মা তৃত্ব। এক নারীর জীবনের সম্ভবত সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ধাপ। নেহাত যদি তা অনিচ্ছাকৃত না হয়, তবে মাতৃত্বের চেয়ে সুন্দর অনুভূতিও নেই। শুধু কিছু বিষয় মাথায় রাখা দরকার হবু মা এবং তাঁর আশপাশের মানুষদের। শরীর এবং মনের একটু বাড়তি যত্নের প্রয়োজন এ সময়। কেমন ভাবে যত্ন নেবেন, কী কী সমস্যা হতে পারে, ধারণা দেওয়ার চেষ্টা করলাম আমরা।
হবু মায়ের শারীরিক নানা প্রয়োজন নিয়ে বললেন কনসালট্যান্ট অবস্টেট্রিশিয়ান অ্যান্ড গাইনিকলজিস্ট ডা. প্রসেনজিৎ সরকার।
ডায়াগনসিস প্রথমেই জানা দরকার, অন্তঃসত্ত্বা হয়েছেন কি না সে ব্যাপারে নিশ্চিত হবেন কী করে। মেনস্ট্রুয়েশন হতে যদি দেরি হয়, তা হলে তো অবশ্যই ইউরিন টেস্ট করে দেখতে পারেন। আগে দু'সপ্তাহ অপেক্ষা করে পরীক্ষা করতে হত। কিন্তু এখন ইউরিন টেস্ট আরও সেনসিটিভ হয়ে গিয়েছে, ফলে একদিন অপেক্ষা করেই পরীক্ষা করাতে পারেন। প্রেগন্যান্সি থাকলে, এসে যাবে। পিরিয়ড মিস করার পাশাপাশি কিছু সিম্পটম বা লক্ষণ ও রয়েছে প্রেগন্যান্সির। সেগুলো হল— ১) গা-বমি ভাব ২) একটা অদ্ভুত আলস্য ৩) বারবার ইউরিনেশনের প্রয়োজন হওয়া ৪) ব্রেস্ট পেন যদি পিরিয়ড মিস করেন এবং পাশাপাশি এ সব লক্ষণ থাকে, তা হলে অবশ্যই ইউরিন টেস্ট করুন। ■ প্রেগন্যান্সির টেস্ট দু'ধরনের হয়— ইউরিন টেস্ট ও ব্লাড টেস্ট। এই ব্লাড টেস্টকে বলা হয় ‘বিটা এইচসিজি টেস্ট'। এটি একটি হরমোন, যা প্রেগন্যান্সিতে শরীরে বেশি মাত্রায় উৎপাদন হয় এবং পরীক্ষায় ধরা পড়ে। ইউরিন টেস্টে যদি কোনও কারণে সংশয় হয় (দু'টি দাগ আসার কথা, অনেক সময় দ্বিতীয় দাগটি হালকা আসে) তা হলে, হয় এক সপ্তাহ অপেক্ষা করে আবার ইউরিন টেস্ট করা যায় কিংবা সে দিনই ব্লাড টেস্ট করা যায়। এমনকি, পিরিয়ড মিস করার দু'তিন দিন আগেও যদি রক্ত পরীক্ষা করান, প্রেগন্যান্সি থাকলে জেনে যাবেন।
Diese Geschichte stammt aus der May 30, 2024-Ausgabe von SANANDA.
Starten Sie Ihre 7-tägige kostenlose Testversion von Magzter GOLD, um auf Tausende kuratierte Premium-Storys sowie über 8.000 Zeitschriften und Zeitungen zuzugreifen.
Bereits Abonnent ? Anmelden
Diese Geschichte stammt aus der May 30, 2024-Ausgabe von SANANDA.
Starten Sie Ihre 7-tägige kostenlose Testversion von Magzter GOLD, um auf Tausende kuratierte Premium-Storys sowie über 8.000 Zeitschriften und Zeitungen zuzugreifen.
Bereits Abonnent? Anmelden
স্কিবিডি টয়লেট: গেমিংয়ের নতুন ট্রেন্ড
জেন আলফা মেতে রয়েছে • এক নতুন 'বিজার' গেমে। নাম, ‘স্কিবিডি টয়লেট'। নেপথ্যের সম্ভাব্য কারণ কী? বিশদে জানাচ্ছেন পেরেন্টিং কনসালট্যান্ট পায়েল ঘোষ।
চ্যালেঞ্জ ছিল অবাঙালিদের বাঙালি খাবার খাওয়ানো, সেটা আমি পেরেছি
রাত আড়াইটের ফ্লাইট ধরে ভোর পাঁচটায় কলকাতায় এসে নেমেছেন এক ইভেন্টে যোগ দিতে, আবার সাড়ে ছ'টার ফ্লাইট ধরে ফিরে যাবেন মুম্বই। তারই ফাঁকে স্পেশ্যালিটি রেস্তরাঁর অধিকর্তা অঞ্জন চট্টোপাধ্যায়ের মুখোমুখি পারমিতা সাহা
শব্দ, আলোয় দূরে থাক পোষ্য
দীপাবলির ‘আনন্দ’ থেকে দূরে রাখুন পোষ্যেদের। জানাচ্ছেন বিশিষ্ট সার্জন ও পশু বিশেষজ্ঞ ডা. গৌতম মুখোপাধ্যায়।
দূষণ বনাম জীবন!
বেঁচে থাকতে অপরিহার্য পরিষ্কার বাতাসে শ্বাস নেওয়ার অধিকারটুকু। বায়ুদূষণের নিরিখে কোথায় দাঁড়িয়ে আমরা? জানাচ্ছেন অধ্যাপক অনিরুদ্ধ মুখোপাধ্যায় ও পরিবেশ বিজ্ঞানী স্বাতী নন্দী চক্রবর্তী। লিখছেন অনিকেত গুহ ও মধুরিমা সিংহ রায়।
বায়ুদূষণ ও শ্বাসজনিত সমস্যা
বায়ুদূষণ আমাদের শ্বাসযন্ত্রে কী প্রভাব ফেলছে? বিশদে জানাচ্ছেন কনসালট্যান্ট পালমোনোলজিস্ট ডা. সুস্মিতা রায়চৌধুরী ও অ্যালার্জিস্ট ডা. কল্লোল পাল। লিখছেন উপমা মুখোপাধ্যায় ও পৃথা বসু।
সবুজ দীপাবলি: আদৌ সম্ভব?
দীপাবলিকে দূষণমুক্ত করার জন্য কী করা যেতে পারে? সবুজ বাজি এই লক্ষ্যে কতটা সফল? বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে কথা বলে বোঝার চেষ্টা করলেন সংবেত্তা চক্রবর্তী।
স্লিপ ডিভোর্স:সম্পর্ক ও বিজ্ঞান
নিদ্রা-বিচ্ছেদ! বাংলা তর্জমা করলে খানিক এমনই দাঁড়ায় শব্দবন্ধটি। স্লিপ সাইকোলজির গহীনে কি লুকিয়ে ‘সুস্থ’ দাম্পত্যের সমীকরণ? সন্ধান করলেন অনিকেত গুহ।
বন্ধুদের অনুরোধে শুরু, আর পিছন ফিরে তাকাইনি
নানা ইভেন্টে, রেস্তরাঁয় বা বিয়েবাড়িতে সুদৃশ্য টেবল ডেকরেশন করেন অ্যামি কোঠারি। টেবল স্টাইলিস্ট হিসেবে ১০ বছরের কেরিয়ার। তাঁর জার্নির কথা শুনলেন মধুরিমা সিংহ রায়।
সতর্ক হোন মরসুমি জ্বরে...
শীত ও আর্দ্রতার মিশেলে, ভরা হেমন্তেও ঘরে ঘরে ‘সিজনাল ফিভার'। কী করবেন, কী নয়, জানালেন অধ্যাপক ও চিকিৎসক ডা.অরুণাংশু তালুকদার এবং বিশিষ্ট জেনারেল ফিজিশিয়ন ডা. সুবীর মণ্ডল। লিখছেন অনিকেতগুহ।
স্বাদ-এ শেফ
কাবাব, পাই বা সুইস রোল— চেনা পদে অচেনা স্বাদের টুইস্ট থাকলে মুখে তো হাসি ফুটবেই! কলকাতার রেস্তরাঁয় পাওয়া যাবে তেমনই স্বাদের সম্ভার। চারটি এক্সক্লুসিভ পদ সাজিয়ে দিলেন কাফে কোর্টইয়ার্ড-এর কর্ণধার সুদর্শনা দত্ত চাকলাদার।