শালক্যতন্ত্র আয়ুর্বেদের আটটি শাখার মধ্যে একটি। এই শাখাটিতে চোখ, নাক, কান, গলা ও শির রোগের বর্ণনা ও তার চিকিৎসার কথা বলা আছে। আয়ুর্বেদের মূল লক্ষ্য হল সুস্থ ব্যক্তিকে সুস্থ রাখা এবং রোগগ্রস্ত ব্যক্তিকে সুস্থ করে তোলা। তাই এই শরীরের মতো মন্দিরকে সুস্থ রাখার জন্য পথ্য, দিনচর্চা, ঋতুচর্চা, সদবৃত্ত পালন করা উচিত। ,
দিনচর্চা বিভিন্ন আচার্য তাঁদের গ্রন্থে দিনচর্চার কথা উল্লেখ করেছেন। দিনচর্চা অর্থাৎ সুস্থ ব্যক্তি অরোগী হতে ইচ্ছা প্রকাশ করলে, প্রতিদিন সকালে ঘুম থেকে ওঠার পর, যা যা করবে তারই বর্ণনা দিনচর্চাতে বলা আছে।
দন্ত ধাৰণ দন্ত ধাবণ বা দাঁত মাজা। যদি আমরা নিম, খয়ের, কাঠ, করঞ্জ এই সব গাছের দাঁতন দাঁত মাজার জন্য ব্যবহার করি তাহলে দাঁতের দুর্গন্ধ, ময়লা দূর হয়। খাবারের রুচি আসে। এছাড়াও মধু, ত্ৰিকটু, ত্রিফলা চূর্ণের সঙ্গে তেল, সৈন্ধব লবণ মিশিয়ে দাঁত মাজলে দাঁতের মূল শক্তিশালী হয়।
অভিশিঞ্চন সকালবেলা ঘুম থেকে উঠে চোখ ধোয়া অবশ্যই জরুরি। এতে চোখের ময়লা পরিষ্কার হয়।
কবল ও গণ্ডূষ তেলের গণ্ডূষ ধারণ করলে দাঁত দৃঢ় হয়। মুখে রুচি আসে। গণ্ডূষ হিসেবে আমরা নুন জল, ত্রিফলা সিদ্ধ জল ব্যবহার করতে পারি। গণ্ডূষ রোজ ধারণ করলে কান, চোখ ও মুখের বিভিন্ন রোগ বিনাশ হয়।
প্রতিমর্শ নস্য অনুতৈল, তিল তৈল আমরা নাকের ড্রপের মতো দিনে ৩-৪ ফোঁটা ব্যবহার করলে চোখ, নাক, কান ইত্যাদি ইন্দ্ৰিয় দৃঢ় হয়।
この記事は Saptahik Bartaman の 8 April 2023 版に掲載されています。
7 日間の Magzter GOLD 無料トライアルを開始して、何千もの厳選されたプレミアム ストーリー、9,000 以上の雑誌や新聞にアクセスしてください。
すでに購読者です ? サインイン
この記事は Saptahik Bartaman の 8 April 2023 版に掲載されています。
7 日間の Magzter GOLD 無料トライアルを開始して、何千もの厳選されたプレミアム ストーリー、9,000 以上の雑誌や新聞にアクセスしてください。
すでに購読者です? サインイン
দেবীমহিমা
হিমালয় বাহন রূপে সিংহকে দান করলে দেবীরূপ সম্পূর্ণ হল। দেবীর বারংবার অট্টহাস্যে চারদিক প্রকম্পিত হতে লাগল।
প্রতিক্ষণে অশনি সঙ্কেত
‘র’: প্রতিক্ষণে অশনি সঙ্কেত ৷ মৃণালকান্তি দাস ৷৷ নৈত প্ৰকাশন ৷৷ ৫৫০ টাকা। • নিজস্ব প্রতিনিধি
স্বপ্নের দেশ সিমলা মানালি
এখানকার আবহাওয়া প্রচণ্ড খামখেয়ালি স্বভাবের। কোনও নোটিস ছাড়াই আবহাওয়া খারাপ হতে পারে।
মনখারাপের ছুটি
শুধু চাল-ডাল-তেল-নুন আর শেয়ার বাজারের হিসেব দিয়ে পৃথিবী চলে না। তার আরও বেশি কিছু লাগে।
শ্রীলঙ্কায় পালাবদল
সময়ই বলে দেবে অনুরা কুমারা দিশানায়েক আসলে কতটা বিপ্লবী।
দাবা ওলিম্পিয়াডে ইতিহাস গুকেশদের
জয়ীদের বরণ করে নিতে বহু মানুষ উপস্থিত হয়েছিলেন বিমানবন্দরে। তরুণ দাবাড়ুদের ফুলের মালা পরিয়ে আবেগে ভাসেন অনুরাগীরা।
হ্যামলিনের বাঁশিওয়ালা
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অবশ্য আগেই ঘটেছিল প্রত্যাবর্তন। কুড়ি ওভারের ফরম্যাটে। বিশ্বজয়ের স্বাদও মিলেছে। কিন্তু টেস্ট ক্রিকেটই সর্বোত্তম পরীক্ষার আসর। সেখানে কামব্যাক ম্যাচে সেঞ্চুরি সত্যিই অবিশ্বাস্য।
বাংলা রাগপ্রধান গানের আসর
সঞ্চালনায় মহুয়া দাস ও সুখময় মণ্ডল। পরিকল্পনা ও পরিচালনায় ডঃ রাজীব করচৌধুরী
পঞ্চকবির গান
যন্ত্রসঙ্গীতে ছিলেন প্রেমাংশু সেন (এসরাজ), পলাশ রায় (তালবাদ্য), রানা দত্ত (কিবোর্ড)। অনুষ্ঠানের সংকলন, বিন্যাস ও পরিকল্পনায় ডাঃ অংশু সেন।
নান্দীমুখের লন্ঠন সাহেব
নাটকটির নির্দেশনা, সম্পাদনা ও পরিকল্পনায় অসিত বসু। আলো বাদল দাস।