সা “দা ফতুয়া আর ধুতি পরা একটা ছেলে উল্কার বেগে ছুটছে। পিছনে পুলিশরক্ষীরা। অবিভক্ত বাংলার ঢাকা মেডিক্যাল স্কুল এবং হাসপাতালে তখন থিকথিকে ভিড়। রোগীর চাপ সামলাতে ব্যস্ত চিকিৎসক, অ্যাম্বুলেন্সের স্ট্রেচার নিয়ে ব্যস্ত হাসপাতালের কর্মীরা। রোগীদের ভিড় লেগেই আছে। ডাক্তারি পড়ুয়ারাও জটলা-আড্ডা-হইহট্টগোলে মেতে। পালানোর জন্য এই ব্যস্ত রাস্তাটাই বেছে নিয়েছে ছেলেটা। সে যে এই মেডিক্যাল স্কুলেরই ছাত্র। ঢাকাকেন্দ্রিক বিপ্লবী হেমচন্দ্র ঘোষের সংস্পর্শে এসে
সে যুক্ত হয়েছে সুভাষ বোসের বেঙ্গল ভলান্টিয়ার্সে। ক্ষুদিরামের ফাঁসি তার রক্তে আলোড়ন তোলে। সাল ১৯৩০। মাস আগস্ট। তখনও হডসনের গলা তার কানে ভাসছে। হডসনকে গুলি করার সময় হাতটা কিঞ্চিৎ নড়ে গিয়েছিল উত্তেজনায়। তাই বুলেট বুকে না লেগে কাঁধ ছুঁয়ে বেরিয়ে গিয়েছে। ক্ষতস্থান চেপে ধরে বসে পড়তে পড়তে হডসন চিৎকার করে উঠেছিল, 'There he is! Get him!' সেই থেকে মরণদৌড় শুরু করেছে ছেলেটা। তবে মাত্র ১৫ মিটার দূর থেকে গুলি চালিয়ে নিকেশ করে দিয়ে এসেছে অত্যাচারী আইজি লোম্যানকে।
この記事は Sukhi Grihakon の August 2023 版に掲載されています。
7 日間の Magzter GOLD 無料トライアルを開始して、何千もの厳選されたプレミアム ストーリー、9,000 以上の雑誌や新聞にアクセスしてください。
すでに購読者です ? サインイン
この記事は Sukhi Grihakon の August 2023 版に掲載されています。
7 日間の Magzter GOLD 無料トライアルを開始して、何千もの厳選されたプレミアム ストーリー、9,000 以上の雑誌や新聞にアクセスしてください。
すでに購読者です? サインイン
চিৎকার করে বলেন ‘প্যাক আপ!’
কোনও শিল্পীর হেয়ার, ড্রেস, মেকআপ নিয়ে রাজজি শুধু নিজের পছন্দটাই দেখতেন না, শিল্পী নিজে কতটা সন্তুষ্ট এবং খুশি, তাও জিজ্ঞেস করতেন। কাউকে জোর করে কাজ করাতে রাজজি পছন্দ করতেন না।
হিন্দি ছবি করবেন?
একসময় তাঁকে ব্ল্যাঙ্ক চেক দিতে চেয়েচিলেন রাজ কাপুর। তাও বন্ধে যাননি নায়িকা। সেসব স্মৃতি আজও বড় তাজা মাধবী মুখোপাধ্যায়-এর কাছে। লিখলেন নানা কাহিনি।
লোভ দিস গার্ল!, কমপ্লিমেন্ট দিয়েছিলেন রাজ সাহেব'
তাঁর ‘পাপাজি’কে নিয়ে স্মৃতির ঝাঁপি উপুড় করলেন অভিনেত্রী মৌসুমী চট্টোপাধ্যায়।
‘সিমি, ছবি করার জন্য ভালোবাসা চাই...
সিনেমার কথাই ভাবতেন সবসময়। এব্যাপারে রাজ কাপুরের প্যাশনের কোনও শেষ ছিল না। কিংবদন্তিকে নিয়ে লিখেছেন সিমি গারেওয়াল।
আমার সঙ্গে নাকি প্রেমের সম্পর্ক ছিল!
রাজ সাহেবের ‘ফ্যান' হয়ে গিয়েছিলাম। লিখছেন জিনত আমন।
এভাবে কলকাতার মেয়েরা চুল বাঁধে না!
বাংলা ছবির অনুরাগী রাজ কাপুরের সঙ্গে বহু আড্ডা দিয়েছেন। সেই সব স্মৃতিই জানালেন বর্ষীয়ান অভিনেত্রী সন্ধ্যা রায়।
চলচ্চিত্র যাঁর প্রেমিকা, প্রাণভোমরা
ভারতীয় সিনেমার প্রেমিকপুরুষ রাজ কাপুরকে নিয়ে লিখছেন চণ্ডী মুখোপাধ্যায়।
কলকাতার সঙ্গে ছিল নাড়ির টান
এই শহরেই কেটেছিল রাজ কাপুরের শৈশব। ফেলে আসা সেই দিনের স্মৃতির কথায় সুমন গুপ্ত।
চারির গোছা
বাইরে থেকেই কান্নাভেজা গলায় চেঁচিয়ে উঠল ফুলি, ‘ও দাদু, দাদু গো, আমার ভুল হয়ে গেচে, আর কিচু বলব না আমি। কিন্তু আমায় তাইড়ে দিলে তোমায় কে দেকবে?'
প্রকৃতি ও ভারত মিশেছে অজন্তায়
ইউনেস্কোর ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ সাইটের অন্যতম দ্রষ্টব্য অজন্তা গুহা। এই গুহার ভাস্কর্য রচনার আগে এক আশ্চর্য ঘটনা ঘটেছিল। রূপক ও বাস্তবের সংমিশ্রণে উঠে এল অজন্তা ভাস্কর্যের সেই মায়াময় সূচনা। লিখছেন দেবী প্রসাদ ত্রিপাঠী।