この問題で

দিব্যবাণী, কথাপ্রসঙ্গে- ভীষণা-মধুরা, প্রচ্ছদ ভাবনা, মাতৃপূজা- স্বামী বিবেকানন্দ, বেদ বিভাজন : কর্মকাণ্ড ও জ্ঞানকাণ্ড- স্বামী ভজনানন্দ, সর্বতোভদ্রমণ্ডল- স্বামী জ্ঞানব্রতানন্দ, আদর্শে স্নাপয়ামি ত্বাম্‌- স্বামী তত্ত্বসারানন্দ, শ্রীশ্রীচণ্ডীপাঠ ও বিধি প্রসঙ্গে- স্বামী অলোকানন্দ, কালের কপোলতলে- শুভ্র সমুজ্জ্বল- স্বামী সুবীরানন্দ, একাগ্রতা, মনঃসংযম ও ধ্যান বিষয়ে দু-একটি কথা : স্বামীজীর চিন্তার আলোয়- স্বামী বলভদ্রানন্দ, স্বামী বিবেকানন্দ ও দুর্গাপূজা- স্বামী চন্দ্রকান্তানন্দ, স্বামী সারদানন্দজীর তন্ত্রসাধনা- স্বামী বিমলাত্মানন্দ, শ্রীরামকৃষ্ণ-পার্ষদ ও অন্যান্য প্রসঙ্গ : ডায়েরির পাতা থেকে মধুময় স্মৃতি- স্বামী নিত্যমুক্তানন্দ, সাধক-কবি কমলাকান্তের বিস্মৃতপ্রায় একটি গ্রন্থ- স্বামী শিবপ্রদানন্দ, অপ্রকাশিত পত্র: প্রসঙ্গ রবীন্দ্রনাথের বিশ্বপরিচয়- বিজন ঘোষাল, শ্রীরামকৃষ্ণের সান্নিধ্যধন্যা মহামায়া মিত্র- তড়িৎকুমার বন্দ্যোপাধ্যায়, অরণ্যের আপনজন- সায়ন্তন ঠাকুর, শ্রীনিকেতনের কালীমোহন ঘোষ- অভ্র ঘোষ, স্মৃতি ও সত্তায় বাঙালির সাধারণ রঙ্গালয়- মনোজ মিত্র, বাঙালির শিবদুর্গা মঙ্গল- রামকুমার মুখোপাধ্যায়, ব্যাতিক্রমী পারিবারিক দুর্গাপূজা- কিঞ্জল বোস, জঙ্গলমহলের আদিবাসী ও শারদোৎসব- নলিনী বেরা, দুর্গাপূজা ও উৎসব অর্থনীতি- শান্তনু ঘোষ, অভিনবগুপ্তের শক্তিতত্ত্ব : একটি রূপরেখা- লোকনাথ চক্রবর্তী, ধর্মস্য তত্ত্বং নিহিতং গুহায়াম্‌ : বক-যুধিষ্ঠির সংবাদ- পূর্বা সেনগুপ্ত, বাংলার লক্ষ্মীসরা- দীপঙ্কর পাড়ুই, মায়ের গঙ্গা : আমোদর- সুপ্রতিম কর্মকার, সুন্দরবনের খেয়া ও খেয়া সংস্কৃতি- বরেন্দু মণ্ডল, শিবের উপত্যকা তপোবন- শ্রীধর বন্দ্যোপাধ্যায়, কবিতা: জরাজীর্ণ- কালীকৃষ্ণ গুহ, সমবেত হৃদয়ের গান- কৃষ্ণা বসু, মাটি জল নতুন ঈশ্বর- শ্যামলকান্তি দাশ, মায়ের নতুন সাজ- শংকর চক্রবর্তী, দক্ষিণেশ্বরে- জয় গোস্বামী প্রমুখ, প্রাসঙ্গিকী- একি গভীর বাণী এল, শ্রীরামকৃষ্ণের চিত্রজীবনী: চোখ খুলে ধ্যানের আয়োজন- স্বামী বেদানুরাগানন্দ, রবীন্দ্র-জীবনের অনালোকিত অধ্যায়ের উন্মোচন- তপোব্রত ভাদুড়ি, সংবাদ- রামকৃষ্ণ মঠ ও মিশন, শ্রীশ্রীমায়ের বাড়ি ও বিবিধ

Udbodhan Magazine Description:

দীর্ঘ ১২৬ বছর ধরে রামকৃষ্ণ মঠ ও মিশনের একমাত্র বাংলা মুখপত্র হিসাবে উদ্বোধন পত্রিকা পাঠকমহলে সমাদৃত হয়ে আসছে। শুধু রামকৃষ্ণ সঙ্ঘের মুখপত্র হিসাবেই স্বামীজী ‘উদ্বোধন’ এর প্রবর্তন করেননি, বাংলা ভাষা ও সাহিত্যের নতুন শক্তি, মাত্রা ও গতিবেগ সঞ্চার করাও তাঁর উদ্দেশ্য ছিল। বাঙালীর মানসলোককে ইতিবাচক ও শক্তিশালী চিন্তা, ভাব ও আদর্শের দ্বারা প্রদীপ্ত করার এবং অসাম্প্রদায়িক ও সর্বজনীন মূল্যবোধে উদ্দীপ্ত করার প্রয়োজনে এই পত্রিকার জয়যাত্রা শুরু। এই পত্রিকা কেবল ধর্মীয় পত্রিকা নয়, এখানে ধর্ম, সাহিত্য, ইতিহাস, সমাজতত্ত্ব, বিজ্ঞান, শিল্প, লোকসংস্কৃতি প্রভৃতি জ্ঞান ও কৃষ্টির নানা বিষয়ে গবেষণামূলক ও ইতিবাচক আলোচনা প্রকাশিত হয়ে থাকে।