আমাদের খাদ্যতালিকায় যে আ খাবারই থাকুক না কেন হলুদ | ছাড়া সবই যেন ফ্যাকাসে। হলুদের ব্যবহার প্রাচীনকাল থেকেই চলে আসছে তার অমূল্য গুণের জন্য। এক কথায় এর গুণাগুণ বর্ণনা করা খুবই মুশকিল কারণ এর গুণের কোনও অন্ত নেই। বৈদিক যুগ থেকেই ঔষধি হিসেবে হলুদের ব্যবহার চলে আসছে। হলুদ একটি অত্যন্ত উপকারী এবং বহুল ব্যবহৃত আয়ুর্বেদিক ভেষজ। হলুদের পোশাকি নাম— কারকুমা লংগা। মূলত দুই প্রকার হলুদের উল্লেখ আছে শাস্ত্রে— একটি হলুদ যা নিয়ে আজ আমরা আলোচনা করছি, আর অন্যটি হল দারুহরিদ্রা। কিছু আয়ুর্বেদ শাস্ত্রে হরিদ্রার সঙ্গে আম্রগন্ধী হরিদ্রা, কর্পূর হরিদ্রা, বনহরিদ্রা, দারুহরিদ্রার উল্লেখ আছে এবং এগুলি ওষুধ নির্মাণে প্রয়োজনীয়। বর্তমানে কালো হলুদের বিশেষ প্রচলনও উল্লেখিত এবং জোতিষশাস্ত্রেও এর ব্যবহার করা হয়।
হলুদের ঔষধি গুণাবলি— রস- তিক্ত, কটু; গুণ- রুক্ষ, লঘু; বিপাক- কটু; বীর্য-উষ্ণ; উষ্ণগুণের জন্য এটি বাত ও কফদোষের ভারসাম্য বজায় রাখে।
রুক্ষ, কটু ও তিক্ত গুণের জন্য কফের সামান্যতা রক্ষা করে। তিক্ত গুণের জন্য পিত্তদোষকে ঠিক রাখে। সর্বোপরি সফলভাবে ত্রিদোষকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে বিশেষভাবে সহায়তা করে।
রাসায়নিক উপাদান: কারকিউমিন, কারকোন, কারকিউমেনন, কার্ডিওন, ইউজেনল, ক্যাম্ফর, প্রোকারকুমাডিওল, প্রোকারকুমেরিয়াল, কারকিউমিনস, বিসিটাস্টেরোল, কুজেরেনোন, বোর্নেল ইত্যাদি যৌগের উপস্থিতি হলুদের মধ্যে পাওয়া যায়।
বিভিন্ন রোগে হলুদের ব্যবহার— অর্শ: হলুদ গুঁড়োর সঙ্গে আকন্দের আঠা মিশিয়ে পেস্ট বানিয়ে অর্শের বলিতে প্রলেপ দিলে, ক্ষার গুণের জন্য অর্শের বলি ছোট হয়ে যায় এবং অর্শের কারণে রক্তপাত বন্ধ হয়, চুলকানি কমে এবং দ্রুত আরোগ্য লাভ করে। অর্শ, ভগন্দর, পরিকর্তিকা রোগেও কাঁচা হলুদের রস ব্যবহার করা হয়।
মধুমেহ বা ডায়াবেটিস মেলিটাস: শাস্ত্রে বলা হয়েছে ‘হরিদ্রা প্রমেহ হরণাম্'। এই রোগে যে সমস্ত ঔষধি ব্যবহার হয় তার মধ্যে হলুদ সর্বশ্রেষ্ঠ। কাঁচা হলুদ বা হলুদগুঁড়ো প্রি-ডায়াবেটিস বা ডায়াবেটিসের প্রাথমিক অবস্থায় বিশেষভাবে কার্যকরী। এমনকী টাইপ ২ ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণেও
Diese Geschichte stammt aus der December 2022-Ausgabe von Sarir O Sasthya.
Starten Sie Ihre 7-tägige kostenlose Testversion von Magzter GOLD, um auf Tausende kuratierte Premium-Storys sowie über 8.000 Zeitschriften und Zeitungen zuzugreifen.
Bereits Abonnent ? Anmelden
Diese Geschichte stammt aus der December 2022-Ausgabe von Sarir O Sasthya.
Starten Sie Ihre 7-tägige kostenlose Testversion von Magzter GOLD, um auf Tausende kuratierte Premium-Storys sowie über 8.000 Zeitschriften und Zeitungen zuzugreifen.
Bereits Abonnent? Anmelden
ছানি পড়েছে বুঝবেন কীভাবে?
পরামর্শে রিজিওনাল ইনস্টিটিউট অপথ্যালমোলজির অধিকর্তা ডাঃ অসীমকুমার ঘোষ
দিনরাত এসিতে? ডেকে আনছেন ড্রাই আই
পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষুবিশেষজ্ঞ ডাঃ হিমাদ্রি দত্ত
সমস্যা যখন ক্ষীণদৃষ্টি
পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষুরোগ বিশেষজ্ঞ ও দিশা আই হসপিটালের প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান ডাঃ দেবাশিস ভট্টাচার্য
গ্লকোমা থেকে মুক্তির উপায়
পরামর্শে সুশ্রুত আই ফাউন্ডেশন এবং রিসার্চ সেন্টারের অপথ্যালমোলজিস্ট ডাঃ রতীশচন্দ্র পাল
বিপদ যখন রেটিনোপ্যাথি
পরামর্শে শঙ্করজ্যোতি হাসপাতালের বিশিষ্ট চক্ষুবিশেষজ্ঞ ডাঃ শিবাশিস দাস
ট্যারা চোখ কেন হয় ? প্রতিকারই বা কী?
পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষু বিশেষজ্ঞ ডাঃ ইপ্সিতা বসু
নজর থাক শিশুর চোখে
সঙ্গে যুক্ত হচ্ছে স্কুলের ডিজিটাল ক্লাসও। তার জেরে মায়োপিয়া হওয়ায় চোখে পাওয়ার আসছে।
নিখরচায় নকল চোখ!
বিদ্যালয়ে প্রবেশের পর তাদের স্কুলে অন্য শিশু দ্বারা হেনস্থা হওয়ার ভয় থাকে। এমন ক্ষেত্রে এই বাচ্চাদের রক্ষা করতে পারে ডেঞ্চার। তাও তৈরি হয় আর আহমেদ ডেন্টাল কলেজে।
কৃত্রিম চোখ গবেষণা কতদূর?
বা ক্ষীণ, তাঁরা আলো-অন্ধকারের প্রভেদ করতে পারেন। আবছা দেখতেও পারেন। তবে বায়োনিক চোখেরও আরও অগ্রগতি প্রয়োজন রয়েছে।
কখন করা হয় কর্নিয়া প্রতিস্থাপন?
জানালেন রিজিওনাল ইনস্টিটিউট অব অপথ্যালমোলজির চক্ষুরোগ বিশেষজ্ঞ বিশিষ্ট চিকিৎসক প্রফেসর ডাঃ সঞ্জয় চট্টোপাধ্যায়