ইংল্যান্ড নামটার সঙ্গে বাঙালিদের পরিচিতি একটু বেশি হলেও স্কটল্যান্ড সম্বন্ধে আগ্রহ কিন্তু কম ছিল না পঞ্চাশ বা ষাটের দশক পর্যন্ত। বিশেষ করে ডাক্তার → যদি এডিনবরো থেকে ডিগ্রি নিয়ে আসতেন, তবে তাঁর সম্মান আরও বেড়ে যেত। তখন স্কটল্যান্ডের গ্লাসগো বা এডিনবরো, এই নামগুলোর সঙ্গেই বেশি পরিচিতি ছিল।
এখন পর্যটন এত বেড়ে গেছে বলে স্কটল্যান্ডের পার্বত্য অঞ্চলগুলোও বাঙালিদের ভ্রমণের তালিকায় জায়গা করে নিয়েছে। সত্যি কথা বলতে কী স্কটল্যান্ডের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, যেকোনও মানুষকেই মুগ্ধ করে দেবে। আমরা স্কটল্যান্ডের ‘এভিমোর' নামে একটি ছোট শহরে ঘুরতে গিয়েছিলাম। সেখানে ট্রেনেও যাওয়া যায়, তবে আমরা গিয়েছিলাম গাড়িতে। এডিনবরো থেকে প্রায় দেড়শো মাইল
রাস্তা, তিন ঘণ্টার একটু বেশি সময় লাগে এভিমোর পৌঁছতে, তবে আমাদের প্রায় চার ঘণ্টার বেশি সময় লেগেছিল। মাঝ পথে শুধু এক জায়গায় নেমে খাওয়া দাওয়া সেরে এবং স্টোর থেকে কেনাকাটা করায় সময় একটু বেশি লেগেছিল। এডিনবরো থেকে যাওয়ার সময় দু'পাশে ফাঁকা সবুজ মাঠ, দূরে বনানী, কোথাও পিছনে সাদা বরফে ঢাকা পাহাড় চূড়া। আমরা এভিমোর গিয়ে পৌঁছলাম বিকেল চারটে নাগাদ। এই শহরটা একেবারেই নিরিবিলি, মানুষজন খুবই কম। ঘুরতে আসা মানুষজন দু’এক দিন রিসর্ট হাউসগুলোতে থেকে চলে যায়।
この記事は Saptahik Bartaman の 9 December 2023 版に掲載されています。
7 日間の Magzter GOLD 無料トライアルを開始して、何千もの厳選されたプレミアム ストーリー、9,000 以上の雑誌や新聞にアクセスしてください。
すでに購読者です ? サインイン
この記事は Saptahik Bartaman の 9 December 2023 版に掲載されています。
7 日間の Magzter GOLD 無料トライアルを開始して、何千もの厳選されたプレミアム ストーリー、9,000 以上の雑誌や新聞にアクセスしてください。
すでに購読者です? サインイン
দেবীমহিমা
হিমালয় বাহন রূপে সিংহকে দান করলে দেবীরূপ সম্পূর্ণ হল। দেবীর বারংবার অট্টহাস্যে চারদিক প্রকম্পিত হতে লাগল।
প্রতিক্ষণে অশনি সঙ্কেত
‘র’: প্রতিক্ষণে অশনি সঙ্কেত ৷ মৃণালকান্তি দাস ৷৷ নৈত প্ৰকাশন ৷৷ ৫৫০ টাকা। • নিজস্ব প্রতিনিধি
স্বপ্নের দেশ সিমলা মানালি
এখানকার আবহাওয়া প্রচণ্ড খামখেয়ালি স্বভাবের। কোনও নোটিস ছাড়াই আবহাওয়া খারাপ হতে পারে।
মনখারাপের ছুটি
শুধু চাল-ডাল-তেল-নুন আর শেয়ার বাজারের হিসেব দিয়ে পৃথিবী চলে না। তার আরও বেশি কিছু লাগে।
শ্রীলঙ্কায় পালাবদল
সময়ই বলে দেবে অনুরা কুমারা দিশানায়েক আসলে কতটা বিপ্লবী।
দাবা ওলিম্পিয়াডে ইতিহাস গুকেশদের
জয়ীদের বরণ করে নিতে বহু মানুষ উপস্থিত হয়েছিলেন বিমানবন্দরে। তরুণ দাবাড়ুদের ফুলের মালা পরিয়ে আবেগে ভাসেন অনুরাগীরা।
হ্যামলিনের বাঁশিওয়ালা
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অবশ্য আগেই ঘটেছিল প্রত্যাবর্তন। কুড়ি ওভারের ফরম্যাটে। বিশ্বজয়ের স্বাদও মিলেছে। কিন্তু টেস্ট ক্রিকেটই সর্বোত্তম পরীক্ষার আসর। সেখানে কামব্যাক ম্যাচে সেঞ্চুরি সত্যিই অবিশ্বাস্য।
বাংলা রাগপ্রধান গানের আসর
সঞ্চালনায় মহুয়া দাস ও সুখময় মণ্ডল। পরিকল্পনা ও পরিচালনায় ডঃ রাজীব করচৌধুরী
পঞ্চকবির গান
যন্ত্রসঙ্গীতে ছিলেন প্রেমাংশু সেন (এসরাজ), পলাশ রায় (তালবাদ্য), রানা দত্ত (কিবোর্ড)। অনুষ্ঠানের সংকলন, বিন্যাস ও পরিকল্পনায় ডাঃ অংশু সেন।
নান্দীমুখের লন্ঠন সাহেব
নাটকটির নির্দেশনা, সম্পাদনা ও পরিকল্পনায় অসিত বসু। আলো বাদল দাস।