CATEGORIES
Kategorien
ডেঙ্গু আর বােমা
নাগাসাকিতে ডেঙ্গু নিয়ে গবেষণা চালাচ্ছিলেন বিজ্ঞানী সুসুমু হােত্তা। তারপরেই ঘটল। ভয়াল ঘটনা। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পরমাণু বােমার আঘাতে ধংসস্তুপে পরিণত হল নাগাসাকি। ডাঃ সুসুমুর কী হল? লিখেছেন অয়নকুমার দত্ত।
ব্রিটেনেও এক চিত্র...ভ্যাকসিন নিয়ে অনীহা কাটাতেই হবে।
ভারতের মতাে ব্রিটেনেও টিকা নেওয়ার ব্যাপারে অনীহা দেখাচ্ছেন জনগণ। চিন্তায় রয়েছে সে দেশের প্রশাসনও। কীভাবে মােকাবিলা করা হচ্ছে সমস্যার? এদেশেও কি সেই সমাধানের পথ অনুসরণ করা যেতে পারে?
গ্রীষ্মকালীন শাকসজি কোনটার কী গুণ?
লিখেছেন জে বি রায় স্টেট আয়ুর্বেদিক মেডিক্যাল কলেজের চিকিৎসক ডাঃ শ্রীকান্ত পণ্ডিত ও ইনষ্টিটিউট অফ পােস্ট গ্র্যাজুয়েট আয়ুর্বেদিক এডুকেশন অ্যান্ড রিসার্চের চিকিৎসক ডাঃ আব্দুর রহমান
মাশরুমের গুণাগুণ
পরামর্শে জিডি হসপিটাল অ্যান্ড ডায়াবেটিস ইনষ্টিটিউটের চিফ ডায়েটিশিয়ান মীনাক্ষী মজুমদার।
ঘুম ভাঙানাে চাঁদ!
এক গবেষণায় দেখা গিয়েছে, বিদ্যুৎ থাকা বা না থাকার ওপর ঘুম নির্ভর করে না, কিন্তু চাঁদের আলাের ভূমিকা অবশ্যই রয়েছে! লিখেছেন ডঃ উৎপল অধিকারী।
রান্নায় কোন মশলা কতটা?
পরামর্শে কলকাতার সেন্ট্রাল আয়ুর্বেদ রিসার্চ ইনস্টিটিউটের চিকিৎসাবিজ্ঞানী ডাঃ সরোজকুমার দেবনাথ
গরমে সজনে ডাঁটা, ফুল, পাতা কেন খাবেন?
পরামর্শে বাঁকুড়ার পাত্রসায়র গ্রামীণ হাসপাতালের আয়ুর্বেদিক চিকিৎসক ডাঃ সুমিত সুর
গরমে সুস্থ থাকার আয়ুর্বেদিক শরবত
পরামর্শে জে বি রায় স্টেট আয়ুর্বেদিক মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালের অধ্যাপক ডাঃ প্রশান্তকুমার সরকার
গরমে রসাল ফল
লিখেছেন ভারত সরকারের আয়ুর্বেদ গবেষণা বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত চিকিৎসা বিজ্ঞানী বনৌষধি গবেষক আয়ুর্বেদ চিকিৎসক ও অধ্যাপক ডাঃ সুবলকুমার মাইতি
কুণ্ঠ: চাই সতর্কতা
এ বছর ৩১ জানুয়ারি পালিত হল বিশ্ব কুষ্ঠ প্রতিরােধ দিবস। প্রতি বছর জানুয়ারি মাসের শেষ রবিবার দিনটি পালন করা হয়। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার উদ্যোগে এই বিশেষ দিনটিতে কুষ্ঠ রােগ সম্পর্কে সাধারণ মানুষের সচেতনতা বৃদ্ধি করা হয়ে থাকে।
ইমিউনিটি বাড়াবেন কীভাবে?
করােনা সংক্রমণ আবার বাড়ছে। রােগ প্রতিরােধ ক্ষমতা বাড়ানাে নিয়ে মাথা ঘামানাের প্রয়ােজন হয়ে পড়েছে ফের। পরামর্শে বিশিষ্ট মেডিসিন বিশেষজ্ঞ ডাঃ সুকুমার মুখােপাধ্যায়, পুষ্টিবিদ অরিত্র খাঁ এবং পশ্চিমবঙ্গ সরকারের যােগা ও ন্যাচেরােপ্যাথি কাউন্সিলের প্রেসিডেন্ট তুষার শীল।
দূরে নয় হেপাটাইটিস সি ভ্যাকসিন!
হেপাটাইটিস সি ভাইরাসের নাম নিশ্চয়ই অনেকে শুনেছেন! এই ভাইরাস শরীরে প্রবেশের পর লিভারে সংক্রমণ তৈরির মাধ্যমে লিভারের রােগ সৃষ্টি করে। এই রােগে প্রথম কয়েকদিন হাল্কা জ্বর হয় এবং পরে তা ভয়ানক আকার ধারণ করে। রােগী সারা জীবন এই রােগের প্রভাবে কষ্ট ভােগ করেন।
ভারতের সর্বকালের সেরা ও সফল বক্সার
সেরা হওয়ার রহস্য কী? পরিশ্রম, অধ্যবসায়, ফিটনেস, শৃঙ্খলা, খাদ্যাভ্যাস, লাে প্রােফাইল থাকা—কোনটা? যে কোনও একটি হলেই বাজিমাত, নাকি দরকার সবগুলির অসাধারণ এক কম্বিনেশন ? তিন দশকের বেশি সময় ধরে রাজ্য, দেশ ও বিদেশের অসংখ্য তারকা, মহাতারকাদের কাছ থেকে দেখেছেন বিশিষ্ট ক্রীড়া সাংবাদিক রাতুল ঘােষ। শুনুন তাঁরই মুখে স্পাের্টসস্টারদের সাফল্যের রেসিপি, নতুন বিভাগ ‘সেরা’য়।
বিসিজি টিকা
শিশুর জন্মের পর পরই ওরাল পােলিও ডােজ দেওয়া হয়। দেওয়া হয় হেপাটাইটিস-বি বার্থ ডােজ। এছাড়াও আরও একটি টিকা দেওয়া হয় সদ্যোজাতকে— সেটি বিসিজি ভ্যাকসিন নামে পরিচিত। যার পুরাে নাম ব্যাসিলি ক্যালমেট-গুয়েরিন। ভ্যাকসিন। ক্যালমেট ও গুয়েরিন আদতে দু’জন বিজ্ঞানীর নাম। এঁরাই আবিষ্কার করেন। এই টিকা। কীভাবে?
ভাইরােলজিস্ট লুক মন্টেগ্নিয়ার
করােনার মতাে গােটা বিশ্বের কাছে একসময় ত্রাস হয়ে উঠেছিল হিউম্যান ইমিউনােডেফিসিয়েন্সি ভাইরাস (এইচআইভি)। এই ভাইরাস অ্যাকুয়ার্ড ইমিউনডেফিসিয়েন্সি সিনড্রোম (এইডস) রােগের কারণ।
দুই শতকের মহামারী কলেরা
লিখেছেন ডাঃ রুদ্রজিৎ পাল ও ডাঃ জ্যোতির্ময় পাল।
ছােট্ট মনে লকডাউন
পরামর্শে আপােলাে হাসপাতালের কনসালটেন্ট সাইকিয়াট্রিস্ট ডাঃ জয়রঞ্জন রাম।
এক থেকে আশি বিপন্ন মেয়েরা
প্রাণপণে পৃথিবীর সরাব জঞ্জাল, এ বিশ্বকে এ-শিশুর বাসযােগ্য করে যাব। আমি’লিখেছিলেন কবি সুকান্ত ভট্টাচার্য। খেয়াল রাখবেন, জঞ্জাল কিন্তু মনেরও সরাতে হবে, আর শিশুদের দলে কন্যাশিশুরাও পড়ে। লিখেছেন সফিউন্নিসা।
হলুদ
আরােগ্য এখন হাতের কাছে। কারণ, আপনার হাতের কাছেই রয়েছে বনৌষধির ভাণ্ডার! হলুদ, তুলসী, আদা, দারচিনি, কালমেঘ, গুলঞ্চ, যষ্টিমধু সহ অসংখ্য গুণী ভেষজ শরীর-মন দুই রাখবে সুস্থ। আসুন না, এইসব নিকটাত্মীয়দের ভালাে করে চিনি আরও একবার। জানি কত কী প্রাকৃতিক গুণ আছে তাদের। শুরু হয়েছে নতুন বিভাগ বনৌষধি। লিখছেন বেঙ্গল ইনষ্টিটিউট অব ফার্মাসিউটিক্যাল সায়েন্সেস-এর প্রিন্সিপাল-ইন-চার্জ ডাঃ লােপামুদ্রা ভট্টাচার্য।
গ্রীষ্মের দুপুরে পাতের পাশে দই!
পরামর্শে ন্যাশনাল মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালের গ্যাস্ট্রোএনটেরােলজি বিভাগের অ্যাসিস্টেন্ট প্রফেসর ডাঃ প্রদীপ্ত গুহ।
হােগেনাক্কাল জলপ্রপাত।
কাবেরী নদীর খাঁড়িতে গােলাকার নৌকায় রােমাঞ্চকর এক যাত্রার গল্প শােনালেন। আশিকুমার ঘােষ।
হৃদরােগের অন্যত কারণ ভুড়ি!
ডাঃ অমরদীপ দস্তিদার, ইন্টারভেনশনাল কার্ডিওলজিস্ট। বর্তমানে তিনি ব্রিটেনের নর্থ ব্রিস্টল। এনএইচএস ট্রাস্টে কর্মরত।
গ্রীষ্মে থাকুন ‘কুল'!
পরামর্শে আরএন টেগাের হাসপাতালের বার্ধক্যজনিত রােগ বিশেষজ্ঞ ডাঃ সুব্রত ঘােষ।
বসন্ত থেকে সাবধান
পরামর্শে চুচুড়ার মেডিসিন ও ক্রিটিক্যাল কেয়ার বিশেষজ্ঞ ডাঃ সুরজিৎ দত্ত।
প্লাস্টিক নাকি ধাতুর বাসন?
প্লাস্টিক কৌটার ঢাকনা খুললেই উষ্ণ | চীনা সুপ থেকে উঠে আসছে। ধোঁয়া! কিংবা গরম বিরিয়ানির গন্ধে ভরে উঠছে ঘর। তারপর আর কী! ঝাপিয়ে পড়ে খাওয়া শুরু! বিজ্ঞাপনে এমন দৃশ্য দেখে অনেকেই নিজেকে সামলাতে পারেন না।
ঘুম না এলে কোন হােমিওপ্যাথিক ওষুধ খাবেন?
পরামর্শে মেট্রোপলিটন হােমিওপ্যাথিক মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালের ডিপার্টমেন্ট অব অর্গানন অব মেডিসিনের রিডার ডাঃ সুবিমল কৃষ্ণ সাহা।
কোভিড মহিলাদের মন
মনের উপর কোভিড ও লকডাউনের প্রভাব নিয়ে বেশ কতকগুলি সমীক্ষা হয়েছে। সেইসব সমীক্ষা থেকে খুব গুরুত্বপূর্ণ কতকগুলি তথ্য উঠে এসেছে।
আটটি স্ট্রবেরি রুখে দেবে স্ট্রোক
মিষ্টি সুবাস। লাল টুকটুকে। দূর দেশের ফুল হলেও এখন হাতের নাগালেই। এ রাজ্যে চাষের এলাকা বৃদ্ধি পাওয়ায় দামেও কিছুটা লাগাম এসেছে। দেখতে যেমন মােহময়ী, স্বাস্থ্যগুণেও জুড়ি মেলা ভার।
ডায়াবেটিসে হােমিওপ্যাথি
সুগার মানে চিনি আর ডায়াবেটিসকে | আমরা সাধারণভাবে ‘সুগার’ রােগ হসেবে চিনি বা জানি। অপর্যাপ্ত ইনসুলিন হর্মোন নিঃসরণের কারণে বা ইনসুলিন হর্মোন রেজিস্ট্যান্সের কারণে এই রােগের সৃষ্টি হয়। আমরা অনেকেই জানি প্যাংক্ৰিয়াসের ‘আইলেটস অব ল্যাঙ্গারহ্যান্স’-এর বিটা কোষ থেকে ইনসুলিন হর্মোন নিঃসৃত হয়। কোনও কারণে এই ইনসুলিন হর্মোনের স্বাভাবিক শারীরবৃত্তীয় কাজে বাধার সৃষ্টি হলে ডায়াবেটিস হতে পারে। এই রােগ যে কেবল প্রাপ্তবয়স্কদেরই হয় তাই-ই নয়, অনেক সময় শিশুদেরও রােগ হতে পারে (জুভেনাইল ডায়াবেটিস)।
প্রেশার নিয়ন্ত্রণের আধুনিক ওষুধ
রক্তনালীর মধ্যে দিয়ে রক্ত প্রবাহিত হওয়ার সময় রক্তনালীর ভিতরের দেওয়ালের উপর চাপ তৈরি হয়। এই চাপকেই বলে রক্তচাপ। দৈনন্দিন ব্যবহারের সুবিধার্থে রক্তচাপকে দুটি ভাগে ভাগ করা হয়েছে। সিস্টোলিক ব্লাডপ্রেশার এবং ডায়াস্টোলিক প্রেশার। উপরের দিকের রক্তচাপকে সিস্টোলিক প্রেশার এবং নীচের দিকে প্রেশারকে ডায়াস্টোলিক প্রেশার বলে।