CATEGORIES

ডি ভো সে র পরে...

পরামর্শে সল্টলেক মাইন্ডসেট সংস্থার মনোবিদ শ্রেয়সী চট্টোপাধ্যায়।

নতুন রিলেশনে ঢোকার আগে কী করবেন?

পরামর্শে বিষ্ণুপুর স্বাস্থ্য জেলার মনোবিদ প্রিয়াংকা চৌধুরী।

চ্যালেঞ্জের নাম তনুজা

ঘুমন্ত অবস্থায় অ্যাসিড মেরে পুড়িয়ে দেওয়া হয় দশম শ্রেণির পড়ুয়া তনুজার মুখ! সেই যন্ত্রণা গিলে ফেলে এই সাহসিনী জীবনকে নতুন করে জুড়েছেন সুচ সুতোয়। রঙিন নকশায় বুনে দিয়েছেন আরও অনেক মেয়ের ভবিষ্যৎ। লিখেছেন স্বরলিপি ভট্টাচার্য।

গিগি হাদিদ

তাঁরা কেউ অতিমানব নন। তাঁদেরও অসুখ হয় সাধারণ মানুষের মতোই। অসীম ধৈর্য আর জেদই তাঁদের জিতিয়ে দেয়। করে তোলে নক্ষত্র। লিখছেন প্রীতম দাশগুপ্ত।

অগ্নিকন্যা মুথুলক্ষ্মী রেড্ডি

সমাজে তখন স্বাভাবিক বিধি— দেবদাসীর মেয়ে দেবদাসী হবে! সেই নিয়মকে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে মেয়েটি লেখাপড়া করে হয়ে গেল ডাক্তার! এমনকী দেশের প্রথম মহিলা বিধায়কও। এরপর এমন সব কাণ্ড ঘটল যে ১৯৫৬ সালে তাঁকে পদ্মভূষণে সম্মানিত করল ভারত সরকার। লিখেছেন সায়নদীপ ঘোষ৷

জিমের প্রেমে

শুরু হল নতুন বিভাগ। যে তারকার ফিটনেস আপনাকে প্রাণিত করে, তার রহস্য কী? কিংবা যাঁর স্টান্ট দেখতে হল-এ ছোটেন, তাঁর এমন সিক্স প্যাক এল কী করে? কী খান তাঁরা, কেমন করে শরীরচর্চা করেন? চাইলে কি আপনিও পারবেন এমন শরীরচর্চা বা খাওয়াদাওয়ার অভ্যেস গড়ে তুলতে? সেসব জানাবে ‘স্টারডম’। এবারের তারকা দেবলীনা কুমার। তাঁর সঙ্গে কথা বললেন মনীষা মুখোপাধ্যায়।

কেন বয়স বাড়ে না বাইচুঙের?

বয়স? ফ্যাক্টরই নয় তাঁদের কাছে। অবসরের পরেও ক্রীড়া প্রশাসন, কমেন্ট্রি, বিজ্ঞাপনী প্রচার, বিনোদন— কোথায় নেই তাঁরা! স্ট্রেস, টেনশনে দ্রুত বুড়িয়ে যাওয়ার সময়ে কীভাবে পারেন ফিট অ্যান্ড ফাইন থাকতে? শুরু হয়েছে নতুন বিভাগ ‘এভারগ্রিন'। এবারের ব্যক্তিত্ব বাইচুং ভুটিয়া। লিখেছেন জয় চৌধুরি।

পারকিনসনস নিয়ন্ত্রণে রাখবেন কীভাবে?

পরামর্শে ইনস্টিটিউট অব নিউরোসায়েন্স -এর(কলকাতা) হাসপাতালের নিউরোলজিস্ট ডাঃ আশিস দত্ত

থেরাপি ও অন্দরসজ্জাই মনের ওষুধ

মানসিক শান্তি ও সমৃদ্ধি বজায় রাখতে ঘরের ভিতরের সাজকে গুরুত্ব দিতে হবে। তেমনই উপযুক্ত থেরাপি বেছে নেওয়ারও কোনও বিকল্প হয় না। জানাচ্ছেন ক্লিনিক্যাল সাইকোলজিস্ট ডাঃ ড্যানিয়েল গ্লেজার এবং বিশিষ্ট ইন্টিরিয়র ডিজাইনার রিয়ান ম্যাক ডোনাফ। লিখেছেন রূপাঞ্জনা দত্ত।

দল বেধে বিদ্যাংয়ে

পাথরে পাথরে কোলাকুলি করে নদী বয়ে যায় এখানে। ভাব জমায় পাহাড়ের সঙ্গে। তার গা ঘেঁষে রয়েছে ঝুলন্ত ব্রিজ। মানুষ হাঁটলে দুলে ওঠে তা। মেঘ-পাহাড়ের আখ্যান লিখেছেন তাপস কাঁড়ার।

রহস্যময় ভেষজ বিশল্যকরণী

লিখেছেন কেন্দ্রীয় সরকারের আয়ুর্বেদ গবেষণা বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত চিকিৎসা বিজ্ঞানী অধ্যাপক ডাঃ সুবলকুমার মাইতি।

পূর্বাভাস

কিছু অসুখ রয়েছে যেগুলি জটিল হয়ে ওঠার অনেক আগে থেকেই শারীরিক কিছু লক্ষণ প্রকাশের মাধ্যমে সঙ্কেত দেয়। রোগগুলি কী? আগাম বা কেমন? উপসর্গগুলোই এই সমস্ত বিষয় নিয়ে আলোচনা চলবে ‘পূর্বাভাস’ বিভাগে। এবারের বিষয় ‘হার্নিয়া’। পরামর্শে মেডিকা হাসপাতালের সার্জেন ডাঃ উদ্দীপ্ত রায়। সুপারস্পেশালিটি -

ঘামাচিতে ভুলেও পাউডার নয়!

ঘামাচি অসুখটি কী? কীভাবে মোকাবিলা করা যাবে? জানাচ্ছেন কাঁথি মহকুমা হাসপাতালের চর্মরোগ বিশেষজ্ঞ ডাঃ অসীমকুমার হালদার।

৮০ শতাংশ টেস্ট হচ্ছে দরকার ছাড়াই।

অনেকে বলেন, তিনি চিকিৎসকদের চিকিৎসক! স্বাস্থ্য প্রশাসনের কেষ্টবিষ্টুরা পর্যন্ত শরীর খারাপে একবার তাঁকে না দেখালে শান্তি পান না। এহেন বিশিষ্ট ফিজিশিয়ান ডাঃ অপূর্ব মুখোপাধ্যায় স্পষ্ট ভাষায় বললেন, রোগীর কথা মন দিয়ে শুনতে হয়। যথেষ্ট সময় নিয়ে ফিজিক্যাল এগজামিনেশন করলে রোগনির্ণয়ের জন্য অত টেস্ট লাগে না। বললেন, অল্প সময়ে বেশি অর্থোপার্জন করার লোভ বাড়ছে ডাক্তারদেরও একাংশের মধ্যে। জানালেন, ডিফেন্সিভ মেডিসিন চর্চায় রোগীর সঙ্গে চিকিৎসকের দূরত্ব বেড়েছে, কাজের কাজ হয়নি! কথা বললেন বিশ্বজিৎ দাস।

ডিপ্রেশন কাটানোর দাওয়াই

পরামর্শে সল্টলেকের মাইন্ডসেট ক্লিনিকের বিশিষ্ট মনোরোগ বিশেষজ্ঞ ডাঃ দেবাঞ্জন পান

সিজোফ্রেনিয়ারও সমাধান আছে

সিজোফ্রেনিয়া রোগীর ভালো থাকার উপায় কী কী? কীভাবে প্রতিরোধ করবেন অসুখ? পরামর্শে বিশিষ্ট মনোবিদ ডাঃ অনির্বাণ রায়।

ঘুম আসে না, তাই তো জেগে রই

রাতের পর রাত কেটে যাচ্ছে নিদ্রাহীন? কী করলে পাবেন শান্তির ঘুমের আশ্রয়? পরামর্শে বিশিষ্ট মনোরোগ বিশেষজ্ঞ দিলীপ মণ্ডল৷

এড়ি এইচডি কী?

পরামর্শে ক্যালকাটা ন্যাশনাল মেডিক্যাল কলেজের সাইকিয়াট্রি বিভাগের অধ্যাপক ডাঃ শর্মিলা সরকার।

হারিয়ে দিন ওসিডিকে

ওসিডি বা অবসেসিভ কমপালসিভ ডিসঅর্ডার কী? কারা এই রোগে আক্রান্ত হন? চিকিৎসাই বা কী? পরামর্শে অ্যাপোলো মাল্টিস্পেশালিটি হাসপাতালের (কলকাতা) কনসালটেন্ট নিউরোসাইকিয়াটিস্ট ডাঃ দেবাঞ্জন বন্দ্যোপাধ্যায়৷

মনের আয়না হাতের লেখা

হাতের লেখার নানা নেতিবাচক দিক ও খুঁত সরিয়ে নতুনভাবে লেখা অভ্যেস করার পদ্ধতি গ্রাফোথেরাপি। মেডিটেশনের মতোই এই অভ্যেস আমাদের অবচেতন মনে প্রভাব ফেলে।

বয়ঃসন্ধিকাল ও কিছু সমস্যা

পরামর্শে তাম্রলিপ্ত মেডিক্যাল কলেজের গাইনিকোলজি বিভাগের প্রধান ডাঃ সঞ্জয় মুখোপাধ্যায়।

সুরসঞ্জীবনী

নিজেও এক বিশেষ দক্ষতাসম্পন্ন শিশুর মা। আর সে কারণেই এমন শিশুদের ভুবনে গান দিয়ে, সুর দিয়ে আনন্দ রচনা করছেন তিনি। এমনই এক নারীর কথায় স্বরলিপি ভট্টাচার্য।

ফাইটার ‘ভাইজান’

তাঁরা কেউ অতিমানব নন। তাঁদেরও অসুখ হয় সাধারণ মানুষের মতোই। অসীম ধৈর্য আর জেদই তাঁদের জিতিয়ে দেয়। করে তোলে নক্ষত্র। লিখছেন প্রীতম দাশগুপ্ত।

রানির মতো বাঁচা!

সেই রহস্য ফাঁস করলেন নায়িকা স্বয়ং। হেসে বললেন, ‘আমার মামাবাড়ি থেকে লেবু পাঠায়। গন্ধরাজ লেবু।

স্টারডম

যে তারকার ফিটনেস আপনাকে প্রাণিত করে, তার রহস্য কী? কিংবা যাঁর স্টান্ট দেখতে হল-এ ছোটেন, তাঁর এমন সিক্স প্যাক এল কী করে? কী খান তাঁরা, কেমন করে শরীরচর্চা করেন? চাইলে কি আপনিও পারবেন এমন শরীরচর্চা বা খাওয়াদাওয়ার অভ্যেস গড়ে তুলতে? সেসব জানাবে ‘স্টারডম’। এবারের তারকা টোটা রায়চৌধুরী। কথা বললেন মনীষা মুখোপাধ্যায়।

রোয়িং ও পরিমিত আহারেই ফিরে এসেছি: বিশ্বজিৎ ভট্টাচার্য

বয়স? ফ্যাক্টরই নয় তাঁদের কাছে। অবসরের পরেও ক্রীড়া প্রশাসন, কমেন্ট্রি, বিজ্ঞাপনী প্রচার, বিনোদন— কোথায় নেই তাঁরা! স্ট্রেস, টেনশনে দ্রুত বুড়িয়ে যাওয়ার সময়ে কীভাবে পারেন ফিট অ্যান্ড ফাইন থাকতে? শুরু হয়েছে নতুন বিভাগ ‘এভারগ্রিন'। এবারের ব্যক্তিত্ব বিশ্বজিৎ ভট্টাচার্য। লিখেছেন জয় চৌধুরি।

দাম্পত্য সম্পর্ক দুর্বল করে তুলছে স্মার্টফোন

৮০ শতাংশের বেশি মানুষ বলছেন, স্মার্টফোন ব্যবহারে কোনও সংবাদ এবং তথ্যের অনুসন্ধানের মাধ্যমে তাঁরা নিজেদের জ্ঞান বৃদ্ধি করতে পারছেন।

মনের গভীরে

পরামর্শে বিশিষ্ট মনোরোগ বিশেষজ্ঞ ডাঃ দেবাঞ্জন পান।

রুখে দিন আচমকা স্ট্রোক

স্ট্রোক হলে কী করবেন? কতক্ষণের মধ্যে হাসপাতালে নিয়ে যাবেন রোগীকে? পরামর্শ দিলেন বিশিষ্ট নিউরোলজিস্ট ও স্ট্রোক বিশেষজ্ঞ ডাঃ দীপেশ মণ্ডল

নিউরোসার্জারির সাতসতেরো

পরামর্শে মল্লিকবাজারের ইনস্টিটিউট অব নিউরোসায়েন্সেসএর চেয়ারম্যান বিশিষ্ট নিউরোসার্জেন ডাঃ রামপ্রসাদ (রবিন) সেনগুপ্ত। সাক্ষাৎকার নিলেন বিশ্বজিৎ দাস