উঃ -পার্জনের চাপ, সাংসারিক ব্যস্ততা, নিজের ও পরিবারের ভবিষ্যৎ চিন্তা—জীবনে উদ্বেগের অন্ত নেই। এইসব নিয়ে বেশিরভাগ মানুষই প্রচণ্ড মানসিক চাপে ভোগেন। তবে শরীরের সমস্যা হলে আমরা যতটা উদ্বিগ্ন হয়ে পড়ি, ততটাই উদাসীন থাকি মনের যত্নের ক্ষেত্রে। অথচ সুস্থ-স্বাভাবিক জীবনের জন্য দু'টোই কিন্তু সমান গুরুত্বপূর্ণ।
এক শক্তিশালী প্রাচীন অনুশীলন পদ্ধতি হল যোগচর্চা। যা মন এবং শরীরের মধ্যে সেতু হিসেবে কাজ করে। নিয়মিত যোগাসন ও প্রাণায়াম অভ্যাস করলে যেমন চিন্তাভাবনার বিকাশ ঘটে, তেমনই শরীরও তরতাজা হয়। যার সার্বিক প্রভাবে মানুষ নিজের কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি করে সফলতার শিখর ছুঁতে পারে। মানসিক চাপ দূর করতে যোগ যে অত্যন্ত কার্যকরী, তা ইতিমধ্যেই প্রমাণিত। এবার দেখে নেওয়া যাক মনকে শান্ত করতে ও উদ্বেগ কমাতে কোন কোন যোগাসন করা যেতে পারে।
• সর্বাঙ্গাসন: এই আসন নিয়মিত অভ্যেসে শরীরের সব অংশের উপর কমবেশি প্রভাব পড়ে বলেই আসনটির এহেন নামকরণ। তবে, হৃদরোগীদের এবং ১২-১৩ বছরের কমবয়সি ছেলেমেয়েদের আসনটি করা উচিত নয়।
Diese Geschichte stammt aus der August 2024-Ausgabe von Sarir O Sasthya.
Starten Sie Ihre 7-tägige kostenlose Testversion von Magzter GOLD, um auf Tausende kuratierte Premium-Storys sowie über 8.000 Zeitschriften und Zeitungen zuzugreifen.
Bereits Abonnent ? Anmelden
Diese Geschichte stammt aus der August 2024-Ausgabe von Sarir O Sasthya.
Starten Sie Ihre 7-tägige kostenlose Testversion von Magzter GOLD, um auf Tausende kuratierte Premium-Storys sowie über 8.000 Zeitschriften und Zeitungen zuzugreifen.
Bereits Abonnent? Anmelden
ছানি পড়েছে বুঝবেন কীভাবে?
পরামর্শে রিজিওনাল ইনস্টিটিউট অপথ্যালমোলজির অধিকর্তা ডাঃ অসীমকুমার ঘোষ
দিনরাত এসিতে? ডেকে আনছেন ড্রাই আই
পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষুবিশেষজ্ঞ ডাঃ হিমাদ্রি দত্ত
সমস্যা যখন ক্ষীণদৃষ্টি
পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষুরোগ বিশেষজ্ঞ ও দিশা আই হসপিটালের প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান ডাঃ দেবাশিস ভট্টাচার্য
গ্লকোমা থেকে মুক্তির উপায়
পরামর্শে সুশ্রুত আই ফাউন্ডেশন এবং রিসার্চ সেন্টারের অপথ্যালমোলজিস্ট ডাঃ রতীশচন্দ্র পাল
বিপদ যখন রেটিনোপ্যাথি
পরামর্শে শঙ্করজ্যোতি হাসপাতালের বিশিষ্ট চক্ষুবিশেষজ্ঞ ডাঃ শিবাশিস দাস
ট্যারা চোখ কেন হয় ? প্রতিকারই বা কী?
পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষু বিশেষজ্ঞ ডাঃ ইপ্সিতা বসু
নজর থাক শিশুর চোখে
সঙ্গে যুক্ত হচ্ছে স্কুলের ডিজিটাল ক্লাসও। তার জেরে মায়োপিয়া হওয়ায় চোখে পাওয়ার আসছে।
নিখরচায় নকল চোখ!
বিদ্যালয়ে প্রবেশের পর তাদের স্কুলে অন্য শিশু দ্বারা হেনস্থা হওয়ার ভয় থাকে। এমন ক্ষেত্রে এই বাচ্চাদের রক্ষা করতে পারে ডেঞ্চার। তাও তৈরি হয় আর আহমেদ ডেন্টাল কলেজে।
কৃত্রিম চোখ গবেষণা কতদূর?
বা ক্ষীণ, তাঁরা আলো-অন্ধকারের প্রভেদ করতে পারেন। আবছা দেখতেও পারেন। তবে বায়োনিক চোখেরও আরও অগ্রগতি প্রয়োজন রয়েছে।
কখন করা হয় কর্নিয়া প্রতিস্থাপন?
জানালেন রিজিওনাল ইনস্টিটিউট অব অপথ্যালমোলজির চক্ষুরোগ বিশেষজ্ঞ বিশিষ্ট চিকিৎসক প্রফেসর ডাঃ সঞ্জয় চট্টোপাধ্যায়