হাঁটাহাঁটি কি স্বাস্থ্যের পক্ষে ভালো? • শরীর ফিট রাখার জন্য যে কোনও শরীরচর্চার মধ্যে হাঁটাহাঁটি সেরা। তার কারণ, হাঁটলে আমাদের শরীরের সমস্ত পেশি ও জয়েন্ট কোনও না কোনওভাবে সক্রিয় হয়ে ওঠে। এছাড়া অন্য সকল এক্সারসাইজের মধ্যে হাঁটাহাঁটি হল সবচাইতে সহজ ব্যায়াম। যে কেউ করতে পারেন। হাঁটাহাঁটির চারটি স্বাস্থ্যগত দিক রয়েছে●
● • হাঁটহাঁটিতে বজায় থাকে মাস্কুলোস্কেলিটাল বা পেশি ও জয়েন্টের ফিটনেস। শরীরের পেশি ও অস্থিসন্ধিগুলিই আমাদের শরীরকে চালু রাখে। ফলে পেশি এবং জয়েন্ট দুর্বল হয়ে পড়লে শরীরে জবুথবু ভাব আসে যা বয়স্ক মানুষদের মধ্যে দেখা যায়। বিশেষ করে পেশির ক্ষয়ের কারণেই এমন হয়। পেশি হল অনেকটা গাড়ির ইঞ্জিনের মতো। ইঞ্জিন যেমন ভালো হলে গাড়িও ভালো চলে তেমনই পেশি সবল হলে মেটাবলিক হেলথ, মেকানিক্যাল হেলথ, মেন্টাল হেলথ অটুট থাকে।
• আমরা খাদ্যের মাধ্যমে যত এনার্জি গ্রহণ করি তার বেশিরভাগটাই খরচ করে পেশি। দেখা গিয়েছে গৃহীত এনার্জির ৮৫ শতাংশই খরচ করে পেশি। এই প্রসঙ্গে জানিয়ে রাখি— সুগার, প্রেশার, কোলেস্টেরল, ফ্যাটি অ্যাসিড, ওবেসিটি, ইউরিক অ্যাসিড, কিডনির সমস্যার মতো মেটাবলিক ডিজঅর্ডার দেখা দেয় পেশির নিষ্ক্রিয়তার জন্য। তাই নিয়মিত হাঁটাহাঁটির মাধ্যমে পেশিগুলিকে সক্রিয় রাখলে মেটাবলিক হেলথও ভালো থাকে। এছাড়া হাঁটলে এক্সারসাইজিং মাসল থেকে একধরনের হরমোন নিঃসৃত হয়। এই হরমোনের নাম আইরিসিন যা মানবদেহের জন্য অত্যন্ত উপকারী। বিশেষ করে হরমোনটি শরীরের ব্রাউন ফ্যাটকে সক্রিয় করে। ফলে ওজন ঝরাতে সুবিধা হয়। মেটাবলিক ফিটনেস বাড়ে। • বজায় থাকে কার্ডিও রেসপিরেটরি ফিটনেস বা মেক্যানিক্যাল ফিটনেস। অর্থাৎ আমাদের হার্ট ও লাং-এর ক্ষমতা যত ভালো থাকবে আমাদের শারীরিক সক্ষমতাও ততখানি বাড়বে।
• হাঁটলে শরীর থেকে ঘাম বেরয়। শরীরের সমস্ত অঙ্গ সক্রিয় হয়ে ওঠে। শরীরে প্রচুর অক্সিজেন ঢোকে। প্রকৃতির সান্নিধ্য মেলে ও পরিচিত মানুষের সঙ্গে দেখা হয়। ফলে মন খুব ফুরফুরে থাকে। কাজকর্মে একাগ্রতা বাড়ে।
この記事は Sarir O Sasthya の February 2023 版に掲載されています。
7 日間の Magzter GOLD 無料トライアルを開始して、何千もの厳選されたプレミアム ストーリー、9,000 以上の雑誌や新聞にアクセスしてください。
すでに購読者です ? サインイン
この記事は Sarir O Sasthya の February 2023 版に掲載されています。
7 日間の Magzter GOLD 無料トライアルを開始して、何千もの厳選されたプレミアム ストーリー、9,000 以上の雑誌や新聞にアクセスしてください。
すでに購読者です? サインイン
ছানি পড়েছে বুঝবেন কীভাবে?
পরামর্শে রিজিওনাল ইনস্টিটিউট অপথ্যালমোলজির অধিকর্তা ডাঃ অসীমকুমার ঘোষ
দিনরাত এসিতে? ডেকে আনছেন ড্রাই আই
পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষুবিশেষজ্ঞ ডাঃ হিমাদ্রি দত্ত
সমস্যা যখন ক্ষীণদৃষ্টি
পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষুরোগ বিশেষজ্ঞ ও দিশা আই হসপিটালের প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান ডাঃ দেবাশিস ভট্টাচার্য
গ্লকোমা থেকে মুক্তির উপায়
পরামর্শে সুশ্রুত আই ফাউন্ডেশন এবং রিসার্চ সেন্টারের অপথ্যালমোলজিস্ট ডাঃ রতীশচন্দ্র পাল
বিপদ যখন রেটিনোপ্যাথি
পরামর্শে শঙ্করজ্যোতি হাসপাতালের বিশিষ্ট চক্ষুবিশেষজ্ঞ ডাঃ শিবাশিস দাস
ট্যারা চোখ কেন হয় ? প্রতিকারই বা কী?
পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষু বিশেষজ্ঞ ডাঃ ইপ্সিতা বসু
নজর থাক শিশুর চোখে
সঙ্গে যুক্ত হচ্ছে স্কুলের ডিজিটাল ক্লাসও। তার জেরে মায়োপিয়া হওয়ায় চোখে পাওয়ার আসছে।
নিখরচায় নকল চোখ!
বিদ্যালয়ে প্রবেশের পর তাদের স্কুলে অন্য শিশু দ্বারা হেনস্থা হওয়ার ভয় থাকে। এমন ক্ষেত্রে এই বাচ্চাদের রক্ষা করতে পারে ডেঞ্চার। তাও তৈরি হয় আর আহমেদ ডেন্টাল কলেজে।
কৃত্রিম চোখ গবেষণা কতদূর?
বা ক্ষীণ, তাঁরা আলো-অন্ধকারের প্রভেদ করতে পারেন। আবছা দেখতেও পারেন। তবে বায়োনিক চোখেরও আরও অগ্রগতি প্রয়োজন রয়েছে।
কখন করা হয় কর্নিয়া প্রতিস্থাপন?
জানালেন রিজিওনাল ইনস্টিটিউট অব অপথ্যালমোলজির চক্ষুরোগ বিশেষজ্ঞ বিশিষ্ট চিকিৎসক প্রফেসর ডাঃ সঞ্জয় চট্টোপাধ্যায়