কেন আমাদের ওজন বাড়ে? । এই প্রশ্নের উত্তরে বলা যায়, আলাদা কোনও অসুখবিসুখ না থাকলে একজন ব্যক্তির ওজন বৃদ্ধির পিছনে দায়ী থাকে মূলত খাদ্যাভ্যাস এবং কায়িক শ্রমের অভাব। তা কেমন? আসলে আমাদের শরীর গঠিত হয়েছে অসংখ্য কোষ দিয়ে। এই কোষগুলি নিরন্তর কাজ করে চলেছে। তার জন্য দরকার এনার্জি বা শক্তির। আবার এই যে আমরা হাঁটছি, খেলছি, ছুটছি, হাত, পা নাড়ছি, তার জন্যও দরকার এনার্জির। আর এনার্জি আসে খাদ্য থেকে। ফলে আমরা যখন খাবার খাই, তখন শরীর শক্তি পেতে খাবারের মধ্যে থাকা কার্বোহাইড্রেট, প্রোটিন এবং চর্বিকে ব্যবহার করে। কিন্তু যখন আমরা খাবার খাওয়ার তুলনায় শারীরিক পরিশ্রম কমিয়ে ফেলি, তখন অতিরিক্ত ক্যালোরি চর্বি হিসেবে শরীরে জমতে থাকে এবং ফলে আমরা স্থূলকায় হয়ে পড়ি। অনেকেই ওজন কমানোর তাড়নায় শুধু লিক্যুইড ডায়েট ফলো করতে শুরু করেন। প্রশ্ন হল লিক্যুইড ডায়েট কি? অনেকে লিক্যুইড ডায়েট মানে ভাবেন মাস তিনেক ধরে শুধুই জল বা ফলের রস পান করা। অন্য কোনও খাদ্যগ্রহণ না করা! না, বিষয়টি মোটেই এমন নয়। লিক্যুইড ডায়েটের ধারণা একটু আলাদা।
Esta historia es de la edición September 2024 de Sarir O Sasthya.
Comience su prueba gratuita de Magzter GOLD de 7 días para acceder a miles de historias premium seleccionadas y a más de 9,000 revistas y periódicos.
Ya eres suscriptor ? Conectar
Esta historia es de la edición September 2024 de Sarir O Sasthya.
Comience su prueba gratuita de Magzter GOLD de 7 días para acceder a miles de historias premium seleccionadas y a más de 9,000 revistas y periódicos.
Ya eres suscriptor? Conectar
ছানি পড়েছে বুঝবেন কীভাবে?
পরামর্শে রিজিওনাল ইনস্টিটিউট অপথ্যালমোলজির অধিকর্তা ডাঃ অসীমকুমার ঘোষ
দিনরাত এসিতে? ডেকে আনছেন ড্রাই আই
পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষুবিশেষজ্ঞ ডাঃ হিমাদ্রি দত্ত
সমস্যা যখন ক্ষীণদৃষ্টি
পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষুরোগ বিশেষজ্ঞ ও দিশা আই হসপিটালের প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান ডাঃ দেবাশিস ভট্টাচার্য
গ্লকোমা থেকে মুক্তির উপায়
পরামর্শে সুশ্রুত আই ফাউন্ডেশন এবং রিসার্চ সেন্টারের অপথ্যালমোলজিস্ট ডাঃ রতীশচন্দ্র পাল
বিপদ যখন রেটিনোপ্যাথি
পরামর্শে শঙ্করজ্যোতি হাসপাতালের বিশিষ্ট চক্ষুবিশেষজ্ঞ ডাঃ শিবাশিস দাস
ট্যারা চোখ কেন হয় ? প্রতিকারই বা কী?
পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষু বিশেষজ্ঞ ডাঃ ইপ্সিতা বসু
নজর থাক শিশুর চোখে
সঙ্গে যুক্ত হচ্ছে স্কুলের ডিজিটাল ক্লাসও। তার জেরে মায়োপিয়া হওয়ায় চোখে পাওয়ার আসছে।
নিখরচায় নকল চোখ!
বিদ্যালয়ে প্রবেশের পর তাদের স্কুলে অন্য শিশু দ্বারা হেনস্থা হওয়ার ভয় থাকে। এমন ক্ষেত্রে এই বাচ্চাদের রক্ষা করতে পারে ডেঞ্চার। তাও তৈরি হয় আর আহমেদ ডেন্টাল কলেজে।
কৃত্রিম চোখ গবেষণা কতদূর?
বা ক্ষীণ, তাঁরা আলো-অন্ধকারের প্রভেদ করতে পারেন। আবছা দেখতেও পারেন। তবে বায়োনিক চোখেরও আরও অগ্রগতি প্রয়োজন রয়েছে।
কখন করা হয় কর্নিয়া প্রতিস্থাপন?
জানালেন রিজিওনাল ইনস্টিটিউট অব অপথ্যালমোলজির চক্ষুরোগ বিশেষজ্ঞ বিশিষ্ট চিকিৎসক প্রফেসর ডাঃ সঞ্জয় চট্টোপাধ্যায়