• ক্লাস থ্রি। কীই বা বোঝে সে? আঁকার খাতায় রংবেরঙের আঁচড় কাটে আপনমনে দারুণ সেজেগুজে স্টেজে নাচে। বন্ধুদের সঙ্গে টিফিন ভাগ করে নেওয়ায় কাটে দিন। পুতুলের সংসারে সেই তো কর্ত্রী। বাবা, মা, দাদার আহ্লাদে পুচকির দিন কাটছিল সেভাবেই। আট বছরের জীবনে অন্ধকার নিয়ে এল একটা শব্দ। ‘লিউকোমিয়া’। দুর্বলতা, ঘন ঘ জ্বর, হাঁটতে না পারায় কাহিল সেই মেয়ের ধরা পড়ল কঠিন অসুখ। তারপর? লড়াই ছিল। কান্না ছিল। হেরে যাওয়া ছিল। তার সঙ্গে ছিল প্রাণপণ জীবনে ফেরার তাগিদ। সেই তাগিদই শ্রেয়া ব্রহ্মর জিয়নকাঠি। বর্ধমানের শ্রেয়া এখন ইসলাবাদ বিবেকানন্দ বালিকা বিদ্যালয়ের সপ্তম শ্রেণির ছাত্রী। ২০২০-র সেপ্টেম্বরে লিউকেমিয়া ধরা পড়ে তার। সঙ্গে কোভিড। লড়াই করেছে শ্রেয়া। তার টিমে তার পাশে কনস্ট্যান্ট থেকেছেন বাবা, মা। আর চিকিৎসকরা। যাঁদের কাছে সারাজীবন কৃতজ্ঞ থাকবে ব্রহ্ম পরিবার।
সেসময় ভরা কোভিড। শ্রেয়ার মাঝেমধ্যেই জ্বর আসত। পেটে ব্যথা হতো। বর্ধমানেই মেয়েকে প্রথম ডাক্তার দেখান শঙ্কর কুমার ব্রহ্ম। প্রথমে ধরা পড়ে কিডনি স্টোন। তার চিকিৎসা চলাকালীনই রক্ত পরীক্ষায় দেখা গিয়েছিল শ্রেয়ার হিমোগ্লোবিন এবং প্লেটলেট কাউন্ট খুব কম। তার কয়েকদিন পর সে এত দুর্বল হয়ে পড়েছিল, যে বিছানা থেকে ওঠা, নিজে খাওয়ার ক্ষমতাও ছিল না। ফের রক্ত পরীক্ষা হল। এবার হিমোগ্লোবিন এল ৬! সঙ্গে সঙ্গে মেয়েকে রক্ত দেওয়া হল। বর্ধমানের চিকিৎসকরাই কলকাতায় দেখানোর পরামর্শ দেন।
Diese Geschichte stammt aus der December 2024-Ausgabe von Sarir O Sasthya.
Starten Sie Ihre 7-tägige kostenlose Testversion von Magzter GOLD, um auf Tausende kuratierte Premium-Storys sowie über 8.000 Zeitschriften und Zeitungen zuzugreifen.
Bereits Abonnent ? Anmelden
Diese Geschichte stammt aus der December 2024-Ausgabe von Sarir O Sasthya.
Starten Sie Ihre 7-tägige kostenlose Testversion von Magzter GOLD, um auf Tausende kuratierte Premium-Storys sowie über 8.000 Zeitschriften und Zeitungen zuzugreifen.
Bereits Abonnent? Anmelden
ফল রস করে খাবেন নাকি চিবিয়ে খাবেন?
পরামর্শে আর এন টেগোর হাসপাতালের ডায়েটেশিয়ান সঞ্চিতা শীল
রূপচর্চায় লেবু!
পরামর্শে পশ্চিমবঙ্গ সরকারের সিনিয়র আয়ুর্বেদিক মেডিক্যাল অফিসার ডাঃ সত্য স্মরণ অধিকারী ও রূপবিশেষজ্ঞ কেয়া শেঠ
শুচিবায়ুগ্রস্ত স্ত্রী ও অসহায় এক স্বামীর গল্প
হঠাৎ বিপদে বাড়ির পাশে ডাক্তার পান ক’জন! কিছু ক্ষেত্রে প্রতিটা সেকেন্ড হতে পারে জীবনদায়ী, মূল্যবান। ডাক্তারখানা বা হাসপাতালে যাওয়ার আগে চটজলদি কী করবেন ? পরামর্শে ডাঃ শুভেন্দু বাগ।
হাতে হাতে রোগ ছড়ানো আটকান
শরীরের অন্দরে জীবাণুর অনুপ্রবেশ করানোর ক্ষেত্রে সবচেয়ে বড় ‘হাত' আমাদের হস্তযুগলের! লিখেছেন বিভাষচন্দ্র মজুমদার।
কেনিয়ার জলে জঙ্গলে
ওয়াইফাই, সভ্যতার উচ্চনাদ থেকে বহু ক্রোশ দূরে কেনিয়ার অরণ্য এখনও বেঁচে আছে আদিম নীরবতাকে আশ্রয় করে। লিখেছেন ডঃ সঞ্জীব রায়।
ডায়াবেটিসে আক্রান্ত বয়স্ক রোগীর ত্বকের যত্ন!
পরামর্শে এন আর এস মেডিক্যাল কলেজের ডার্মাটোলজি বিভাগের প্রধান ডাঃ অরুণ আচার।
শিল্পই তার জিয়নকাঠি
শ্রেয়া ব্রহ্মর বয়স বেশি নয়। তবু তার জীবনীশক্তি, শিল্পকে আঁকড়ে ধরে লড়াইয়ের অদম্য মানসিকতা বহু মানুষকেই হার মানার আগে একবার জেতার কথা ভাবতে বাধ্য করবে। লিখেছেন স্বরলিপি ভট্টাচার্য।
মানুষকে সবচেয়ে বেশি কষ্ট দিচ্ছে সম্পর্ক! ...
নিজেকে কিছু করতে হবে। নিজের পরিচয় তৈরি করতে হবে। কিন্তু কীভাবে? সেটাই জানেন না অধিকাংশ। এদিকে বাবা-মা বা প্রিয়জনের নামে পরিচিত হতে চাইছেন না অনেকেই। চাইছেন অমুকের ছেলে, তমুকের মেয়ে নয়, তাঁর নামই ‘নাম' হয়ে উঠুক। ছটফটানির সঙ্গে বাড়ছে অস্তিত্ব সঙ্কট। কয়েক দশকের বাঙালি মনে উঁকি দিলেন বিশিষ্ট মনোবিদ ডঃ অমিত চক্রবর্তী। কথা বললেন বিশ্বজিৎ দাস।
গুন্টার ব্লোবেল
এক নাছোড়বান্দা গবেষকের বিস্ময়কর জীবনের কথা লিখেছেন বিভাস মজুমদার।
গেঁটে বাতে নাজেহাল ? সমাধান কী?
পরামর্শে বিশিষ্ট অস্থিরোগ বিশেষজ্ঞ ডাঃ অভিজিৎ বন্দ্যোপাধ্যায়