কারও সময় ১০টা-৫টা। কেউ আবার কাজ শুরু করেন আর একটু বেলা করে। কারও ক্ষেত্রে রাতেই মূল কাজ। বাঙালির অফিস টাইম! তা যেমন নিয়মমাফিক, তেমনই রোমাঞ্চেরও। রোমাঞ্চ, কারণ কর্মক্ষেত্র আমাদের অভিজ্ঞতাকে পুষ্ট করে। শুধু তা-ই নয়, কর্মক্ষেত্র মানুষ চেনার মঞ্চও। অফিস পলিটিক্স সামলানোর মন্ত্র জানার আগে একটি কথা শুরুতেই মেনে নিতে হবে, সাধারণত, অফিস সহকর্মী কখনও বন্ধু হন না। কারও কারও ক্ষেত্রে একই স্কুল বা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আসা বন্ধু বা সিনিয়ররা চাকরি করেন, সেক্ষেত্রে পুরনো সৌহার্দ্য ঝালিয়ে নেওয়ার সুযোগ থাকে। কিন্তু সে সুযোগ সকলে পান না।
স্কুল-কলেজের দিন শেষ অফিসের পরিবেশে নানা পলিটিক্স বিভিন্ন সময়ে উঁকি দেয়। সেই জাঁতাকলেই কাজ করতে হয় অনেককে। কবি সেই কোন যুগে বলে গিয়েছেন, ‘পৃথিবীতে নেই কোনও বিশুদ্ধ চাকুরি'! কথাটা এক্ষেত্রেও খাটে। অফিস মানেই কাজের সূত্রে ও কাজের স্বার্থে হরেক মনের মানুষের একত্রে বাস। এরা কেউই রক্তের সম্পর্কের নয়। এখানে বাড়তি কোনও আবেগ কাজ করে না। এখন বলবেন, সে তো স্কুল কলেজেও হয় না! তবে একটা কথা ভুললে চলবে না, স্কুল ও কলেজ জীবন বন্ধুত্ব দিয়ে ঘিরে থাকার সময়। পড়াশোনার পাশে সেখানে আড্ডা, গল্প, মজা এগুলোও একটি মানুষকে সমৃদ্ধ করে। কিন্তু অফিস কখনও স্কুল-কলেজের সঙ্গে তুলনীয় নয়। সেখানে বেতনের বিনিময়ে নিজের শ্রম দিতেই আমরা অভ্যস্ত। তাই অফিসে এসেও যদি স্কুল-কলেজের উষ্ণতা খুঁজতে যান, তা কিন্তু বোকামি!
তাহলে কি সবাই শত্রু? না, অফিসে বন্ধু হয় না মানেই সকলে শত্রু, এমন একেবারেই নয়। বরং অফিসে কাজ সারতে গেলে, বিশেষ করে টিম ওয়ার্ক সারতে গেলে নিজেদের মধ্যে বোঝাপড়া, সম্পর্ক ও সর্বোপরি বিশ্বাস না থাকলে তা সম্ভব নয়। আর এগুলো বন্ধুত্ব বা সহমর্মিতা তৈরি না হলে আসেও না। অফিসেও কেউ কেউ ভালো বন্ধু পান। তাঁরা ভাগ্যবান তো বটেই। তবে বন্ধুত্বের সংজ্ঞা থেকে সরে, একে অন্যকে বুঝতে পারা, ভালো ব্যবহার, সহমর্মিতা ও একজোট হয়ে কাজ করার মানসিকতা থাকলেও অফিসের চাপ সামলানো সহজ। সেভাবেও তৈরি হতে পারে বন্ধুত্ব। কাজেই রাগ ও মেজাজ সরিয়ে অফিসের পালে হাওয়া বইয়ে কাজ সারার কৌশল জানতে হবে। তারও আগে বুঝতে হবে রাগ কেন হয় ?
この記事は Sukhi Grihakon の March 2024 版に掲載されています。
7 日間の Magzter GOLD 無料トライアルを開始して、何千もの厳選されたプレミアム ストーリー、9,000 以上の雑誌や新聞にアクセスしてください。
すでに購読者です ? サインイン
この記事は Sukhi Grihakon の March 2024 版に掲載されています。
7 日間の Magzter GOLD 無料トライアルを開始して、何千もの厳選されたプレミアム ストーリー、9,000 以上の雑誌や新聞にアクセスしてください。
すでに購読者です? サインイン
পুরানো জামা
তারপরেই কাঁদো কাঁদো গলায় শ্রেয়সী বললেন, 'কিন্তু আমার আর একটি জিনিস কি আর ফিরে পাব? সেটাও আমার কাছে খুব মুল্যবান!
পুজোয় খাওয়া জমজমাটি
দুর্গাপুজোয় বাড়িতেই রেঁধে ফেলুন ভালোমন্দ বাঙালি পদ। রেসিপি জানালেন দেবারতি রায়।
সেরার সেরা গিনি
আমার কাঁধে পড়া দু-ফোঁটা গরম জলের অনুভূতি যেন আমাকে সারা জীবনের শ্রেষ্ঠ স্বীকৃতি এনে দিল!
আপনার Recipe
আপনার রেসিপি রান্না করতে ভালোবাসেন? বাংলায় রেসিপি পাঠান আপনারাও। নিজের তৈরি কোনও আমিষ বা নিরামিষ পদ উপকরণ, প্রণালী (অনধিক ১০০ শব্দে) লিখে ও রান্নার ছবি সহ পাঠিয়ে দিন আমাদের দপ্তরের ঠিকানায় বা sukhigrihakon@bartamanpatrika. com-এ। শিরোনামে ‘আপনার রেসিপি' কথাটা লিখবেন। বছরের সেরা রেসিপির জন্য থাকবে আকর্ষণীয় পুরস্কার। লেখার সঙ্গে নিজের নাম, ঠিকানা, ফোন নম্বর ও ছবি পাঠাতে ভুলবেন না ।
পুজোর ভোজে মাংস
পুজোর ভোজে মাংস পুজোয় বাড়িতে মাংস রাঁধুন ভিন্ন স্বাদে। রেসিপি জানালেন শেফ রঞ্জন বিশ্বাস।
সমাদ্দারের স্কটি
তুই আর মা মিলে বরং বাইরে থেকে ভালো খাবার আনা ডিনারের জন্য।'
জন্মদিনে মা তৈরি করতেন ফ্রুট কাস্টার্ড।
খাবারের সঙ্গে জড়িয়ে থাকা ছোটবেলার গল্প ভাগ করলেন অভিনেত্রী মানালি মনীষা দে৷ সাক্ষাৎকারে স্বরলিপি ভট্টাচার্য।
টেক্কা
টলিউডে নানা ধরনের ছবি তৈরি হচ্ছে। তেমনই একটি ছবির কথায় স্বরলিপি ভট্টাচার্য।
‘যা বলতে চাই’
কারও অভিনয় জীবন দীর্ঘ, কারও বা সবে শুরু। কেউ আবার ক্যামেরার পিছনে কাজ করতেই বেশি ভালোবাসেন। ইন্ডাস্ট্রির অভিজ্ঞতা, ভালোলাগামন্দলাগা, চাওয়া-পাওয়া মন খুলে জানাচ্ছেন তাঁরা। এবার কলম ধরলেন সুভদ্রা মুখোপাধ্যায়।
‘খিড়কি থেকে সিংহদুয়ার’
সেপ্টেম্বর মাসের অণুগল্পের বিষয় নিয়ে দপ্তরে এসেছিল অসংখ্য লেখা। তা থেকে বাছাই করে সম্পাদকমণ্ডলীর বিচারে সেরা লেখাটি প্রকাশ করা হল।