গ্রাফোলজি কী? ‘গোঁফের আমি গোঁফের তুমি, তাই দিয়ে যায় চেনা।' সুকুমার রায়ের ‘গোঁফচুরি’ ছড়ার শেষ লাইন। এটাকে একটু পাল্টে বলাই যায়, লেখার আমি লেখার তুমি, তা-ই দিয়ে যায় চেনা। হাতের লেখার আঁচড়, বাঁক, ওঠানামা থেকে জানা যায় লেখকের শারীরিক, মানসিক অবস্থা। এটা এক ধরনের বিজ্ঞান। পোশাকি নাম, গ্রাফোলজি। বাংলায় হস্তলেখা বিজ্ঞান। মানুষের মনের আয়না হল হাতের লেখা। ব্যক্তির মানসিকতা, স্বভাব, স্বাস্থ্য, মস্তিস্ক, স্নায়ুতন্ত্রের বহু বিষয়, বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে ধারণা পাওয়া যায় লেখা থেকে।
কীভাবে বোঝা যায়? প্রত্যেকটি মানুষের হাতের লেখা স্বতন্ত্র। যখন কিছু লেখা হয়, তখন সেই ব্যক্তির মনে কী চলছে তা ফুটে ওঠে লেখায়। কয়েকটা উদাহরণ দেওয়া যাক। ১. কেউ যদি রেগে আছেন, তখন তাঁর মনের উপর আলাদা চাপ পড়ে। তখন তিনি খুব ধীরে লিখবেন। লেখা হবে স্বাভাবিকের তুলনায় ছোট। পাতায় চাপ পড়বে অনেক বেশি। টেনশনে বা খুব স্ট্রেস থাকলেও এমন হয়। ঠিক যেমন পরীক্ষার শেষের দিকে। ২. আবার যখন কেউ খুব আনন্দে থাকেন,
তখন তাঁর লেখায় স্বতঃস্ফূর্ত ভাব ফুটে ওঠাটা স্বাভাবিক। লেখা হবে ঝরঝরে, দ্রুত বেগে। পাতার উপর চাপও কম পড়ে। ৩. যখন কোনও ব্যক্তি একমনে লেখেন, তখন তাঁর অবচেতন মন বেশি সক্রিয় হয়ে ওঠে। কারও নার্ভাস সিস্টেমে কোনও সমস্যা বা রোগ থাকলে সেই ছাপও পড়ে লেখায়। সেই ক্ষেত্রে লেখা হয় স্বাভাবিকের তুলনায় অনেক বেশি সতর্ক ও সুন্দর।
কীভাবে করা হয় পরীক্ষা? যাঁর হাতের লেখা পরীক্ষা করা হবে, তাঁকে এ-ফোর সাইজের সাদা পাতার একদিকে পুরোটায় লিখতে হবে স্বতঃস্ফূর্তভাবে, স্বাভাবিক হাতের লেখায়। খুব সতর্ক, সচেতন হয়ে লেখা চলবে না। কিছু দেখে বা শুনে লিখলেও হবে না। মনের ইচ্ছেমতো, যা খুশি লিখতে হবে পাতায়। যে কোনও ভাষায় লেখা যেতে পারে। কয়েকটা অক্ষর বা শব্দ দেখে লেখার সঠিক বিশ্লেষণ করা সম্ভব নয়।
গ্রাফোলজির বেসিক একজনের হাতের লেখা দেখে বোঝা সম্ভব তাঁর ৩০০-এরও বেশি বৈশিষ্ট্য। প্রাথমিকভাবে ততটা বোঝা যায় না। তবে যেটুকু জানা যায়, সেটাও কিন্তু ভীষণ মনোগ্রাহী।
この記事は Sarir O Sasthya の April 2023 版に掲載されています。
7 日間の Magzter GOLD 無料トライアルを開始して、何千もの厳選されたプレミアム ストーリー、9,000 以上の雑誌や新聞にアクセスしてください。
すでに購読者です ? サインイン
この記事は Sarir O Sasthya の April 2023 版に掲載されています。
7 日間の Magzter GOLD 無料トライアルを開始して、何千もの厳選されたプレミアム ストーリー、9,000 以上の雑誌や新聞にアクセスしてください。
すでに購読者です? サインイン
ছানি পড়েছে বুঝবেন কীভাবে?
পরামর্শে রিজিওনাল ইনস্টিটিউট অপথ্যালমোলজির অধিকর্তা ডাঃ অসীমকুমার ঘোষ
দিনরাত এসিতে? ডেকে আনছেন ড্রাই আই
পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষুবিশেষজ্ঞ ডাঃ হিমাদ্রি দত্ত
সমস্যা যখন ক্ষীণদৃষ্টি
পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষুরোগ বিশেষজ্ঞ ও দিশা আই হসপিটালের প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান ডাঃ দেবাশিস ভট্টাচার্য
গ্লকোমা থেকে মুক্তির উপায়
পরামর্শে সুশ্রুত আই ফাউন্ডেশন এবং রিসার্চ সেন্টারের অপথ্যালমোলজিস্ট ডাঃ রতীশচন্দ্র পাল
বিপদ যখন রেটিনোপ্যাথি
পরামর্শে শঙ্করজ্যোতি হাসপাতালের বিশিষ্ট চক্ষুবিশেষজ্ঞ ডাঃ শিবাশিস দাস
ট্যারা চোখ কেন হয় ? প্রতিকারই বা কী?
পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষু বিশেষজ্ঞ ডাঃ ইপ্সিতা বসু
নজর থাক শিশুর চোখে
সঙ্গে যুক্ত হচ্ছে স্কুলের ডিজিটাল ক্লাসও। তার জেরে মায়োপিয়া হওয়ায় চোখে পাওয়ার আসছে।
নিখরচায় নকল চোখ!
বিদ্যালয়ে প্রবেশের পর তাদের স্কুলে অন্য শিশু দ্বারা হেনস্থা হওয়ার ভয় থাকে। এমন ক্ষেত্রে এই বাচ্চাদের রক্ষা করতে পারে ডেঞ্চার। তাও তৈরি হয় আর আহমেদ ডেন্টাল কলেজে।
কৃত্রিম চোখ গবেষণা কতদূর?
বা ক্ষীণ, তাঁরা আলো-অন্ধকারের প্রভেদ করতে পারেন। আবছা দেখতেও পারেন। তবে বায়োনিক চোখেরও আরও অগ্রগতি প্রয়োজন রয়েছে।
কখন করা হয় কর্নিয়া প্রতিস্থাপন?
জানালেন রিজিওনাল ইনস্টিটিউট অব অপথ্যালমোলজির চক্ষুরোগ বিশেষজ্ঞ বিশিষ্ট চিকিৎসক প্রফেসর ডাঃ সঞ্জয় চট্টোপাধ্যায়