তিনি নি গাছ ভালবাসেন। বন্য প্রাণ তাঁর বড় প্রিয়, অরণ্য তাঁর সঙ্গে কথা বলে। তিনি বিটু সেহগল, একাধারে লেখক ও পরিবেশ কর্মী, ‘স্যাংচুয়ারি নেচার ফাউন্ডেশন'-এর প্রতিষ্ঠাতা। তবে তাঁর সবচেয়ে বড় পরিচয়, তিনি পরিবেশ প্রেমিক। এই শহরেই তাঁর বড় হয়ে ওঠা। তারপর তাঁর সিমলা গমন। এই সময়কালে পরিবেশকে ভালবাসলেও, তাঁর সমগ্র জীবন জুড়েই যে অরণ্য বাঁচানোর লড়াই মুখ্য হয়ে উঠবে, তা তিনিও জানতেন না। সে কথা নিজেই বললেন, “আমি সব সময়ই নেচারকে ভালবাসতাম, কিন্তু এই নিয়ে সিরিয়াসলি ভাবতাম না। সিমলায় যখন থাকতাম রাতে বন্য জীবজন্তুর ডাক শুনতাম, চারদিকে সবুজ গাছ, পাহাড়.... দেয়ার ইজ্ অল অ্যাবাউট নেচার। ১৯৬৩ সালে আমি স্কুল শেষ করি। তারপর প্রায় দশ বছর পরে যখন আবার সিমলা যাই, তখন উপলব্ধি করি অনেক কিছুই বদলে গিয়েছে। দেখে অবাক হয়ে যাই, প্রকৃতিকে মানুষরা কী ভাবে ধ্বংস করছে! আমি আমার স্কুলের কথা বলছি না কিন্তু। সেখানে প্রচুর গাছপালা আছে। কিন্তু সিমলার চারদিকের প্রকৃতি, বন্য জীবজন্তু, গাছপালা... সবটা নষ্ট হয়ে গিয়েছে। এখনও বলতে পারব না, কেন সেদিন আমার চোখ দিয়ে জল গড়িয়ে পড়ছিল। মনে হচ্ছিল, কেউ যেন আমার কাছ থেকে জোর করে কিছু ছিনিয়ে নিল। সেই দিনের আগে কিন্তু আমি জানতামও
Diese Geschichte stammt aus der April 30, 2024-Ausgabe von SANANDA.
Starten Sie Ihre 7-tägige kostenlose Testversion von Magzter GOLD, um auf Tausende kuratierte Premium-Storys sowie über 8.000 Zeitschriften und Zeitungen zuzugreifen.
Bereits Abonnent ? Anmelden
Diese Geschichte stammt aus der April 30, 2024-Ausgabe von SANANDA.
Starten Sie Ihre 7-tägige kostenlose Testversion von Magzter GOLD, um auf Tausende kuratierte Premium-Storys sowie über 8.000 Zeitschriften und Zeitungen zuzugreifen.
Bereits Abonnent? Anmelden
স্কিবিডি টয়লেট: গেমিংয়ের নতুন ট্রেন্ড
জেন আলফা মেতে রয়েছে • এক নতুন 'বিজার' গেমে। নাম, ‘স্কিবিডি টয়লেট'। নেপথ্যের সম্ভাব্য কারণ কী? বিশদে জানাচ্ছেন পেরেন্টিং কনসালট্যান্ট পায়েল ঘোষ।
চ্যালেঞ্জ ছিল অবাঙালিদের বাঙালি খাবার খাওয়ানো, সেটা আমি পেরেছি
রাত আড়াইটের ফ্লাইট ধরে ভোর পাঁচটায় কলকাতায় এসে নেমেছেন এক ইভেন্টে যোগ দিতে, আবার সাড়ে ছ'টার ফ্লাইট ধরে ফিরে যাবেন মুম্বই। তারই ফাঁকে স্পেশ্যালিটি রেস্তরাঁর অধিকর্তা অঞ্জন চট্টোপাধ্যায়ের মুখোমুখি পারমিতা সাহা
শব্দ, আলোয় দূরে থাক পোষ্য
দীপাবলির ‘আনন্দ’ থেকে দূরে রাখুন পোষ্যেদের। জানাচ্ছেন বিশিষ্ট সার্জন ও পশু বিশেষজ্ঞ ডা. গৌতম মুখোপাধ্যায়।
দূষণ বনাম জীবন!
বেঁচে থাকতে অপরিহার্য পরিষ্কার বাতাসে শ্বাস নেওয়ার অধিকারটুকু। বায়ুদূষণের নিরিখে কোথায় দাঁড়িয়ে আমরা? জানাচ্ছেন অধ্যাপক অনিরুদ্ধ মুখোপাধ্যায় ও পরিবেশ বিজ্ঞানী স্বাতী নন্দী চক্রবর্তী। লিখছেন অনিকেত গুহ ও মধুরিমা সিংহ রায়।
বায়ুদূষণ ও শ্বাসজনিত সমস্যা
বায়ুদূষণ আমাদের শ্বাসযন্ত্রে কী প্রভাব ফেলছে? বিশদে জানাচ্ছেন কনসালট্যান্ট পালমোনোলজিস্ট ডা. সুস্মিতা রায়চৌধুরী ও অ্যালার্জিস্ট ডা. কল্লোল পাল। লিখছেন উপমা মুখোপাধ্যায় ও পৃথা বসু।
সবুজ দীপাবলি: আদৌ সম্ভব?
দীপাবলিকে দূষণমুক্ত করার জন্য কী করা যেতে পারে? সবুজ বাজি এই লক্ষ্যে কতটা সফল? বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে কথা বলে বোঝার চেষ্টা করলেন সংবেত্তা চক্রবর্তী।
স্লিপ ডিভোর্স:সম্পর্ক ও বিজ্ঞান
নিদ্রা-বিচ্ছেদ! বাংলা তর্জমা করলে খানিক এমনই দাঁড়ায় শব্দবন্ধটি। স্লিপ সাইকোলজির গহীনে কি লুকিয়ে ‘সুস্থ’ দাম্পত্যের সমীকরণ? সন্ধান করলেন অনিকেত গুহ।
বন্ধুদের অনুরোধে শুরু, আর পিছন ফিরে তাকাইনি
নানা ইভেন্টে, রেস্তরাঁয় বা বিয়েবাড়িতে সুদৃশ্য টেবল ডেকরেশন করেন অ্যামি কোঠারি। টেবল স্টাইলিস্ট হিসেবে ১০ বছরের কেরিয়ার। তাঁর জার্নির কথা শুনলেন মধুরিমা সিংহ রায়।
সতর্ক হোন মরসুমি জ্বরে...
শীত ও আর্দ্রতার মিশেলে, ভরা হেমন্তেও ঘরে ঘরে ‘সিজনাল ফিভার'। কী করবেন, কী নয়, জানালেন অধ্যাপক ও চিকিৎসক ডা.অরুণাংশু তালুকদার এবং বিশিষ্ট জেনারেল ফিজিশিয়ন ডা. সুবীর মণ্ডল। লিখছেন অনিকেতগুহ।
স্বাদ-এ শেফ
কাবাব, পাই বা সুইস রোল— চেনা পদে অচেনা স্বাদের টুইস্ট থাকলে মুখে তো হাসি ফুটবেই! কলকাতার রেস্তরাঁয় পাওয়া যাবে তেমনই স্বাদের সম্ভার। চারটি এক্সক্লুসিভ পদ সাজিয়ে দিলেন কাফে কোর্টইয়ার্ড-এর কর্ণধার সুদর্শনা দত্ত চাকলাদার।