হাতে গোনা কয়েকজন খেলোয়াড়ের বয়স তিরিশেই আটকে যায়! সেই তালিকায় সবার প্রথমে নাম থাকতে বাধ্য গিয়ানলুইগি বুফোর। ৪৫ বছর বয়স পর্যন্ত ইউরোপিয়ান ফুটবলে দাপিয়ে খেলেছেন। তাঁর যা ফিটনেস লেভেল, তাতে হাফ-সেঞ্চুরিতেও তেকাঠির নীচে দাঁড়াতে পারতেন। তবে তাঁর আর নতুন করে আর কিছু পাওয়ার ছিল না। তাই গত বছর ২ আগস্ট বুফোঁ যখন বিদায় বললেন, ফুটবল যেন থমকে গিয়েছিল। ইতিহাসের অন্যতম সেরা গোলরক্ষক ইনস্টাগ্রামে লেখেন, “প্রিয় অনুরাগীরা। ফুটবলে আমি তোমাদের সবকিছু দিয়েছি। তোমরাও আমায় ভালোবাসায় ভরিয়ে দিয়েছ। এবার দস্তানা তুলে রাখার সময় এসে গিয়েছে।' তাই এখন হয়তো ছুটি কাটাতে ব্যস্ত বুফোঁ । তবে ৪৫ বছর বয়স পর্যন্ত সেরা পর্যায়ে তাঁর ফুটবল খেলা অনেককেই অবাক করে। এর রহস্য আর কিছুই নয়ফিটনেস। গিয়ানলুইগি শৈশব থেকেই বুঝে গিয়েছিলেন, পেশাদারি ফুটবলে সাফল্যের সঙ্গে খেলতে হলে ফিটনেস ধরে রাখা খুবই জরুরি। এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেছিলেন, ‘ক্রীড়াবিদদের ফিট থাকাটা বাঞ্ছনীয়। আর গোলরক্ষকদের তো রিফ্লেক্সও প্রয়োজন। তা বাড়াতে কঠোর ট্রেনিংয়ের প্রয়োজন।'
この記事は Sarir O Sasthya の September 2024 版に掲載されています。
7 日間の Magzter GOLD 無料トライアルを開始して、何千もの厳選されたプレミアム ストーリー、9,000 以上の雑誌や新聞にアクセスしてください。
すでに購読者です ? サインイン
この記事は Sarir O Sasthya の September 2024 版に掲載されています。
7 日間の Magzter GOLD 無料トライアルを開始して、何千もの厳選されたプレミアム ストーリー、9,000 以上の雑誌や新聞にアクセスしてください。
すでに購読者です? サインイン
ছানি পড়েছে বুঝবেন কীভাবে?
পরামর্শে রিজিওনাল ইনস্টিটিউট অপথ্যালমোলজির অধিকর্তা ডাঃ অসীমকুমার ঘোষ
দিনরাত এসিতে? ডেকে আনছেন ড্রাই আই
পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষুবিশেষজ্ঞ ডাঃ হিমাদ্রি দত্ত
সমস্যা যখন ক্ষীণদৃষ্টি
পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষুরোগ বিশেষজ্ঞ ও দিশা আই হসপিটালের প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান ডাঃ দেবাশিস ভট্টাচার্য
গ্লকোমা থেকে মুক্তির উপায়
পরামর্শে সুশ্রুত আই ফাউন্ডেশন এবং রিসার্চ সেন্টারের অপথ্যালমোলজিস্ট ডাঃ রতীশচন্দ্র পাল
বিপদ যখন রেটিনোপ্যাথি
পরামর্শে শঙ্করজ্যোতি হাসপাতালের বিশিষ্ট চক্ষুবিশেষজ্ঞ ডাঃ শিবাশিস দাস
ট্যারা চোখ কেন হয় ? প্রতিকারই বা কী?
পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষু বিশেষজ্ঞ ডাঃ ইপ্সিতা বসু
নজর থাক শিশুর চোখে
সঙ্গে যুক্ত হচ্ছে স্কুলের ডিজিটাল ক্লাসও। তার জেরে মায়োপিয়া হওয়ায় চোখে পাওয়ার আসছে।
নিখরচায় নকল চোখ!
বিদ্যালয়ে প্রবেশের পর তাদের স্কুলে অন্য শিশু দ্বারা হেনস্থা হওয়ার ভয় থাকে। এমন ক্ষেত্রে এই বাচ্চাদের রক্ষা করতে পারে ডেঞ্চার। তাও তৈরি হয় আর আহমেদ ডেন্টাল কলেজে।
কৃত্রিম চোখ গবেষণা কতদূর?
বা ক্ষীণ, তাঁরা আলো-অন্ধকারের প্রভেদ করতে পারেন। আবছা দেখতেও পারেন। তবে বায়োনিক চোখেরও আরও অগ্রগতি প্রয়োজন রয়েছে।
কখন করা হয় কর্নিয়া প্রতিস্থাপন?
জানালেন রিজিওনাল ইনস্টিটিউট অব অপথ্যালমোলজির চক্ষুরোগ বিশেষজ্ঞ বিশিষ্ট চিকিৎসক প্রফেসর ডাঃ সঞ্জয় চট্টোপাধ্যায়