কস্মার্টক ভ্রমণ শুরু করা যায় বেঙ্গালুরু, মহীশূর বা মেঙ্গালুরু থেকে। এখানে বেঙ্গালুরু থেকে শুরু করে কনটিক ভ্রমণ সাজিয়ে দেওয়া হল। ছুটি ও পছন্দ অনুযায়ী আপনার কর্নাটক ভ্রমণ সাজিয়ে নিন নিজের মতো।
বেঙ্গালুরু কর্নাটকের রাজধানী বেঙ্গালুরু এখন ভারতের সিলিকন ভ্যালি হিসেবে পরিচিতি পেলেও এক কালে এ শহরকে বলা হত 'সিটি অব গার্ডেন' বা বাগানের শহর। বেঙ্গালুরুতে রয়েছে বেশ কিছু দর্শনীয় জায়গা। আসুন বেঙ্গালুরু ভ্রমণে সেই জায়গাগুলি থেকে ঘুরে আসা যাক।
লালবাগ বোটানিক্যাল গার্ডেন লালবাগ বোটানিক্যাল গার্ডেনের নির্মাণকাজ শুরু হয় নবাব হায়দার আলির আমলে, পরে সে কাজ সম্পূর্ণ করেন টিপু সুলতান। এখানে দেশ-বিদেশ থেকে আনা বিরল প্রজাতির নানা গাছপালা এবং ভেষজ উদ্ভিদ দেখতে পাবেন। এখন এটা সরকারি বোটানিক্যাল গার্ডেন। আছে গ্লাস হাউস, প্রতি বছর এখানে বার্ষিক ফুলের প্রদর্শনী আয়োজিত হয়। বাগানের প্রধান আকর্ষণ, ৩০০ কোটি বছরের পুরনো শিলাপাথর।
বানারঘাটা ন্যাশনাল পার্ক বেঙ্গালুরু শহরের দক্ষিণে ২২ কিলোমিটার দূরে বানারঘাটা ন্যাশনাল পার্ক। ১৯৭৪ সালে এই বনাঞ্চলকে জাতীয় উদ্যান ঘোষণা করা হয়। বানারঘাটা ন্যাশনাল পার্কের একাংশে বন্যপ্রাণীরা খোলা আকাশের নীচে ঘুরে বেড়ায়। জঙ্গল সাফারিতে তাদের সঙ্গে মুখোমুখি সাক্ষাৎও হতে পারে। এখানে আর আছে একটা সুন্দর প্রজাপতি পার্ক আর চিড়িয়াখানা।
বেঙ্গালুরু প্যালেস ইংল্যান্ডের উইন্ডসর ক্যাসলের আদলে তৈরি বেঙ্গালুরু প্যালেস প্রায় এক একর জায়গা নিয়ে তৈরি। প্রাসাদের ভিতরে দেখতে পাবেন প্রাচীন রাজত্বের নানা সামগ্রী।
টিপু সুলতানের গ্রীষ্মকালীন প্যালেস ১৬০টি কাঠের পিলারের উপর তৈরি দোতলা গ্রীষ্মকালীন প্রাসাদের দু'দিক খোলা। দোতলায় দু'দিকে আছে দু'টি ঝুলন্ত ব্যালকনি। টিপু সুলতান নিহত হলে, ইংরেজরা এই প্রাসাদকে তাদের প্রশাসনিক সদর দপ্তর হিসেবে ব্যবহার করা শুরু করে।
বিধান সৌধ শহরের কেন্দ্রে ৬০ একর এলাকা জুড়ে বিস্তৃত বিধান সৌধে এক ছাদের তলায় পরিচালিত হয় রাজ্য সচিবালয় এবং রাজ্য বিধানসভা। এগুলি ছাড়াও বেঙ্গালুরুতে দেখে নিন উলসুর হ্রদ, কারন পার্ক।
Esta historia es de la edición July 2024 de Bhraman.
Comience su prueba gratuita de Magzter GOLD de 7 días para acceder a miles de historias premium seleccionadas y a más de 9,000 revistas y periódicos.
Ya eres suscriptor ? Conectar
Esta historia es de la edición July 2024 de Bhraman.
Comience su prueba gratuita de Magzter GOLD de 7 días para acceder a miles de historias premium seleccionadas y a más de 9,000 revistas y periódicos.
Ya eres suscriptor? Conectar
শাতের মেলা-পার্বণ
গুজরাত পর্যটন বিভাগ প্রতি বছর রণ উৎসব বা হোয়াইট ডেজার্ট ফেস্টিভ্যালের আয়োজন করে। কচ্ছ জেলার ধরদো গ্রামে এই উৎসব হয়। বিশেষ করে পূর্ণিমার রাতে সাদা মরুভূমির অপরূপ সৌন্দর্য দেখার জন্য পর্যটকের ভিড় বেড়ে যায়। বিলাসবহুল তাঁবুতে থাকার ব্যবস্থা এবং গুজরাতি লোকনৃত্য, লোকসংগীত, চিত্রকলা ও প্রাদেশিক খাবারের সমারোহ এই উৎসবের বিশেষ আকর্ষণ।
শীতের দিনে সপ্তাশেষে
/ গোবর্ধনপুর / গোপালপুর / আদিত্যপুর / পুরুলিয়ার টিকড়টাঁড়ের আড়াল কানালি /কুকি ড্যাম /জাজাহাতু /মাছকান্দা ঝরনা
তুষারচিতার খোঁজে শীতের স্পিতি উপত্যকায়
শীতে খাবারের খোঁজে স্নো-লেপার্ডরা নেমে আসে হিমাচলের স্পিতি উপত্যকায়। বরফজমা উপত্যকায় এ-সময় আরও নানা বন্যপ্রাণীর দেখা মেলে। এবছরের ফেব্রুয়ারি মাসের অভিজ্ঞতা।
শীতে সাত সমুদ্রে
/কারোয়ার / দেববাগ / মাইপাড়ু /কোভালম / ভারকালা / লাক্ষাদ্বীপ / হ্যাভলক
ওরিয়া উৎসবে ওয়াক্কা
শীতের শেষে অরুণাচলের অচিন গ্রাম ওয়াক্কা মেতে ওঠে ওরিয়া উৎসবে। এবারের ওরিয়া উৎসব ১৬ ফেব্রুয়ারি।
শীতের কাজিরাঙা
কাজিরাঙার রোমাঞ্চময় জঙ্গলে মিঠে রোদে ঠান্ডা হাওয়ায় অপরূপ নিসর্গের মাঝে গন্ডার, হুলক গিবন, বাঘ, হাতি, বুনো মহিষ আর অসংখ্য পাখি দেখার আনন্দ পেতে চাইলে যেতে হবে শীতেই। মস্ত বড় এলিফ্যান্ট গ্রাসের আড়ালে হাতিও তখন ঢাকা পড়ে যায়।
শীতের কাশ্মীরে সাধনা টপ
শীতেই চলুন শীতের দেশে। শীতের আনন্দ সেখানেই। শীতের কাশ্মীরে চেনা পথে যদি বরফ না পান, চলে যেতে পারেন অল্পচেনা সাধনা টপে।
শীতের পাখি দেখতে কুমায়ুন থেকে গাড়োয়াল
গাড়োয়াল আর কুমায়ুন পাহাড় এমনিতেই হিমালয়ের পাখিদের স্বর্গরাজ্য। শীতে বেশি উচ্চতার পাখিরাও নেমে আসে সাততাল, মানিলা, মকুমঠ, চোপতা, তুঙ্গনাথে। শীতের পাহাড় পাখি-দেখিয়েদেরও স্বর্গ।
জিঞ্জি দুর্গ দেখে পিছাভরম
জেনে রাখুন পিছাভরমে সংকীর্ণ খাঁড়ির মধ্যে প্রবেশ করতে চাইলে এবং গহীন অরণ্যের স্বাদ নিতে হলে হাতে দাঁড় টানা ছোট নৌকা সবচেয়ে উপযোগী। এটি অনেকটা ভিতরে প্রবেশ করতে পারে। বড় নৌকার ক্ষেত্রে তা সম্ভব নয়। /৪৫ মিনিটের জন্য চারজনের ক্ষেত্রে ছোট দাঁড় টানা নৌকার খরচ ৪০০ টাকা এবং ৮ জনের মোটর বোটে টিকিট মূল্য ৮০০ টাকা। / কাদিয়াম্পালয়াম গ্রাম থেকে প্রাইভেট ফিশিং বোটে নৌসফর করতে চাইলে যোগাযোগ করতে পারেন: আনবো ৯৭৮৬৭-৬7287
জমাট শীতে উত্তরবঙ্গের গ্রামে গ্রামে
সবুজ চা-বাগানে ঘেরা নিস্তরঙ্গ গ্রাম, ফলে ভরা কমলালেবু বাগান, বৃষ্টি ধোয়া আকাশে হেসে ওঠা কাঞ্চনজঙ্ঘা, ডিসেম্বরের জমাট শীতে উত্তরবঙ্গের ভ্রমণকথা।