কা শ্মীর ভ্রমণে এসে নিজের চোখে কাশ্মীরের অনন্য প্রাকৃতিক সৌন্দর্য দেখে, এখানকার সুন্দর মনের মানুষজনের সঙ্গে মিশে তবেই বোঝা যায় কেন কাশ্মীরকে ভূস্বর্গ বলা হয়। কাশ্মীরে পর্যটক সমাগম ঘটে প্রায় সারা বছরই। কাশ্মীর দেখা শুরু করুন রাজধানী শহর শ্রীনগর থেকে।
শ্রীনগর শুধু শ্রীনগর ঘুরতেই দিনদুয়েক হাতে রাখা উচিত। শ্রীনগরের ডাল লেককে ঘিরেই ছড়িয়ে আছে বেশিরভাগ পর্যটনস্থল। তবে পুরনো শ্রীনগরের অলিগলিতে ঘুরে বেড়াতেও ভালো লাগে। সেজন্য বরাদ্দ রাখুন একটি বেলা। আর অবশ্যই একজন স্থানীয় গাইডকে সঙ্গে নেবেন। শ্রীনগরে অন্তত এক রাত থাকুন ডালের জলের উপর ভাসমান হাউসবোটে। আর একটু নির্জনে থাকতে চাইলে নিগিন লেকের হাউসবোটেও থাকা যায়। ঘণ্টা অনুযায়ী শঙ্করাচার্য এখানে আসেন, তপস্যা করেন। মন্দিরটি তাঁরই নাম বহন করছে। বহু বার সংস্কার হয়েছে এই মন্দিরে। পাহাড়ের উপর থেকে নীচে শ্রীনগরের বাড়িঘর, হাউসবোট, ডাল লেক, শিকারা নিয়ে দৃশ্যটি খুবই সুন্দর!
শঙ্করাচার্য মন্দির দেখে ডাল বুলেভার্ড ধরে চলুন বোটানিকাল গার্ডেন। মার্চ-এপ্রিলে এই চত্বর ভরে থাকে টিউলিপ ফুলে। মহীরুহ, পুকুর ও পায়েচলা পথ নিয়ে সুন্দর সাজানো বাগান। পিছনে জাবরওয়ান পাহাড়শ্রেণি। বোটানিকাল গার্ডেনের পাশেই চশমা শাহী। ১৬৩২ খ্রিস্টাব্দে মুঘল সম্রাট শাহজাহান এটি তৈরি করেছিলেন জ্যেষ্ঠপুত্র দারাশিকোর জন্য। এটি শ্রীনগরের সবচেয়ে ছোট মুঘল বাগিচা। পরিধি মাত্র ১ একর। পাথরের স্থাপত্যের মধ্য দিয়ে নেমে এসেছে ঝরনা, রয়েছে ফোয়ারা। অনতিদূরে পরিমহল। জাবর ওয়ান পর্বতমালার গায়ে ধাপে ধাপে গড়ে ওঠা, পাথরের স্থাপত্য ও ফটকওয়ালা কেল্লাসদৃশ বাগিচা পরিমহল। সিঁড়ি বেয়ে বিভিন্ন ধাপে উঠে পরিমহলের ঝুলবারান্দা থেকে চোখে পড়ে ডাল লেক ও শ্রীনগরের দৃশ্য।
Esta historia es de la edición July 2024 de Bhraman.
Comience su prueba gratuita de Magzter GOLD de 7 días para acceder a miles de historias premium seleccionadas y a más de 9,000 revistas y periódicos.
Ya eres suscriptor ? Conectar
Esta historia es de la edición July 2024 de Bhraman.
Comience su prueba gratuita de Magzter GOLD de 7 días para acceder a miles de historias premium seleccionadas y a más de 9,000 revistas y periódicos.
Ya eres suscriptor? Conectar
শাতের মেলা-পার্বণ
গুজরাত পর্যটন বিভাগ প্রতি বছর রণ উৎসব বা হোয়াইট ডেজার্ট ফেস্টিভ্যালের আয়োজন করে। কচ্ছ জেলার ধরদো গ্রামে এই উৎসব হয়। বিশেষ করে পূর্ণিমার রাতে সাদা মরুভূমির অপরূপ সৌন্দর্য দেখার জন্য পর্যটকের ভিড় বেড়ে যায়। বিলাসবহুল তাঁবুতে থাকার ব্যবস্থা এবং গুজরাতি লোকনৃত্য, লোকসংগীত, চিত্রকলা ও প্রাদেশিক খাবারের সমারোহ এই উৎসবের বিশেষ আকর্ষণ।
শীতের দিনে সপ্তাশেষে
/ গোবর্ধনপুর / গোপালপুর / আদিত্যপুর / পুরুলিয়ার টিকড়টাঁড়ের আড়াল কানালি /কুকি ড্যাম /জাজাহাতু /মাছকান্দা ঝরনা
তুষারচিতার খোঁজে শীতের স্পিতি উপত্যকায়
শীতে খাবারের খোঁজে স্নো-লেপার্ডরা নেমে আসে হিমাচলের স্পিতি উপত্যকায়। বরফজমা উপত্যকায় এ-সময় আরও নানা বন্যপ্রাণীর দেখা মেলে। এবছরের ফেব্রুয়ারি মাসের অভিজ্ঞতা।
শীতে সাত সমুদ্রে
/কারোয়ার / দেববাগ / মাইপাড়ু /কোভালম / ভারকালা / লাক্ষাদ্বীপ / হ্যাভলক
ওরিয়া উৎসবে ওয়াক্কা
শীতের শেষে অরুণাচলের অচিন গ্রাম ওয়াক্কা মেতে ওঠে ওরিয়া উৎসবে। এবারের ওরিয়া উৎসব ১৬ ফেব্রুয়ারি।
শীতের কাজিরাঙা
কাজিরাঙার রোমাঞ্চময় জঙ্গলে মিঠে রোদে ঠান্ডা হাওয়ায় অপরূপ নিসর্গের মাঝে গন্ডার, হুলক গিবন, বাঘ, হাতি, বুনো মহিষ আর অসংখ্য পাখি দেখার আনন্দ পেতে চাইলে যেতে হবে শীতেই। মস্ত বড় এলিফ্যান্ট গ্রাসের আড়ালে হাতিও তখন ঢাকা পড়ে যায়।
শীতের কাশ্মীরে সাধনা টপ
শীতেই চলুন শীতের দেশে। শীতের আনন্দ সেখানেই। শীতের কাশ্মীরে চেনা পথে যদি বরফ না পান, চলে যেতে পারেন অল্পচেনা সাধনা টপে।
শীতের পাখি দেখতে কুমায়ুন থেকে গাড়োয়াল
গাড়োয়াল আর কুমায়ুন পাহাড় এমনিতেই হিমালয়ের পাখিদের স্বর্গরাজ্য। শীতে বেশি উচ্চতার পাখিরাও নেমে আসে সাততাল, মানিলা, মকুমঠ, চোপতা, তুঙ্গনাথে। শীতের পাহাড় পাখি-দেখিয়েদেরও স্বর্গ।
জিঞ্জি দুর্গ দেখে পিছাভরম
জেনে রাখুন পিছাভরমে সংকীর্ণ খাঁড়ির মধ্যে প্রবেশ করতে চাইলে এবং গহীন অরণ্যের স্বাদ নিতে হলে হাতে দাঁড় টানা ছোট নৌকা সবচেয়ে উপযোগী। এটি অনেকটা ভিতরে প্রবেশ করতে পারে। বড় নৌকার ক্ষেত্রে তা সম্ভব নয়। /৪৫ মিনিটের জন্য চারজনের ক্ষেত্রে ছোট দাঁড় টানা নৌকার খরচ ৪০০ টাকা এবং ৮ জনের মোটর বোটে টিকিট মূল্য ৮০০ টাকা। / কাদিয়াম্পালয়াম গ্রাম থেকে প্রাইভেট ফিশিং বোটে নৌসফর করতে চাইলে যোগাযোগ করতে পারেন: আনবো ৯৭৮৬৭-৬7287
জমাট শীতে উত্তরবঙ্গের গ্রামে গ্রামে
সবুজ চা-বাগানে ঘেরা নিস্তরঙ্গ গ্রাম, ফলে ভরা কমলালেবু বাগান, বৃষ্টি ধোয়া আকাশে হেসে ওঠা কাঞ্চনজঙ্ঘা, ডিসেম্বরের জমাট শীতে উত্তরবঙ্গের ভ্রমণকথা।