সুদীর্ঘ কাল ধরে যে তেলগুলি মানুষ রান্নায় ব্যবহার করে আসছেন, সেগুলির মধ্যে রয়েছে তিল তেল, নারকেল তেল, সর্ষের তেল প্রভৃতি। সরষে ও সরষের তেলের ব্যবহার ভারতে প্রায় হাজার দুই বছরের তো হবে। তিল ও নারকেলের ব্যবহারও সুদীর্ঘ কালের।
তখনকার দিনে তেল তৈরির প্রক্রিয়ার সঙ্গে এখনকার তৈরির প্রক্রিয়া প্রায় সম্পূর্ণ আলাদা। সে সময় তেল তৈরির পর শোধন বা পিউরিফিকেশনের জন্য রোদে নির্দিষ্ট সময় (কয়েকটা দিন) বসিয়ে রাখার পর সেটিকে ছেঁকে নেওয়া হতো। রোদের তাপে স্যাচুরেটেড ফ্যাটের বেশ খানিকটা নীচে জমাট বেঁধে যেত। এছাড়া জলীয় অংশও উড়ে যেত। তেলটিকে দীর্ঘদিন রাখলেও নষ্ট হতো না। এখন পিউরিফিকেশনের জন্য নানা প্রকারের রাসায়নিক দ্রব্য মেশানোর ফলে তেলের গুণগতমান নষ্ট হয়। বার বার রিফাইন করার ফলে দেখতে স্বচ্ছ হলে কী হবে, ভেজালের যুগে বিশেষত সর্ষে তেলের ও আভিজাত্য আর নেই। কেন নেই, পরের আলোচনায় তা বিস্তৃতভাবে বলার চেষ্টা করা অবশ্যই হবে।
এখনও বহু জায়গায় কাঠের ঘানিতে সর্ষে, তিল, তিসি, নারকেল প্রভৃতি থেকে তেল বের করা হয়ে থাকে। গ্রামাঞ্চলের কোথাও কোথাও এখনও সরষের সঙ্গে ৪:১ অনুপাতে তিল বা তিসি মিশিয়ে, অর্থাৎ ৪ কিলো সরষের সঙ্গে ১ কিলো তিল বা তিসি মিশিয়ে ভালোভাবে ধুয়ে ও শুকিয়ে ভাঙানোর পর তেলটি বার বার ছেঁকে নেওয়া হয়। এই তেলটি পর পর বেশ কয়েকটা দিন রোদে বসিয়ে (টিনে বা জারে) দেখতে হয় ফেনা আছে কি না। ফেনামুক্ত হলে খুব ধীরে ধীরে ছেঁকে নিতে হবে। শেষের তেলটি কোনও গামলা বা ডেকচিতে নিয়ে কাপড় দিয়ে মুখটা ঢেকে পুনরায় রোদে বসিয়ে ছেঁকে নিলেই হল। এই তেল একটা বছর ভালোভাবে থাকবে। বছরে দুই বার তৈরি করিয়ে নিলে আরও ভালো। তেল ছাঁকার পর পরিত্যক্ত মোটা তেল দিয়ে তখনকার দিনে প্রদীপ জ্বালানো হতো। অতিরিক্ত রিফাইন্ড তেল ভালো নয়। কীভাবে তা থেকে দূরে থাকবেন, সেটা ভোজ্যতেল ব্যবহারীদের ভাবনার বিষয়। একটা উপায় আমি বলতে পারি। তা -সারাদিনে একজন মানুষ ১৫-২০ হলগ্রামের বেশি তেল খাবেন না। রিফাইন করতে গেলে উচ্চ তাপের প্রয়োজন, তাতে ক্ষতিকর ট্রান্স ফ্যাটি অ্যাসিড তৈরি হয়ে -
この記事は Sarir O Sasthya の November 2023 版に掲載されています。
7 日間の Magzter GOLD 無料トライアルを開始して、何千もの厳選されたプレミアム ストーリー、9,000 以上の雑誌や新聞にアクセスしてください。
すでに購読者です ? サインイン
この記事は Sarir O Sasthya の November 2023 版に掲載されています。
7 日間の Magzter GOLD 無料トライアルを開始して、何千もの厳選されたプレミアム ストーリー、9,000 以上の雑誌や新聞にアクセスしてください。
すでに購読者です? サインイン
যোগাসনে বশে রাখুন সুগার
পরামর্শে রাজ্য যোগ ও অ্যান্ড ন্যাচারোপ্যাথি কাউন্সিলের সভাপতি তুষার শীল
প্রেশার, কোলেস্টেরল, ট্রাইগ্লিসারাইডস কমাতে যোগব্যায়াম
পরামর্শে যোগবিশারদ আশিস সেন
হার্টের অসুখে কি ব্যায়াম করা উচিত?
পরামর্শে এশিয়ান যোগ রিসার্চ ইনস্টিটিউট-এর সম্পাদক, যোগ বিশেষজ্ঞ উজ্জ্বল কুমার ঘোষ
আর্থাইটিস ও হাড়ের অসুখে সহজ ব্যায়াম
উদাহরণ হিসেবে বলা যায় পেশি বাত (মাসকুলার রিউম্যাটিজম) সন্ধি বাত (গাউট) জ্বর বাত (অ্যাকিউট রিউম্যাটিজম) কটি বাত বা মাজা বাত, স্কন্দ বাত ইত্যাদি।
গলার অসুখে ব্যায়াম
পরামর্শে পুরুলিয়া দেবেন মাহাতো গভর্নমেন্ট মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালের ফিজিওলজি বিভাগের অধ্যাপক ডাঃ শুভ্র ভট্টাচার্য
পেট ও লিভারের সমস্যায় ব্যায়ামে কীভাবে মিলবে উপশম ?
পরামর্শে ওয়েস্ট বেঙ্গল কাউন্সিল অব যোগ ন্যাচারোপ্যাথির ভাইস প্রেসিডেন্ট ও বিশিষ্ট যোগ বিশারদ সুনীল সাউ
কিডনির সুস্থতায় কেমন ব্যায়াম
পরামর্শে কল্যাণী বিশ্ববিদ্যালয়ের যোগ প্ৰশিক্ষক প্রতাপ সাঁতরা
শ্বাসকষ্টে যোগাসন
ডিপ ব্রিদিং এক্সারসাইজের প্রকারভেদ রয়েছে। তাদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য নাড়িশুদ্ধি প্রাণায়াম, অনুলোমবিলোম প্রাণায়াম।
ত্বকের রূপ | লাবণ্য ধরে রাখার ব্যায়াম
পরামর্শে ওয়েস্ট বেঙ্গল কাউন্সিল অব যোগা ও ন্যাচেরোপ্যাথির পরিচালন কমিটির সদস্য রাসবিহারী সরকার
পাইলস, ফিসার, ফিসচুলায় যোগাসন
পরামর্শে যোগা বিশারদ মোহাম্মদ খাইরুল ইসলাম