শরীরকে সম্পূর্ণ সুস্থ রাখতে কিডনি | সুস্থ রাখা আবশ্যিক। এই গুরুত্বপূর্ণ | অঙ্গকে সুস্থ রাখাটা অত্যন্ত দরকার। কিডনির ওজন পুরুষের ক্ষেত্রে বামদিকে ১২৯ গ্রাম এবং ডানদিকের ওজন ১৩৭ গ্রাম। মহিলাদের কিডনির ওজন বামদিকে ১০৮ গ্রাম ও ডানদিকের ওজন ১১৬ গ্রাম। বাইরে থেকে কিডনিকে দেখতে অনেকটা সীমের দানার মতো লাগে। রক্ত পরিশ্রুত করতে মানবদেহে ছাঁকনির কাজ করে এই অঙ্গ। শরীর থেকে অপ্রয়োজনীয় পদার্থ মূত্রের সঙ্গে নির্গত করে। অন্যদিকে শরীরের সোডিয়াম-পটাশিয়ামের ভারসাম্য এবং জলের ভারসাম্য রক্ষা করতে বিশেষভাবে সাহায্য করে এলডেস্টন হরমোন। এই এলডেস্টন হরমোন নিঃসৃত হয় অ্যাড্রিনাল গ্ল্যান্ড থেকে। এছাড়াও বৃক্কের মধ্যে অবস্থিত একটি বিশেষ গ্ল্যান্ড থেকে রেনিন নিঃসরণ হয় । তার মাধ্যমে শরীরে তরল পদার্থের ভারসাম্য এবং ইলেকট্রোলাইট এর ভারসাম্য রক্ষা হয়। প্রত্যেকটি কিডনির মধ্যে প্রায় এক মিলিয়নেরও বেশি নেফ্রন থাকে। এই নেফ্রনের মধ্যে দিয়ে রক্ত প্রবাহিত হয়। নেফ্রনের মধ্যে রয়েছে একটি বিশেষ অংশ, যা গ্লোমেরুলাস নামে পরিচিত। এই গ্লোমেরুলাসে রক্ত পরিশ্রুত
হয়। অপ্রয়োজনীয় অংশ মূত্রের মাধ্যমে শরীর থেকে নির্গত হয় এবং প্রয়োজনীয় অংশ রেনাল ভেইনের (শিরা) মাধ্যমে আবার রক্তের সঙ্গে মিশে যায়।
উচ্চ রক্তচাপ কিডনি রোগের প্রধান কারণ। উচ্চ রক্তচাপও ডায়াবিটিসের মতোই নীরব ঘাতক। তা নিঃশব্দে কিডনির ক্ষতি করে। যোগব্যায়ামের মাধ্যমে কিডনির ব্যাধি-সমস্যা অনেকটাই কাটিয়ে ওঠা সম্ভব।
この記事は Sarir O Sasthya の August 2024 版に掲載されています。
7 日間の Magzter GOLD 無料トライアルを開始して、何千もの厳選されたプレミアム ストーリー、9,000 以上の雑誌や新聞にアクセスしてください。
すでに購読者です ? サインイン
この記事は Sarir O Sasthya の August 2024 版に掲載されています。
7 日間の Magzter GOLD 無料トライアルを開始して、何千もの厳選されたプレミアム ストーリー、9,000 以上の雑誌や新聞にアクセスしてください。
すでに購読者です? サインイン
ছানি পড়েছে বুঝবেন কীভাবে?
পরামর্শে রিজিওনাল ইনস্টিটিউট অপথ্যালমোলজির অধিকর্তা ডাঃ অসীমকুমার ঘোষ
দিনরাত এসিতে? ডেকে আনছেন ড্রাই আই
পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষুবিশেষজ্ঞ ডাঃ হিমাদ্রি দত্ত
সমস্যা যখন ক্ষীণদৃষ্টি
পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষুরোগ বিশেষজ্ঞ ও দিশা আই হসপিটালের প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান ডাঃ দেবাশিস ভট্টাচার্য
গ্লকোমা থেকে মুক্তির উপায়
পরামর্শে সুশ্রুত আই ফাউন্ডেশন এবং রিসার্চ সেন্টারের অপথ্যালমোলজিস্ট ডাঃ রতীশচন্দ্র পাল
বিপদ যখন রেটিনোপ্যাথি
পরামর্শে শঙ্করজ্যোতি হাসপাতালের বিশিষ্ট চক্ষুবিশেষজ্ঞ ডাঃ শিবাশিস দাস
ট্যারা চোখ কেন হয় ? প্রতিকারই বা কী?
পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষু বিশেষজ্ঞ ডাঃ ইপ্সিতা বসু
নজর থাক শিশুর চোখে
সঙ্গে যুক্ত হচ্ছে স্কুলের ডিজিটাল ক্লাসও। তার জেরে মায়োপিয়া হওয়ায় চোখে পাওয়ার আসছে।
নিখরচায় নকল চোখ!
বিদ্যালয়ে প্রবেশের পর তাদের স্কুলে অন্য শিশু দ্বারা হেনস্থা হওয়ার ভয় থাকে। এমন ক্ষেত্রে এই বাচ্চাদের রক্ষা করতে পারে ডেঞ্চার। তাও তৈরি হয় আর আহমেদ ডেন্টাল কলেজে।
কৃত্রিম চোখ গবেষণা কতদূর?
বা ক্ষীণ, তাঁরা আলো-অন্ধকারের প্রভেদ করতে পারেন। আবছা দেখতেও পারেন। তবে বায়োনিক চোখেরও আরও অগ্রগতি প্রয়োজন রয়েছে।
কখন করা হয় কর্নিয়া প্রতিস্থাপন?
জানালেন রিজিওনাল ইনস্টিটিউট অব অপথ্যালমোলজির চক্ষুরোগ বিশেষজ্ঞ বিশিষ্ট চিকিৎসক প্রফেসর ডাঃ সঞ্জয় চট্টোপাধ্যায়