গত সপ্তাহে সন্ধের মাঝামাঝি যখন বছর পঞ্চাশের ভদ্রমহিলা আমার চেম্বারে ঢুকলেন, তখনও আপাত নিরীহ মুখে লেপ্টে থাকা ভাবলেশহীন মুখের কোণে পানের লাল রং মিলিয়ে যায়নি। কপালের সিঁদুরের লাল রং বেমানান ভাবে উগ্র। পুরাতন রোগী। তাই আগের প্রেসক্রিপশনটা বের করে আমার হাতে দিলেন সঙ্গে আসা বছর তিরিশের যুবক। সুগারের রোগী। মাসখানেক ওষুধ বন্ধ করে রিপোর্ট করে এনেছেন। খালিপেটের সুগার তিনশো পেরিয়েছে। অবাক হয়ে জিজ্ঞেস করলাম, সুগারের ওষুধ বন্ধ করেছেন কেন? বলামাত্রই তেলেবেগুনে জ্বলে উঠলেন ভদ্রমহিলা।
এতক্ষণের নিরীহ চাহনি মুহূর্তে বদলে গিয়ে বাজখাঁই গলায় চিৎকার করে বলে উঠলেন, ‘আমি ছয় বছর বয়স থেকে দেশের রাষ্ট্রপতি। দ্রৌপদী মুর্মু আমার হয়ে কাজ করেন। মমতাদিদি আমার নির্দেশ ছাড়া গাড়িতে ওঠেন না। আর আপনি কিনা আমাকে সুগারের রোগী বলে ওষুধ দিয়ে মেরে ফেলতে চান?” চমকে উঠলাম। আড়াল থেকে যুবক ছেলেটি আমাকে ইশারায় বোঝাল— মাথার গণ্ডগোল হয়েছে স্যর। আমি ছেলেটির দিকে তাকাতেই ভদ্রমহিলা দ্বিগুণ চিৎকার জুড়ে বলতে শুরু করলেন, “আমি রাষ্ট্রপতি। ছয় বছর বয়স থেকে দেশ চালাচ্ছি। আমাকে পাগল বলা? পাগলের ওষুধ খাওয়ানোর চেষ্টা! সবক'টাকে জেলে ঢুকিয়ে দেব।'
この記事は Sarir O Sasthya の October 2024 版に掲載されています。
7 日間の Magzter GOLD 無料トライアルを開始して、何千もの厳選されたプレミアム ストーリー、9,000 以上の雑誌や新聞にアクセスしてください。
すでに購読者です ? サインイン
この記事は Sarir O Sasthya の October 2024 版に掲載されています。
7 日間の Magzter GOLD 無料トライアルを開始して、何千もの厳選されたプレミアム ストーリー、9,000 以上の雑誌や新聞にアクセスしてください。
すでに購読者です? サインイン
কোন লেবুর কী গুণ?
লিখেছেন কেন্দ্রীয় সরকারের আয়ুর্বেদ গবেষণা সংস্থার অবসরপ্রাপ্ত চিকিৎসা বিজ্ঞানী অধ্যাপক ডাঃ সুবল কুমার মাইতি
মেদ কমাতে লেবু
পরামর্শে ইনস্টিটিউট অব পোস্ট গ্রাজুয়েট আয়ুর্বেদিক এডুকেশন অ্যান্ড রিসার্চের প্রাক্তন অধ্যাপক ডাঃ প্রদ্যোৎ বিকাশ কর মহাপাত্র
ফল রস করে খাবেন নাকি চিবিয়ে খাবেন?
পরামর্শে আর এন টেগোর হাসপাতালের ডায়েটেশিয়ান সঞ্চিতা শীল
রূপচর্চায় লেবু!
পরামর্শে পশ্চিমবঙ্গ সরকারের সিনিয়র আয়ুর্বেদিক মেডিক্যাল অফিসার ডাঃ সত্য স্মরণ অধিকারী ও রূপবিশেষজ্ঞ কেয়া শেঠ
লেবু কি ক্যান্সার আটকায়?
পরামর্শে আয়ুর্বেদিক চিকিৎসক ডাঃ লোপামুদ্রা ভট্টাচার্য
ডায়াবেটিসে অম্লফল কেন খাবেন?
পরামর্শে জেবি রায় স্টেট আয়ুর্বেদিক মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের অধ্যক্ষ ডাঃ সুপ্রিয় চৌধুরি।
কোন ফল ও সব্জি খাবেন?
বিশিষ্ট ডায়েটিশিয়ানদের সঙ্গে আলাপচারিতা এবং ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা থেকে লিখেছেন রূপাঞ্জনা দত্ত।
শুচিবায়ুগ্রস্ত স্ত্রী ও অসহায় এক স্বামীর গল্প
হঠাৎ বিপদে বাড়ির পাশে ডাক্তার পান ক’জন! কিছু ক্ষেত্রে প্রতিটা সেকেন্ড হতে পারে জীবনদায়ী, মূল্যবান। ডাক্তারখানা বা হাসপাতালে যাওয়ার আগে চটজলদি কী করবেন ? পরামর্শে ডাঃ শুভেন্দু বাগ।
হাতে হাতে রোগ ছড়ানো আটকান
শরীরের অন্দরে জীবাণুর অনুপ্রবেশ করানোর ক্ষেত্রে সবচেয়ে বড় ‘হাত' আমাদের হস্তযুগলের! লিখেছেন বিভাষচন্দ্র মজুমদার।
বাক-রুদ্ধ বিলিয়নেয়ার !
বাকশক্তি হারিয়েছেন গুগল-এর অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা ল্যারি পেজ! প্রথমে গলা খুশখুশ, তারপর গলা বসে গিয়ে চিরতরে বন্ধ গলার স্বর। সামান্য ঠান্ডা লাগা থেকে এত বড় বিপদ হতে পারে যে কারও। কেন হয় এই অসুখ? কোন পথে পরিত্রাণ? জানালেন পিজি হাসপাতালের বিভাগের ইএনটি বিভাগের প্রাক্তন প্রধান ডাঃ অরুণাভ সেনগুপ্ত।