তামিলনাডু আর শ্রীলঙ্কার মাঝে অনেকগুলো ছোট ছোট দ্বীপ রয়েছে, যেমন রামেশ্বরম, কচ্ছথিবু, নিদানথিবু, নায়নাথিবু প্রভৃতি। ভারতের রামেশ্বরম দ্বীপ থেকে দশ মাইল উত্তর-পূর্বে ও শ্রীলঙ্কার জাফনার মাঝে রয়েছে প্রায় ২৮৫ একরের ‘কচ্ছথিবু’ দ্বীপটি। রামেশ্বরম শিলালিপিতে এই দ্বীপটির পুরনো নামের উল্লেখ পাওয়া যায় ‘কচ্চি' বলে। এবারের লোকসভা ভোটে কচ্ছথিবুকে নিয়ে রাজনৈতিক ভাবে বিজেপি সরকার নিশানা করছে কংগ্রেসকে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী সমাজমাধ্যম 'এক্স'-এ লিখছেন ‘New facts reveal how Congress callously gave away Katchatheevu... বিজেপির তরফে অভিযোগ, স্থানীয় আবেগকে উপেক্ষা করে এবং কার্যত মর্জিমাফিক কচ্ছথিবু হাতছাড়া করেছে কংগ্রেস সরকার।
পুরো বিষয়টি বোঝার জন্য প্রসঙ্গত জেনে নেওয়া দরকার কচ্ছথিবু দ্বীপটি সম্পর্কে কিছু কথা। সপ্তদশ শতকে কচ্ছথিবু ছিল রামনাড়ের রাজার অধীনে। ভারতীয় উপমহাদেশে ব্রিটিশরা আসার পর এই দ্বীপটি মাদ্রাজ প্রেসিডেন্সির অন্তর্ভুক্ত হয়। ১৯২০ সালে এই দ্বীপের অধিকার দাবি করে শ্রীলঙ্কা। ১৯২১ সালে অক্টোবর মাসে মাদ্রাজ ও সিলনের (বর্তমানে শ্রীলঙ্কা) মধ্যে চুক্তি হয় ও কচ্ছথিবুকে সিলন তাদের ভূখণ্ড বলে ঘোষণা করে। স্বাধীনতার সময় সীমান্তের যখন পুনর্বিন্যাস হয়, তখন ফের কচ্ছথিবু দখল নিয়ে বিবাদ বাধে ভারত ও শ্রীলঙ্কার মধ্যে। ১৯৭৪ সালে তৎকালীন ভারতের প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী ও শ্রীলঙ্কার প্রধানমন্ত্রী শিরিমা আর ডি বন্দরানায়েক জলসীমা (পক প্রণালী থেকে অ্যাডামস ব্রিজ বা রামসেতু পর্যন্ত এলাকা) নিয়ে চুক্তি সাক্ষর হয়। ইন্দিরা গান্ধী সেই সময় কচ্ছথিবুকে শ্রীলঙ্কার হাতে তুলে দেন। ২৬ ও ২৮ জুন ১৯৭৪ সালে প্রকাশিত দু'দেশের যৌথ স্টেটমেন্টে-এ লেখা হয় ‘in conformity with the historical evidence, legal international principles and precedents' এ ছাড়া ওই চুক্তিতে আরও উল্লেখ করা হচ্ছে ‘this boundary falls one mile off the west coast of the uninhabited...
Diese Geschichte stammt aus der May 02, 2024-Ausgabe von Desh.
Starten Sie Ihre 7-tägige kostenlose Testversion von Magzter GOLD, um auf Tausende kuratierte Premium-Storys sowie über 8.000 Zeitschriften und Zeitungen zuzugreifen.
Bereits Abonnent ? Anmelden
Diese Geschichte stammt aus der May 02, 2024-Ausgabe von Desh.
Starten Sie Ihre 7-tägige kostenlose Testversion von Magzter GOLD, um auf Tausende kuratierte Premium-Storys sowie über 8.000 Zeitschriften und Zeitungen zuzugreifen.
Bereits Abonnent? Anmelden
সন্দেহ প্রশাসককেই
গণক্ষোভের মূলে আছে এই ধারণা যে, সরকার তড়িঘড়ি কিছু একটা ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা করেছে।
এত বিদ্রোহ কখনও দেখেনি কেউ
এ দেখা সহজে ভোলার নয়। আগুন ছাইচাপা থাকে, কিন্তু জ্বলে ওঠার কারণ অপসারিত না-হলে তা নিঃশেষে নেভে না—ইতিহাস সাক্ষী।
স্বাস্থ্য সুরক্ষা, নিরাপত্তার নিশ্চয়তা
তাই আজ বলতে হবে, গ্রাম থেকে নগর পর্যন্ত, প্রতিটি মানুষের জন্য স্বাস্থ্য-প্রযত্নের ব্যবস্থার দাবি হোক আন্দোলনের অভিমুখ।
নজরদারি-খবরদারি-ফাঁসির দাবি পেরিয়ে
যে-মেয়েটি গাড়ি চালান, তাঁর শেষ প্যাসেঞ্জার নামিয়ে বাড়ি ফিরতে রাত দুটো বাজলে বা যে-মেয়েটি খাবার পৌঁছে দেওয়ার কাজ করেন, তাঁকে কি বলা হবে যে, রাতে আপনি কাজ করলে প্রশাসন আপনাকে সুরক্ষা দেবে না?
অন্ধকার রাতের দখল
তালিকা আরও প্রলম্বিত হয়ে চলবে, যাঁদের কেউ কর্মক্ষেত্রে অত্যাচারিতা হননি। তাঁদের নিরাপত্তার কী ব্যবস্থা হবে?
বিচার, বিবেক এবং রাষ্ট্র
সমষ্টি যেখানে সৎ বুদ্ধিসম্পন্ন, কয়েকজন মানুষরূপী অমানুষের জন্য আমরা কি আবার আমাদের কষ্টার্জিত সভ্যতা ভেঙেচুরে অসভ্যে পরিণত হব? নাকি আস্থা রাখব রাষ্ট্রের ওপর? এ ছাড়া আর কি কোনও দ্বিতীয় পন্থা আছে?
এবার সরাসরি বাক্যালাপ হোক
এই রাজ্যের যাঁরা উপদেষ্টা, তাঁরা হাওয়ায় পা দিয়ে চলেন। নারীর অধিকার, নারীর বিচরণের ক্ষেত্র, নারীর সম্মান ও নিরাপত্তা এগুলো সম্বন্ধে তাঁরা ওয়াকিবহাল নন, তাঁরা অনাধুনিক। মানুষ কী চাইছে, পশ্চিমবঙ্গবাসীর প্রয়োজনগুলি কী, মেয়েদের দরকারগুলি কী—এসব নিয়ে তাঁরা ভাবিত নন।
পারাবারে সংসার
দূর মহাদেশের মধ্যে যোগাযোগ গড়ে দেয় জাহাজ, কিন্তু সেটি নিজেই এক ভাসমান মহাদেশ। সেখানে সংসার গড়ে তোলার অভিজ্ঞতাও যেন এক গল্প।
পারম্পরিক প্রবাহের সুনির্মিত প্রয়াস
ভবানীপুর বৈকালী অ্যাসোসিয়েশনের এই প্রয়াস ‘অজানা খনির নূতন মণি'-র আবিষ্কারের মতো ভাল লাগার আবেশ সৃষ্টি করে।
শমীবৃক্ষের নীচে
আলোচ্য বইয়ের পুরোটা জুড়েই লেখক মাধব গ্যাডগিল উপযুক্ত বারুদ ছড়িয়ে রেখেছেন।