শাস্তি। অন্যথায় রয়ে যাবে নীতিভ্রষ্ট পৃথিবীতে শাস্তির অনন্ত প্রতীক্ষা।
ঋজু দৃঢ় সঙ্গীতব্যক্তিত্ব
সুচিত্রা মিত্র (১৯২৪২০১১) কেবল গায়কের পরিচয়ে বাঁধা পড়েননি, পৌঁছে গিয়েছিলেন ‘শিল্পী’র আসনে।
স্মৃতিজড়ানো বকুল
তাঁর বাল্য, কৈশোর সব ধরা আছে এই গন্ধের মধ্যে। এত দিন এই গন্ধ তিনি মনে মনে কল্পনা করেছেন। কিন্তু আজ তিনি সঙ্গে করে নিয়ে যাচ্ছেন তাঁর হারানো বাল্য আর কৈশোরকে।
বার্লিনের ডায়েরি
বার্লিন শহরের মজ্জায় রয়েছে প্রতিবাদ। তার শৈল্পিক বহিঃপ্রকাশ দেওয়ালে ছড়ানো গ্রাফিতিতে—ব্রিজের নীচে, কাফের গায়ে, এমনকি ইউ-বান ট্রেনের দেওয়ালেও।
মিথ ও অপর বাস্তবের চিত্র
প্রকট না হয়েও অন্যরকম একটা পাঠ মিশে থাকে শুভাপ্রসন্ন-র রামায়ণ-বিষয়ক চিত্রাবলীর এই প্রদর্শনীতে।