CATEGORIES
চিৎকার করে বলেন ‘প্যাক আপ!’
কোনও শিল্পীর হেয়ার, ড্রেস, মেকআপ নিয়ে রাজজি শুধু নিজের পছন্দটাই দেখতেন না, শিল্পী নিজে কতটা সন্তুষ্ট এবং খুশি, তাও জিজ্ঞেস করতেন। কাউকে জোর করে কাজ করাতে রাজজি পছন্দ করতেন না।
হিন্দি ছবি করবেন?
একসময় তাঁকে ব্ল্যাঙ্ক চেক দিতে চেয়েচিলেন রাজ কাপুর। তাও বন্ধে যাননি নায়িকা। সেসব স্মৃতি আজও বড় তাজা মাধবী মুখোপাধ্যায়-এর কাছে। লিখলেন নানা কাহিনি।
লোভ দিস গার্ল!, কমপ্লিমেন্ট দিয়েছিলেন রাজ সাহেব'
তাঁর ‘পাপাজি’কে নিয়ে স্মৃতির ঝাঁপি উপুড় করলেন অভিনেত্রী মৌসুমী চট্টোপাধ্যায়।
‘সিমি, ছবি করার জন্য ভালোবাসা চাই...
সিনেমার কথাই ভাবতেন সবসময়। এব্যাপারে রাজ কাপুরের প্যাশনের কোনও শেষ ছিল না। কিংবদন্তিকে নিয়ে লিখেছেন সিমি গারেওয়াল।
আমার সঙ্গে নাকি প্রেমের সম্পর্ক ছিল!
রাজ সাহেবের ‘ফ্যান' হয়ে গিয়েছিলাম। লিখছেন জিনত আমন।
এভাবে কলকাতার মেয়েরা চুল বাঁধে না!
বাংলা ছবির অনুরাগী রাজ কাপুরের সঙ্গে বহু আড্ডা দিয়েছেন। সেই সব স্মৃতিই জানালেন বর্ষীয়ান অভিনেত্রী সন্ধ্যা রায়।
চলচ্চিত্র যাঁর প্রেমিকা, প্রাণভোমরা
ভারতীয় সিনেমার প্রেমিকপুরুষ রাজ কাপুরকে নিয়ে লিখছেন চণ্ডী মুখোপাধ্যায়।
কলকাতার সঙ্গে ছিল নাড়ির টান
এই শহরেই কেটেছিল রাজ কাপুরের শৈশব। ফেলে আসা সেই দিনের স্মৃতির কথায় সুমন গুপ্ত।
চারির গোছা
বাইরে থেকেই কান্নাভেজা গলায় চেঁচিয়ে উঠল ফুলি, ‘ও দাদু, দাদু গো, আমার ভুল হয়ে গেচে, আর কিচু বলব না আমি। কিন্তু আমায় তাইড়ে দিলে তোমায় কে দেকবে?'
প্রকৃতি ও ভারত মিশেছে অজন্তায়
ইউনেস্কোর ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ সাইটের অন্যতম দ্রষ্টব্য অজন্তা গুহা। এই গুহার ভাস্কর্য রচনার আগে এক আশ্চর্য ঘটনা ঘটেছিল। রূপক ও বাস্তবের সংমিশ্রণে উঠে এল অজন্তা ভাস্কর্যের সেই মায়াময় সূচনা। লিখছেন দেবী প্রসাদ ত্রিপাঠী।
আশুবাবুর টুথব্রাশ
আশুবাবু খর চোখে তাকিয়ে উত্তর দিলেন, “ব্রাশটা ক্ষয়ে গিয়ে টাক পড়ে গেছে, দাঁত মাজতে গিয়ে রোজ ঝামেলা। ভাবছিলাম ফেলে দেব, আজ দিলাম। না ফেললে নতুনটা আনব কী করে?
মধ্যবিত্তের লন্ডন ভ্ৰমণ
ইতিহাস আর নিসর্গ একে অপরকে ছাপিয়ে গিয়েছে ইংল্যান্ডের রাজধানী লন্ডন শহরে। রাজপ্রাসাদের জমক, টেমস নদীর গভীর গোপন বয়ে চলা, এই সব নিয়েই লন্ডন। এরই পাশে রয়েছে নাট্যকার শেক্সপিয়রের জন্মস্থানের সৌন্দর্য। ঘুরে এসে বর্ণনা দিলেন কেয়া রায়।
আমিষের ভূরিভোজ
বাঙালির উৎসবে ভাটা পড়েছে ভাববেন না। এখনও ভাইফোঁটা, জগদ্ধাত্রী পুজো সবই বাকি। ফলে খাওয়াদাওয়ার এলাহি আয়োজন চাই। রেসিপি জানালেন মনীষা দত্ত।
শাহরুখ খানকে মায়ের হাতের রান্না খাওয়াতে চাই।
‘স্ত্রী ২' ছবির সাফল্যে ভাসছেন বলিউডের বাঙালি অভিনেতা অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। বড় পর্দা সহ ওটিটি-তেও সমান দাপট তাঁর। মুম্বইয়ে থাকলেও খাওয়ার ব্যাপারে আজও ষোলোআনা বাঙালি অভিষেক। সাক্ষাৎকারে দেবারতি ভট্টাচার্য।
‘যা বলতে চাই
কারও অভিনয় জীবন দীর্ঘ, কারও বা সবে শুরু। কেউ আবার ক্যামেরার পিছনে কাজ করতেই বেশি ভালোবাসেন। ইন্ডাস্ট্রির অভিজ্ঞতা, ভালোলাগামন্দলাগা, চাওয়া-পাওয়া মন খুলে জানাচ্ছেন তাঁরা। এবার কলম ধরলেন সুদীপা বসু।
চালচিত্র
টলিউডে নানা ধরনের ছবি তৈরি হচ্ছে। তেমনই চালচিত্র ছবির কথায় \"
খাদান
টলিউডে বিভিন্ন ধরনের ছবি তৈরি হচ্ছে। সেই প্রসঙ্গে খাদান ছবির কথা তুলে ধরলেন স্বরলিপি ভট্টাচার্য।
স্মৃতিপটে আঁকা
তিতলির বাবা সমরেশ বলল, 'আরে ইন্টারন্যাশানাল ফোরামে যখন গ্রহণযোগ্যতা পেয়েছে তখন এই পটশিল্পের দাম এখন ওয়ার্ল্ড মার্কেটে দারুণ হবে।'
পুরানো জামা
তারপরেই কাঁদো কাঁদো গলায় শ্রেয়সী বললেন, 'কিন্তু আমার আর একটি জিনিস কি আর ফিরে পাব? সেটাও আমার কাছে খুব মুল্যবান!
পুজোয় খাওয়া জমজমাটি
দুর্গাপুজোয় বাড়িতেই রেঁধে ফেলুন ভালোমন্দ বাঙালি পদ। রেসিপি জানালেন দেবারতি রায়।
সেরার সেরা গিনি
আমার কাঁধে পড়া দু-ফোঁটা গরম জলের অনুভূতি যেন আমাকে সারা জীবনের শ্রেষ্ঠ স্বীকৃতি এনে দিল!
আপনার Recipe
আপনার রেসিপি রান্না করতে ভালোবাসেন? বাংলায় রেসিপি পাঠান আপনারাও। নিজের তৈরি কোনও আমিষ বা নিরামিষ পদ উপকরণ, প্রণালী (অনধিক ১০০ শব্দে) লিখে ও রান্নার ছবি সহ পাঠিয়ে দিন আমাদের দপ্তরের ঠিকানায় বা sukhigrihakon@bartamanpatrika. com-এ। শিরোনামে ‘আপনার রেসিপি' কথাটা লিখবেন। বছরের সেরা রেসিপির জন্য থাকবে আকর্ষণীয় পুরস্কার। লেখার সঙ্গে নিজের নাম, ঠিকানা, ফোন নম্বর ও ছবি পাঠাতে ভুলবেন না ।
পুজোর ভোজে মাংস
পুজোর ভোজে মাংস পুজোয় বাড়িতে মাংস রাঁধুন ভিন্ন স্বাদে। রেসিপি জানালেন শেফ রঞ্জন বিশ্বাস।
সমাদ্দারের স্কটি
তুই আর মা মিলে বরং বাইরে থেকে ভালো খাবার আনা ডিনারের জন্য।'
জন্মদিনে মা তৈরি করতেন ফ্রুট কাস্টার্ড।
খাবারের সঙ্গে জড়িয়ে থাকা ছোটবেলার গল্প ভাগ করলেন অভিনেত্রী মানালি মনীষা দে৷ সাক্ষাৎকারে স্বরলিপি ভট্টাচার্য।
টেক্কা
টলিউডে নানা ধরনের ছবি তৈরি হচ্ছে। তেমনই একটি ছবির কথায় স্বরলিপি ভট্টাচার্য।
‘যা বলতে চাই’
কারও অভিনয় জীবন দীর্ঘ, কারও বা সবে শুরু। কেউ আবার ক্যামেরার পিছনে কাজ করতেই বেশি ভালোবাসেন। ইন্ডাস্ট্রির অভিজ্ঞতা, ভালোলাগামন্দলাগা, চাওয়া-পাওয়া মন খুলে জানাচ্ছেন তাঁরা। এবার কলম ধরলেন সুভদ্রা মুখোপাধ্যায়।
‘খিড়কি থেকে সিংহদুয়ার’
সেপ্টেম্বর মাসের অণুগল্পের বিষয় নিয়ে দপ্তরে এসেছিল অসংখ্য লেখা। তা থেকে বাছাই করে সম্পাদকমণ্ডলীর বিচারে সেরা লেখাটি প্রকাশ করা হল।
মিসিং লিঙ্ক
ওয়েব কর্নার-এ থাকছে হালফিলের ওয়েব দুনিয়া (ওটিটি) সংক্রান্ত নানা খবর। তেমনই একটি প্রয়াসের খবর রইল আপনাদের জন্য। লিখেছেন স্বরলিপি ভট্টাচার্য।
‘উত্তমকুমার দুঃখে কেঁদে ফেলেছিলেন’
মহানায়ক ছিলেন তাঁর বিয়ের বরকর্তা। তাছাড়াও বিভিন্ন ছবিতে নায়ক নায়িকার ভূমিকাতেও দেখা গিয়েছে তাঁদের। তাই তিনি খুবই কাছ থেকে দেখেছেন উত্তমকুমারকে। মজা করতেন, খেপাতেন তবু মহানায়ক কখনও রুষ্ট হননি তাঁর আচরণে। উত্তমকুমারকে নিয়ে নানা ব্যক্তিগত ঘটনার কথা জানালেন মাধবী মুখোপাধ্যায়।