‘মা, এই ডাকটুকুই বেশিরভাগ মেয়ের কানে অনিবার শান্তি এনে দেয়।' পরিবারের খুদে সদস্যের দাপাদাপি ও দুরন্তপনা গৃহস্থ পিতাকে আরও একটু বেশি সংসারী ও গৃহমুখী করে তোলে। গর্ভাবস্থায় মায়ের শরীরে বেশ কিছু পরিবর্তন আসে। এই সময় গর্ভস্থ ভ্রূণ ও প্রসূতীর উভয়ের শরীরের জন্যই কিছু পরীক্ষা-নিরীক্ষা করানো দরকার। তাই গর্ভধারণ করার আগে ও গর্ভবতী হওয়ার পর বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন পরীক্ষা নিয়ম মেনে করতে হবে। গর্ভস্থ শিশু ও মায়ের উভয় শরীরের জন্য কিছু পরীক্ষা করানো দরকার, যাতে প্রসবের আগে ও পরে অনেক জটিলতা এড়ানো যায়। তাই সন্তান ধারণের আগে ও পরে পরীক্ষাগুলির গুরুত্ব অপরিসীম।
সন্তান ধারনের আগের পরীক্ষা: সন্তান গর্ভে আসার আগের থেকেই শুরু হয় হবু অভিভাবকদের দায়িত্ব। ফ্যামিলি প্ল্যানিং বা পরিকল্পনামাফিক সন্তানধারণের আগেই বাবা মা উভয়ের রক্ত পরীক্ষা করে দেখে নিতে হবে তারা থ্যালাসেমিয়ার বাহক কি না, দু'জনের একজন যদি বাহক হন তাহলে ভয়ের কিছু নেই কিন্তু দুজনেই বাহক হলে সন্তান হওয়ার আগে গাইনিকোলজিস্ট এবং জেনেটিক বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিতে হবে। রুবেলা ভাইরাসের পরীক্ষা করিয়ে প্রয়োজনে প্রতিষেধক নেওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়। রক্তে হিমোগ্লোবিন-এর ঘাটতি আছে কি না, থাইরয়েডের কোনও সমস্যা এবং ব্লাড সুগার-এর সমস্যা আছে কি না তা দেখা হয়। বিশেষ করে যদি হবু মায়ের বাবা অথবা মায়ের ডায়াবেটিসের সমস্যা থাকে তবে তা অবশ্যই চেক করে নেওয়া উচিত। ভিটামিন ডি-থ্রি কোনও ঘাটতি আছে কি না সেটাও দেখে নেওয়া ভালো। তাছাড়াও এখন অনেক চিকিৎসকই প্রেগন্যান্সি আসার আগে স্বামী এবং স্ত্রী দু'জনকেই হেপাটাইটিস বি, সি, ভিডিআরএল ও এইচআইভি— এই টেস্টগুলো করার পরামর্শ দিয়ে থাকেন। এছাড়া যেসব মহিলা হাই ব্লাড প্রেশার, হাই ব্লাড সুগার, হার্ট, কিডনি বা লিভারের ক্রনিক সমস্যায় ভুগছেন, তাঁরা ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী কমপ্লিট হেলথ চেকআপ করানোর পর প্রেগন্যান্সি প্ল্যানিং করলে ভালো হয়।
সন্তানধারণের পরের পরীক্ষা ক. ফার্স্ট ট্রাইমেস্টারের সময় সন্তানধারণের পর হবু মায়ের শরীরের বিশেষ খেয়াল রাখতে হয়। সেই জন্য প্রয়োজন কিছু টেস্টের। গর্ভবতী হওয়ার প্রথম তিন মাসকে বলা হয় ফার্স্ট ট্রাইমেস্টার। এই সময় চিকিৎসকরা যেই টেস্টগুলোর কথা বলেন সেগুলো নিম্নলিখিত—
Diese Geschichte stammt aus der August 2024-Ausgabe von Sarir O Sasthya.
Starten Sie Ihre 7-tägige kostenlose Testversion von Magzter GOLD, um auf Tausende kuratierte Premium-Storys sowie über 8.000 Zeitschriften und Zeitungen zuzugreifen.
Bereits Abonnent ? Anmelden
Diese Geschichte stammt aus der August 2024-Ausgabe von Sarir O Sasthya.
Starten Sie Ihre 7-tägige kostenlose Testversion von Magzter GOLD, um auf Tausende kuratierte Premium-Storys sowie über 8.000 Zeitschriften und Zeitungen zuzugreifen.
Bereits Abonnent? Anmelden
ছানি পড়েছে বুঝবেন কীভাবে?
পরামর্শে রিজিওনাল ইনস্টিটিউট অপথ্যালমোলজির অধিকর্তা ডাঃ অসীমকুমার ঘোষ
দিনরাত এসিতে? ডেকে আনছেন ড্রাই আই
পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষুবিশেষজ্ঞ ডাঃ হিমাদ্রি দত্ত
সমস্যা যখন ক্ষীণদৃষ্টি
পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষুরোগ বিশেষজ্ঞ ও দিশা আই হসপিটালের প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান ডাঃ দেবাশিস ভট্টাচার্য
গ্লকোমা থেকে মুক্তির উপায়
পরামর্শে সুশ্রুত আই ফাউন্ডেশন এবং রিসার্চ সেন্টারের অপথ্যালমোলজিস্ট ডাঃ রতীশচন্দ্র পাল
বিপদ যখন রেটিনোপ্যাথি
পরামর্শে শঙ্করজ্যোতি হাসপাতালের বিশিষ্ট চক্ষুবিশেষজ্ঞ ডাঃ শিবাশিস দাস
ট্যারা চোখ কেন হয় ? প্রতিকারই বা কী?
পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষু বিশেষজ্ঞ ডাঃ ইপ্সিতা বসু
নজর থাক শিশুর চোখে
সঙ্গে যুক্ত হচ্ছে স্কুলের ডিজিটাল ক্লাসও। তার জেরে মায়োপিয়া হওয়ায় চোখে পাওয়ার আসছে।
নিখরচায় নকল চোখ!
বিদ্যালয়ে প্রবেশের পর তাদের স্কুলে অন্য শিশু দ্বারা হেনস্থা হওয়ার ভয় থাকে। এমন ক্ষেত্রে এই বাচ্চাদের রক্ষা করতে পারে ডেঞ্চার। তাও তৈরি হয় আর আহমেদ ডেন্টাল কলেজে।
কৃত্রিম চোখ গবেষণা কতদূর?
বা ক্ষীণ, তাঁরা আলো-অন্ধকারের প্রভেদ করতে পারেন। আবছা দেখতেও পারেন। তবে বায়োনিক চোখেরও আরও অগ্রগতি প্রয়োজন রয়েছে।
কখন করা হয় কর্নিয়া প্রতিস্থাপন?
জানালেন রিজিওনাল ইনস্টিটিউট অব অপথ্যালমোলজির চক্ষুরোগ বিশেষজ্ঞ বিশিষ্ট চিকিৎসক প্রফেসর ডাঃ সঞ্জয় চট্টোপাধ্যায়