বয়স সংখ্যায় বাড়বেই। তাকে থামানো যাবে না। তবে বাহ্যিকভাবে ও অন্দর থেকে ফিট থাকার জন্য অনেক কিছুই করার আছে। আর তা করা যায় যে কোনও বয়স থেকে, যে কোনও অবস্থা থেকে। এমনকী শরীরের অবস্থা যাই হোক না কেন, সবকিছুর ওষুধ হল এক্সারসাইজ আর ডায়েট। হ্যাঁ, শরীর গঠনে ডায়েটের ভূমিকা ৭০ শতাংশ। বাকি ৩০ শতাংশ এক্সারসাইজ। শুধু এক্সারসাইজ করে প্রকৃত ফল লাভ হবে না। শরীরের পক্ষে খাদ্যই কাজ করে ওষুধ হিসেব। সেই প্রথম পরিচর্যাকারী। তাই শরীরের গঠনের পরিপন্থী খাদ্য খাওয়া হলে, সমস্যাও বাড়তে থাকবে। এছাড়া বয়স বুঝে খাবার খাওয়াও অত্যন্ত জরুরি ব্যাপার। একটি কম বয়সি ছেলে বা মেয়ে যে ধরনের খাদ্য খাবে তা কখনওই মাঝবয়সি ছেলেমেয়েরা খাবে না। আবার মাঝবয়সি ব্যক্তি যে ধরনের খাদ্য খাবেন তা কখনওই ষাটোর্ধরা খাবেন না। তবে এত কঠিন করে না ভেবে বরং আমরা যদি জীবনটাকে সহজভাবে দেখতে শুরু করি তাহলেই অনেক সমস্যার সমাধান হয়। শরীর ও মনে তারণ্যও বজায় থাকে। আর তা করা যেতে পারে ছোট থেকেই। কিংবা ছোট থেকেই নেওয়া দরকার ব্যবস্থা।
Diese Geschichte stammt aus der August 2024-Ausgabe von Sarir O Sasthya.
Starten Sie Ihre 7-tägige kostenlose Testversion von Magzter GOLD, um auf Tausende kuratierte Premium-Storys sowie über 8.000 Zeitschriften und Zeitungen zuzugreifen.
Bereits Abonnent ? Anmelden
Diese Geschichte stammt aus der August 2024-Ausgabe von Sarir O Sasthya.
Starten Sie Ihre 7-tägige kostenlose Testversion von Magzter GOLD, um auf Tausende kuratierte Premium-Storys sowie über 8.000 Zeitschriften und Zeitungen zuzugreifen.
Bereits Abonnent? Anmelden
ছানি পড়েছে বুঝবেন কীভাবে?
পরামর্শে রিজিওনাল ইনস্টিটিউট অপথ্যালমোলজির অধিকর্তা ডাঃ অসীমকুমার ঘোষ
দিনরাত এসিতে? ডেকে আনছেন ড্রাই আই
পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষুবিশেষজ্ঞ ডাঃ হিমাদ্রি দত্ত
সমস্যা যখন ক্ষীণদৃষ্টি
পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষুরোগ বিশেষজ্ঞ ও দিশা আই হসপিটালের প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান ডাঃ দেবাশিস ভট্টাচার্য
গ্লকোমা থেকে মুক্তির উপায়
পরামর্শে সুশ্রুত আই ফাউন্ডেশন এবং রিসার্চ সেন্টারের অপথ্যালমোলজিস্ট ডাঃ রতীশচন্দ্র পাল
বিপদ যখন রেটিনোপ্যাথি
পরামর্শে শঙ্করজ্যোতি হাসপাতালের বিশিষ্ট চক্ষুবিশেষজ্ঞ ডাঃ শিবাশিস দাস
ট্যারা চোখ কেন হয় ? প্রতিকারই বা কী?
পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষু বিশেষজ্ঞ ডাঃ ইপ্সিতা বসু
নজর থাক শিশুর চোখে
সঙ্গে যুক্ত হচ্ছে স্কুলের ডিজিটাল ক্লাসও। তার জেরে মায়োপিয়া হওয়ায় চোখে পাওয়ার আসছে।
নিখরচায় নকল চোখ!
বিদ্যালয়ে প্রবেশের পর তাদের স্কুলে অন্য শিশু দ্বারা হেনস্থা হওয়ার ভয় থাকে। এমন ক্ষেত্রে এই বাচ্চাদের রক্ষা করতে পারে ডেঞ্চার। তাও তৈরি হয় আর আহমেদ ডেন্টাল কলেজে।
কৃত্রিম চোখ গবেষণা কতদূর?
বা ক্ষীণ, তাঁরা আলো-অন্ধকারের প্রভেদ করতে পারেন। আবছা দেখতেও পারেন। তবে বায়োনিক চোখেরও আরও অগ্রগতি প্রয়োজন রয়েছে।
কখন করা হয় কর্নিয়া প্রতিস্থাপন?
জানালেন রিজিওনাল ইনস্টিটিউট অব অপথ্যালমোলজির চক্ষুরোগ বিশেষজ্ঞ বিশিষ্ট চিকিৎসক প্রফেসর ডাঃ সঞ্জয় চট্টোপাধ্যায়