খুদের যত্ন সন্তানের প্রশংসা আনে ইতিবাচক পরিবর্তন
Sarir O Sasthya|March 2024
বাড়ির খুদে সদস্যটিকে নিয়ে সকলের চিন্তা। তার শরীর বিগড়লেই বড়দের নাওয়া-খাওয়া শিকেয় ওঠে। একটু সচেতন হলেই এড়ানো সম্ভব বড়সড় বিপদ। এই পর্বে পরামর্শ দিয়েছেন মেডিকা সুপারস্পেশালিটি হাসপাতালের কনসালটেন্ট সাইকোলজিস্ট সোহিনী সাহা।
সুপ্রিয় নায়েক
খুদের যত্ন সন্তানের প্রশংসা আনে ইতিবাচক পরিবর্তন

একবারে শিশু অবস্থা থেকেই সন্তানের প্রশংসা করুন। প্রশংসা মানে সবসময় যে সন্তানকে 'খুব ভালো হচ্ছে, খুব ভালো করেছ' বলতে হবে এমন নয়। বাচ্চা যখন হাসছে, তখন তার দিকে তাকিয়ে হাসুন, তার সঙ্গে খেলা করুন, সবসময় তার সঙ্গে কথা বলুন, গল্প বলুন। এগুলো খুব দরকার। শিশুর সঙ্গে যে কোনও বিষয়েই কথা বলা যায়। কথাবার্তা চালালেই তার মনে হবে পরিবারে তার একটা গুরুত্ব রয়েছে। একদম শিশু অবস্থা থেকে মোটামুটি ৯ বছর বয়স পর্যন্ত আমরা যদি এভাবে শিশুকে আলাদা করে গুরুত্ব দিই তাহলে তাদের মধ্যে আত্মবিশ্বাস গড়ে উঠবে। পাশাপাশি তাদের প্রশংসা করলে তারা নিজেদের সম্মানিত বোধ করবে। পরিবারের সকলের সঙ্গে একাত্ম বোধ করবে। এছাড়া তাদের মধ্যে তৈরি হবে আত্মসম্মান বোধ। সে পরবর্তীকালে বহু অসম্মানজনক পরিস্থিতির সঙ্গে করতে পারবে মোকাবিলা। সমস্যার সঙ্গে যুঝে নেওয়ার ক্ষমতা তৈরি হবে।

তবে শুধু মা-বাবা নয়, শিক্ষকদেরও একই কাজ করা উচিত। ছোটবেলায় বিভিন্ন কাজের চেষ্টা করার জন্য যত সে প্রশংসা পাবে তত বেশি সে জীবনের অর্থ খুঁজে পাবে। খুঁজে পাবে লক্ষ্য।

কীভাবে করবেন প্রশংসা শুধু সাইকোলজিস্ট বলেছেন বলেই ওপর ওপর তোতাপাখির মতো প্রশংসার বুলি আওড়ালে চলবে কেন? হৃদয় থেকে প্রশংসা করুন। খেয়াল করে দেখবেন আমাদের বড়দেরও সেই সমস্ত ব্যক্তির প্রতিই ভালোবাসা তৈরি হয় যাঁরা আমাদের প্রশংসা করেন। আমরা অনুপ্রাণিত হই। তাই সন্তানের খুব ছোট্ট ছোট্ট কাজের প্রশংসা করুন। অর্থাৎ সন্তান নিজে নিজে খাবার খেলে, পোশাক গোছানোর চেষ্টা করলে হাততালি দিন, সে আঁকার সময় নতুন রং বাছার চেষ্টা করলে বলুন দুর্দান্ত বাছাই। এভাবে ছোট ছোট কাজে বাহবা পেলে সে আত্মবিশ্বাসী হয়ে উঠবে। বাচ্চাকে যত বেশিবার সমালোচনা করা হবে, যত বেশি বার নিন্দে করা হবে, তত বেশি সে লক্ষ্য থেকে সরে আসবে। না হলে কোনও বিষয়ের প্রতিই তার আগ্রহ তৈরি হবে না।

この記事は Sarir O Sasthya の March 2024 版に掲載されています。

7 日間の Magzter GOLD 無料トライアルを開始して、何千もの厳選されたプレミアム ストーリー、9,000 以上の雑誌や新聞にアクセスしてください。

この記事は Sarir O Sasthya の March 2024 版に掲載されています。

7 日間の Magzter GOLD 無料トライアルを開始して、何千もの厳選されたプレミアム ストーリー、9,000 以上の雑誌や新聞にアクセスしてください。

SARIR O SASTHYAのその他の記事すべて表示
ছানি পড়েছে বুঝবেন কীভাবে?
Sarir O Sasthya

ছানি পড়েছে বুঝবেন কীভাবে?

পরামর্শে রিজিওনাল ইনস্টিটিউট অপথ্যালমোলজির অধিকর্তা ডাঃ অসীমকুমার ঘোষ

time-read
3 分  |
October 2024
দিনরাত এসিতে? ডেকে আনছেন ড্রাই আই
Sarir O Sasthya

দিনরাত এসিতে? ডেকে আনছেন ড্রাই আই

পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষুবিশেষজ্ঞ ডাঃ হিমাদ্রি দত্ত

time-read
2 分  |
October 2024
সমস্যা যখন ক্ষীণদৃষ্টি
Sarir O Sasthya

সমস্যা যখন ক্ষীণদৃষ্টি

পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষুরোগ বিশেষজ্ঞ ও দিশা আই হসপিটালের প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান ডাঃ দেবাশিস ভট্টাচার্য

time-read
5 分  |
October 2024
গ্লকোমা থেকে মুক্তির উপায়
Sarir O Sasthya

গ্লকোমা থেকে মুক্তির উপায়

পরামর্শে সুশ্রুত আই ফাউন্ডেশন এবং রিসার্চ সেন্টারের অপথ্যালমোলজিস্ট ডাঃ রতীশচন্দ্র পাল

time-read
3 分  |
October 2024
বিপদ যখন রেটিনোপ্যাথি
Sarir O Sasthya

বিপদ যখন রেটিনোপ্যাথি

পরামর্শে শঙ্করজ্যোতি হাসপাতালের বিশিষ্ট চক্ষুবিশেষজ্ঞ ডাঃ শিবাশিস দাস

time-read
3 分  |
October 2024
ট্যারা চোখ কেন হয় ? প্রতিকারই বা কী?
Sarir O Sasthya

ট্যারা চোখ কেন হয় ? প্রতিকারই বা কী?

পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষু বিশেষজ্ঞ ডাঃ ইপ্সিতা বসু

time-read
3 分  |
October 2024
নজর থাক শিশুর চোখে
Sarir O Sasthya

নজর থাক শিশুর চোখে

সঙ্গে যুক্ত হচ্ছে স্কুলের ডিজিটাল ক্লাসও। তার জেরে মায়োপিয়া হওয়ায় চোখে পাওয়ার আসছে।

time-read
2 分  |
October 2024
নিখরচায় নকল চোখ!
Sarir O Sasthya

নিখরচায় নকল চোখ!

বিদ্যালয়ে প্রবেশের পর তাদের স্কুলে অন্য শিশু দ্বারা হেনস্থা হওয়ার ভয় থাকে। এমন ক্ষেত্রে এই বাচ্চাদের রক্ষা করতে পারে ডেঞ্চার। তাও তৈরি হয় আর আহমেদ ডেন্টাল কলেজে।

time-read
3 分  |
October 2024
কৃত্রিম চোখ গবেষণা কতদূর?
Sarir O Sasthya

কৃত্রিম চোখ গবেষণা কতদূর?

বা ক্ষীণ, তাঁরা আলো-অন্ধকারের প্রভেদ করতে পারেন। আবছা দেখতেও পারেন। তবে বায়োনিক চোখেরও আরও অগ্রগতি প্রয়োজন রয়েছে।

time-read
2 分  |
October 2024
কখন করা হয় কর্নিয়া প্রতিস্থাপন?
Sarir O Sasthya

কখন করা হয় কর্নিয়া প্রতিস্থাপন?

জানালেন রিজিওনাল ইনস্টিটিউট অব অপথ্যালমোলজির চক্ষুরোগ বিশেষজ্ঞ বিশিষ্ট চিকিৎসক প্রফেসর ডাঃ সঞ্জয় চট্টোপাধ্যায়

time-read
2 分  |
October 2024