উইলিয়াম জি কেলিন জুনিয়র
Sarir O Sasthya|June 2024
ক্যান্সার দমনকারী জিনগুলি নিয়ে গবেষণা করেই তিনি পেয়েছিলেন নোবেল! ভেবেছিলেন স্বামী-স্ত্রী মিলে উপভোগ করবেন সেই মুহূর্ত। অথচ নিয়তির এক কঠিন সিদ্ধান্তে সেই স্বপ্ন থেকে গেল অধরা। উইলিয়াম জি কেলিন জুনিয়র-এর জীবনের অজানা কথা লিখেছেন সঞ্জয় চট্টোপাধ্যায়।
সঞ্জয় চট্টোপাধ্যায়।
উইলিয়াম জি কেলিন জুনিয়র

ভূমিষ্ঠ হওয়ার পর চিকিৎসকরা ভেবেছিলেন, তিনি মৃত। যে প্রসূতি বিশেষজ্ঞ ডেলিভারির দায়িত্বে ছিলেন, তিনি নবজাতকের মায়ের বিশেষ বন্ধু। তাই হাল ছাড়েননি। শেষ পদক্ষেপ হিসেবে শিশুটির পিঠে সজোরে একটি ধাক্কা দেন। আর তাতেই কাজ হয়। শিশুটি কেঁদে ওঠে। হাঁফ ছেড়ে বাঁচেন সকলে। সেই শিশুই পরে খবরের শিরোনাম হন প্রখ্যাত মার্কিন চিকিৎসক বিজ্ঞানী উইলিয়াম জি কেলিন জুনিয়র নামে। যিনি ২০১৯ সালে নোবেল পুরস্কার পান ফিজিওলজি বা মেডিসিনে।

উইলিয়াম ১৯৫৭ সালের ২৩ নভেম্বর জন্মগ্রহণ করেন নিউ ইয়র্ক সিটির জামাইকাতে। উইলিয়ামের দু'বছর বয়স হওয়ার আগে পর্যন্ত তাঁরা নিউ ইয়র্ক সিটির জামাইকাতেই থাকতেন। পরে তাঁদের পরিবার চলে আসে রকভিল সেন্টারে— লং আইল্যান্ডের নিউ ইয়র্ক সিটির এক মধ্যবিত্ত শহরতলিতে। বাবা উইলিয়াম

জর্জ ছিলেন ম্যানহাটনের ট্যাক্স ও এস্টেট বিষয়ক আইনজীবী। মা ন্যান্সি প্রিসিলা (হর্ন) কেলিন ছিলেন মেট্রপলিটান লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানির অ্যকচুয়ারি। তবে, উইলিয়ামের জন্মের পর তিনি চাকরি ছেড়ে গৃহিণী হয়ে যান। রকভিলে যাওয়ার পর উইলিয়ামকে ভর্তি করা হয় একটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে। পোলিওর হাত থেকে বাঁচতে তাঁকে দেওয়া হয় পোলিওর টিকা। পরে উইলিয়াম মজা করে বলেছেন, 'আধুনিক ওষুধের অলৌকিকতার সঙ্গে তখনই আমার প্রথম পরিচয়।' তখন কি কেউ জানতেন, এই ছেলেই একদিন হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয় এবং ডানা-ফারবার ক্যান্সার ইনস্টিটিউটের অধ্যাপক হবেন! টিউমার দমনকারী প্রোটিন নিয়ে গবেষণা করবেন! যার স্বীকৃতি স্বরূপ ২০১৯ সালে পিটার জে র‍্যাডক্লিফ এবং গ্রেগ এল সেমেনজার সঙ্গে মেডিসিনে নোবেল পাবেন !

Diese Geschichte stammt aus der June 2024-Ausgabe von Sarir O Sasthya.

Starten Sie Ihre 7-tägige kostenlose Testversion von Magzter GOLD, um auf Tausende kuratierte Premium-Storys sowie über 8.000 Zeitschriften und Zeitungen zuzugreifen.

Diese Geschichte stammt aus der June 2024-Ausgabe von Sarir O Sasthya.

Starten Sie Ihre 7-tägige kostenlose Testversion von Magzter GOLD, um auf Tausende kuratierte Premium-Storys sowie über 8.000 Zeitschriften und Zeitungen zuzugreifen.

WEITERE ARTIKEL AUS SARIR O SASTHYAAlle anzeigen
ছানি পড়েছে বুঝবেন কীভাবে?
Sarir O Sasthya

ছানি পড়েছে বুঝবেন কীভাবে?

পরামর্শে রিজিওনাল ইনস্টিটিউট অপথ্যালমোলজির অধিকর্তা ডাঃ অসীমকুমার ঘোষ

time-read
3 Minuten  |
October 2024
দিনরাত এসিতে? ডেকে আনছেন ড্রাই আই
Sarir O Sasthya

দিনরাত এসিতে? ডেকে আনছেন ড্রাই আই

পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষুবিশেষজ্ঞ ডাঃ হিমাদ্রি দত্ত

time-read
2 Minuten  |
October 2024
সমস্যা যখন ক্ষীণদৃষ্টি
Sarir O Sasthya

সমস্যা যখন ক্ষীণদৃষ্টি

পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষুরোগ বিশেষজ্ঞ ও দিশা আই হসপিটালের প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান ডাঃ দেবাশিস ভট্টাচার্য

time-read
5 Minuten  |
October 2024
গ্লকোমা থেকে মুক্তির উপায়
Sarir O Sasthya

গ্লকোমা থেকে মুক্তির উপায়

পরামর্শে সুশ্রুত আই ফাউন্ডেশন এবং রিসার্চ সেন্টারের অপথ্যালমোলজিস্ট ডাঃ রতীশচন্দ্র পাল

time-read
3 Minuten  |
October 2024
বিপদ যখন রেটিনোপ্যাথি
Sarir O Sasthya

বিপদ যখন রেটিনোপ্যাথি

পরামর্শে শঙ্করজ্যোতি হাসপাতালের বিশিষ্ট চক্ষুবিশেষজ্ঞ ডাঃ শিবাশিস দাস

time-read
3 Minuten  |
October 2024
ট্যারা চোখ কেন হয় ? প্রতিকারই বা কী?
Sarir O Sasthya

ট্যারা চোখ কেন হয় ? প্রতিকারই বা কী?

পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষু বিশেষজ্ঞ ডাঃ ইপ্সিতা বসু

time-read
3 Minuten  |
October 2024
নজর থাক শিশুর চোখে
Sarir O Sasthya

নজর থাক শিশুর চোখে

সঙ্গে যুক্ত হচ্ছে স্কুলের ডিজিটাল ক্লাসও। তার জেরে মায়োপিয়া হওয়ায় চোখে পাওয়ার আসছে।

time-read
2 Minuten  |
October 2024
নিখরচায় নকল চোখ!
Sarir O Sasthya

নিখরচায় নকল চোখ!

বিদ্যালয়ে প্রবেশের পর তাদের স্কুলে অন্য শিশু দ্বারা হেনস্থা হওয়ার ভয় থাকে। এমন ক্ষেত্রে এই বাচ্চাদের রক্ষা করতে পারে ডেঞ্চার। তাও তৈরি হয় আর আহমেদ ডেন্টাল কলেজে।

time-read
3 Minuten  |
October 2024
কৃত্রিম চোখ গবেষণা কতদূর?
Sarir O Sasthya

কৃত্রিম চোখ গবেষণা কতদূর?

বা ক্ষীণ, তাঁরা আলো-অন্ধকারের প্রভেদ করতে পারেন। আবছা দেখতেও পারেন। তবে বায়োনিক চোখেরও আরও অগ্রগতি প্রয়োজন রয়েছে।

time-read
2 Minuten  |
October 2024
কখন করা হয় কর্নিয়া প্রতিস্থাপন?
Sarir O Sasthya

কখন করা হয় কর্নিয়া প্রতিস্থাপন?

জানালেন রিজিওনাল ইনস্টিটিউট অব অপথ্যালমোলজির চক্ষুরোগ বিশেষজ্ঞ বিশিষ্ট চিকিৎসক প্রফেসর ডাঃ সঞ্জয় চট্টোপাধ্যায়

time-read
2 Minuten  |
October 2024